নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন আজ বিসিবিতে এসেছিলেন কোচদের একটি কর্মশালায় অংশ নিতে। সেই কোর্স শেষে সাংবাদিকদের তিনি জানালেন, তাঁর ইচ্ছে আছে আবারও বিসিবির কোচ হওয়ার। এ বিষয়ে সালাহ উদ্দিনের যোগাযোগ হচ্ছে বিসিবির সঙ্গে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হয়ে বিপিএলের সর্বোচ্চ চারবার চ্যাম্পিয়ন সালাহ উদ্দিন এবার টুর্নামেন্টের কোনো দলে যুক্ত হননি বা হতে পারেননি। সালাহ উদ্দিনকে বাংলাদেশ দলের কোচ করার দাবি প্রায় ওঠে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অবশ্য কদিন আগে তামিম ইকবাল বলেছিলেন, বাংলাদেশের কোনো কোচ এখনই দলের প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত নন। ১৫ বছর আগে সালাহ উদ্দিন কাজ করেছেন বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হিসেবে। সামনে কি তাঁর সম্ভাবনা আছে বিসিবির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার?
আজ রাতে বিসিবি কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমকে সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘আমার সঙ্গে কথা হচ্ছে (বিসিবির)। দেখি কী হয়। একেবারে ইচ্ছে যে নেই, তা নয়। ইচ্ছে আছে। তবে বুঝতে হবে আমি বোর্ডের কর্মী নই। আমি গত ১০ বা ১৫ বছর ধরে বোর্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ নই। দীর্ঘ ১৫ বছর আমার পেট চালাতে হয়েছে বাইরের সংস্থার সঙ্গে। কোনো কিছু আমার হুট করে ফেলে আসাও সম্ভব না। আমি যদি বোর্ডের কোচ হতাম, যখন বলত তখনই আমি ঢুকে যেতে পারতাম। কিন্তু এখানে তো আমার অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। সবকিছু একটা সময়ের ব্যাপার এবং চিন্তাভাবনার ব্যাপার। সবকিছু যেন সুন্দর হয়, এটা হলে সবার জন্যই ভালো হবে।’
কোচ হিসেবে সালাহ উদ্দিন দেশের ঘরোয়া ক্লাব বা ফ্র্যাঞ্চাইজির কাছ থেকে যে পারিশ্রমিক পান, বিসিবি চাকরির সঙ্গে এটা কতটা সাযুজ্যপূর্ণ হবে, সেটি এক প্রশ্ন। সালাহ উদ্দিন অবশ্য বলছেন, ‘সবকিছু যে অর্থনৈতিক ব্যাপার তা না। আমার একটা বাজে অভিজ্ঞতা আগে হয়েছে। আমি যখন সহকারী কোচ ছিলাম (বাংলাদেশ দল), তখন আমার একটা বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেটা হয়তো আমার মনের ভেতর এখনো আছে। যেহেতু আমি তখন সহকারী কোচ ছিলাম, হঠাৎ করে বাসায় বসে টিভিতে দেখব বাচ্চা কোলে নিয়ে (চাকরি নেই!), সেটা তো আমাকে হিট করতেই পারে।’
একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়া মেনে কোচ নিয়োগ ও বাদ দেওয়ার বিষয়টি আনলেন সালাহ উদ্দিন, ‘যখন আপনি আমাকে রাখবেন না, আসলে একটা প্রক্রিয়া থাকা উচিত। যেকোনো অফিসে একটা অফিশিয়াল প্রসিডিউর থাকে। যেমন—হাথুরুসিংহেকে বাদ দিয়েছেন, তাকে তো জানিয়ে নিয়েছেন যে তুমি থাকবে না। আমাদের সময়ে কেন এমন হবে? আমি স্থানীয় দেখেই হয়তো এ রকম হয়েছে। অনেক সময় সম্মান একটা বড় ফ্যাক্টর। আপনাকে সেভাবে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, ট্রিট করা না হয়; তখন অনেক সময় অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়।’
দেশের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন আজ বিসিবিতে এসেছিলেন কোচদের একটি কর্মশালায় অংশ নিতে। সেই কোর্স শেষে সাংবাদিকদের তিনি জানালেন, তাঁর ইচ্ছে আছে আবারও বিসিবির কোচ হওয়ার। এ বিষয়ে সালাহ উদ্দিনের যোগাযোগ হচ্ছে বিসিবির সঙ্গে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের হয়ে বিপিএলের সর্বোচ্চ চারবার চ্যাম্পিয়ন সালাহ উদ্দিন এবার টুর্নামেন্টের কোনো দলে যুক্ত হননি বা হতে পারেননি। সালাহ উদ্দিনকে বাংলাদেশ দলের কোচ করার দাবি প্রায় ওঠে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অবশ্য কদিন আগে তামিম ইকবাল বলেছিলেন, বাংলাদেশের কোনো কোচ এখনই দলের প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত নন। ১৫ বছর আগে সালাহ উদ্দিন কাজ করেছেন বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হিসেবে। সামনে কি তাঁর সম্ভাবনা আছে বিসিবির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার?
