নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বড় বড় দলগুলোর বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এখন হরহামেশাই জিতে আফগানিস্তান। এই তো কদিন আগে আরব আমিরাতে শেষ হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তানকেও হারিয়েছে রশিদ খান-মোহাম্মদ নবিরা। সে হিসেবে হংকং তাদের কাছে ছোট এক প্রতিপক্ষই। ‘ছোট’ এই প্রতিপক্ষকে জয়ের জন্য বড় লক্ষ্যই দিয়েছে আফগানরা।
টস জিতে গতকাল আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৮৮ রান তুলেছে আফগানিস্তান। জয়ের জন্য প্রতিপক্ষকে দিয়েছে ১৮৯ রানের লক্ষ্য।
শুরুতে অবশ্য বোঝা যায়নি এত রান করবে আফগানিস্তান। ১২ রান তুলে প্রথম ওভার শুরু করা আফগানিস্তান ধাক্কা খায় তৃতীয় ওভারে। দলীয় ২৫ রানে আয়ুশ শুক্লার বলে ব্যক্তিগত ৮ রান করে ফিরে যান রহমানুল্লাহ গুরবাজ। পরের ওভারেই তাঁকে অনুস্মরণ করেন আরেক তিনে ব্যাটিংয়ে আসা ইব্রাহিম জাদরান। ব্যক্তিগত ১ রানে তিনি যখন ফিরে যান আফগানিস্তানের স্কোর ২৬/২।
এরপর তৃতীয় উইকেটে ওপেনার সেদিকউল্লাহ আতালকে নিয়ে ৪১ বলে ৫১ রানের জুটি গড়েন মোহাম্মদ নবি। তাতে শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে তারা। কিন্তু আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগে নবীকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন আতিক ইকবাল। ফিরে যাওয়ার আগে ২৬ বলে ৩৩ রান করেন তিনি। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। নবি আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন আতাল। ৫২ বলে খেলেন ৭৩ রানের ইনিংস। ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে সাজানো এই ইনিংসটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা। এর আগে তাঁর সেরা ইনিংসটি ছিল ৬৪ রানের, যা খেলেছিলেন এশিয়া কাপের আগে তিনজাতি সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে।
ছয় নম্বরে ক্রিজে এসে ফিফটি করেছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই। সেদিকউল্লাহ যেখানে ফিফটি করেছেন ৪১ বলে, সেখানে ২০ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৫৩ রানে অপরাজিত থাকেন ওমরজাই। ২টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ২১ বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—২৫২.৩৮!
বল হাতে সবচেয়ে সফল কিঞ্চিত শাহ; ২৪ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। শুক্লাও নিয়েছেন ২ উইকেট, তবে তিনি রান দিয়েছেন ৫৪টি।
বড় বড় দলগুলোর বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এখন হরহামেশাই জিতে আফগানিস্তান। এই তো কদিন আগে আরব আমিরাতে শেষ হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তানকেও হারিয়েছে রশিদ খান-মোহাম্মদ নবিরা। সে হিসেবে হংকং তাদের কাছে ছোট এক প্রতিপক্ষই। ‘ছোট’ এই প্রতিপক্ষকে জয়ের জন্য বড় লক্ষ্যই দিয়েছে আফগানরা।
টস জিতে গতকাল আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৮৮ রান তুলেছে আফগানিস্তান। জয়ের জন্য প্রতিপক্ষকে দিয়েছে ১৮৯ রানের লক্ষ্য।
শুরুতে অবশ্য বোঝা যায়নি এত রান করবে আফগানিস্তান। ১২ রান তুলে প্রথম ওভার শুরু করা আফগানিস্তান ধাক্কা খায় তৃতীয় ওভারে। দলীয় ২৫ রানে আয়ুশ শুক্লার বলে ব্যক্তিগত ৮ রান করে ফিরে যান রহমানুল্লাহ গুরবাজ। পরের ওভারেই তাঁকে অনুস্মরণ করেন আরেক তিনে ব্যাটিংয়ে আসা ইব্রাহিম জাদরান। ব্যক্তিগত ১ রানে তিনি যখন ফিরে যান আফগানিস্তানের স্কোর ২৬/২।
এরপর তৃতীয় উইকেটে ওপেনার সেদিকউল্লাহ আতালকে নিয়ে ৪১ বলে ৫১ রানের জুটি গড়েন মোহাম্মদ নবি। তাতে শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে তারা। কিন্তু আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগে নবীকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন আতিক ইকবাল। ফিরে যাওয়ার আগে ২৬ বলে ৩৩ রান করেন তিনি। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। নবি আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন আতাল। ৫২ বলে খেলেন ৭৩ রানের ইনিংস। ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে সাজানো এই ইনিংসটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা। এর আগে তাঁর সেরা ইনিংসটি ছিল ৬৪ রানের, যা খেলেছিলেন এশিয়া কাপের আগে তিনজাতি সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে।
ছয় নম্বরে ক্রিজে এসে ফিফটি করেছেন আজমতউল্লাহ ওমারজাই। সেদিকউল্লাহ যেখানে ফিফটি করেছেন ৪১ বলে, সেখানে ২০ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৫৩ রানে অপরাজিত থাকেন ওমরজাই। ২টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ২১ বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—২৫২.৩৮!
বল হাতে সবচেয়ে সফল কিঞ্চিত শাহ; ২৪ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। শুক্লাও নিয়েছেন ২ উইকেট, তবে তিনি রান দিয়েছেন ৫৪টি।
বড় বড় দলের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এখন হরহামেশা জেতে আফগানিস্তান। এই তো কদিন আগে আরব আমিরাতে শেষ হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তানকেও হারিয়েছেন রশিদ-নবিরা। সে হিসেবে হংকং তাঁদের কাছে ছোট এক প্রতিপক্ষই। ‘ছোট’ এই প্রতিপক্ষকে এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে ৯৪ রানে...
৩ ঘণ্টা আগেগণবিক্ষোভে নেপাল এখন উত্তাল। টানা দুই দিনের দুর্নীতিবিরোধী সহিংস প্রাণঘাতী বিক্ষোভের পর নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগ করেছেন। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, নেপালে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ ফুটবল দলের ঢাকায় ফেরার কথা ছিল কাল। প্রথম ম্যাচ খেললেও রাজনৈতিক অস্থিরতায় বাতিল করতে হয় দ্বিতীয়
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুতে উৎকণ্ঠা নিয়ে সময় পার করছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। আজ দেশে ফেরার কথা থাকলেও পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় হোটেল থেকে বিমানবন্দরেই যেতে পারেননি জামাল-তপুরা। ফ্লাইটও বাতিল করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেপরপর দুই ম্যাচে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় আগেই নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচটি ছিল নিয়মরক্ষার। সিঙ্গাপুরকে ৪-১ গোলে হারিয়ে আফসোসটা যেন বাড়িয়ে দিলেন মোরসালিন-ফাহামিদুলরা। সান্ত্বনার জয় পাওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ করল বাংলাদেশ।
১১ ঘণ্টা আগে