আজ রাতে বিসিবি কার্যালয়ে সংবাদমাধ্যমকে সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘আমার সঙ্গে কথা হচ্ছে (বিসিবির)। দেখি কী হয়। একেবারে ইচ্ছে যে নেই, তা নয়। ইচ্ছে আছে। তবে বুঝতে হবে আমি বোর্ডের কর্মী নই। আমি গত ১০ বা ১৫ বছর ধরে বোর্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ নই। দীর্ঘ ১৫ বছর আমার পেট চালাতে হয়েছে বাইরের সংস্থার সঙ্গে। কোনো কিছু আমার হুট করে ফেলে আসাও সম্ভব না। আমি যদি বোর্ডের কোচ হতাম, যখন বলত তখনই আমি ঢুকে যেতে পারতাম। কিন্তু এখানে তো আমার অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। সবকিছু একটা সময়ের ব্যাপার এবং চিন্তাভাবনার ব্যাপার। সবকিছু যেন সুন্দর হয়, এটা হলে সবার জন্যই ভালো হবে।’
কোচ হিসেবে সালাহ উদ্দিন দেশের ঘরোয়া ক্লাব বা ফ্র্যাঞ্চাইজির কাছ থেকে যে পারিশ্রমিক পান, বিসিবি চাকরির সঙ্গে এটা কতটা সাযুজ্যপূর্ণ হবে, সেটি এক প্রশ্ন। সালাহ উদ্দিন অবশ্য বলছেন, ‘সবকিছু যে অর্থনৈতিক ব্যাপার তা না। আমার একটা বাজে অভিজ্ঞতা আগে হয়েছে। আমি যখন সহকারী কোচ ছিলাম (বাংলাদেশ দল), তখন আমার একটা বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেটা হয়তো আমার মনের ভেতর এখনো আছে। যেহেতু আমি তখন সহকারী কোচ ছিলাম, হঠাৎ করে বাসায় বসে টিভিতে দেখব বাচ্চা কোলে নিয়ে (চাকরি নেই!), সেটা তো আমাকে হিট করতেই পারে।’
একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়া মেনে কোচ নিয়োগ ও বাদ দেওয়ার বিষয়টি আনলেন সালাহ উদ্দিন, ‘যখন আপনি আমাকে রাখবেন না, আসলে একটা প্রক্রিয়া থাকা উচিত। যেকোনো অফিসে একটা অফিশিয়াল প্রসিডিউর থাকে। যেমন—হাথুরুসিংহেকে বাদ দিয়েছেন, তাকে তো জানিয়ে নিয়েছেন যে তুমি থাকবে না। আমাদের সময়ে কেন এমন হবে? আমি স্থানীয় দেখেই হয়তো এ রকম হয়েছে। অনেক সময় সম্মান একটা বড় ফ্যাক্টর। আপনাকে সেভাবে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, ট্রিট করা না হয়; তখন অনেক সময় অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে