নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিবাহিত জীবনের সাত বসন্ত পার করলেন মুশফিকুর রহিম ও জান্নাতুল কিফায়াত মন্ডি। জীবনের অন্যতম স্মরণীয় দিনটি ভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার। ফেসবুকে দুজনের একটি ছবি দিয়েছেন মুশফিক। আর সেই ছবির ওপরে মন্ডিকে নিয়ে মুশি লিখেছেন নানা আবেগ আর ভালোবাসার কথা।
২০১৩ সালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মাধ্যমে এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে মন্ডির সঙ্গে মুশফিকের পরিচয়। মন্ডি যে মাহমুদউল্লাহর স্ত্রীর ছোট বোন। পরিচয় থেকে একটু একটু কথা। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে হৃদয়ের লেনাদেনা। সেই ভালোবাসার শুভ পরিণতি ২০১৪ সালের এই দিনেই। বিয়ের চার বছরের মাথায় দুজনের কোলজুড়ে আসে ছেলে মোহাম্মদ শাহরোজ রহিম মায়ান। পরিবারপ্রিয় মুশফিকের খেলার বাইরের বাকি সময়টা বলতে গেলে কাটে ছেলে আর স্ত্রীর সঙ্গেই।
স্ত্রীর সঙ্গে ফেসবুকে দেওয়া ছবিতে মুশফিক নিজ ও মন্ডি সম্পর্কে একগুচ্ছ শব্দ ব্যয় করেছেন। নিখুঁত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশকে একের পর এক জয় এনে দেওয়া মুশফিক অবশ্য স্বামী হিসেবে নিজেকে ‘ফুল মার্কস’ দিতে চান না। মুশির বিনয়ী উচ্চারণ, ‘হয়তো আমি নিখুঁত স্বামী নই।’ তবে স্ত্রীকে কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি এই উইকেটকিপার ব্যাটার, ‘তুমি আমার নিখুঁত জীবনসঙ্গী। বেহেশত থেকে উপহার পাওয়া আত্মীয়।’
ব্যক্তিগত জীবনে মুশফিক একজন দারুণ মানুষ হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত। তবে মানুষ হিসেবে নিজের আরও উন্নতি চান মুশফিক। তিনি লিখেছেন, ‘ইনশাআল্লাহ আমি একজন মানুষ হিসেবে উন্নতি করতে থাকব এবং আমি তোমার (মন্ডি) কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি প্রিয়তমা।’
মন্ডির প্রতি মুশফিকের ভালোবাসা এতটাই গভীর, জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত থাকতে চান পাশাপাশি। মন্ডির প্রতি মুশফিকের হৃদয়ের আকুতি ‘দয়া করে আমার শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আমার সঙ্গে থেকো। তোমাকে ভালোবাসি।’
মুশফিকের এই চাওয়াটা যে তাঁর হাজারো ভক্তেরও চাওয়া–সেটি দুজনের ছবির নিচের মন্তব্যগুলো একবার চোখ বোলালেই বোঝা যাবে।
বিবাহিত জীবনের সাত বসন্ত পার করলেন মুশফিকুর রহিম ও জান্নাতুল কিফায়াত মন্ডি। জীবনের অন্যতম স্মরণীয় দিনটি ভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার। ফেসবুকে দুজনের একটি ছবি দিয়েছেন মুশফিক। আর সেই ছবির ওপরে মন্ডিকে নিয়ে মুশি লিখেছেন নানা আবেগ আর ভালোবাসার কথা।
২০১৩ সালে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মাধ্যমে এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে মন্ডির সঙ্গে মুশফিকের পরিচয়। মন্ডি যে মাহমুদউল্লাহর স্ত্রীর ছোট বোন। পরিচয় থেকে একটু একটু কথা। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে হৃদয়ের লেনাদেনা। সেই ভালোবাসার শুভ পরিণতি ২০১৪ সালের এই দিনেই। বিয়ের চার বছরের মাথায় দুজনের কোলজুড়ে আসে ছেলে মোহাম্মদ শাহরোজ রহিম মায়ান। পরিবারপ্রিয় মুশফিকের খেলার বাইরের বাকি সময়টা বলতে গেলে কাটে ছেলে আর স্ত্রীর সঙ্গেই।
স্ত্রীর সঙ্গে ফেসবুকে দেওয়া ছবিতে মুশফিক নিজ ও মন্ডি সম্পর্কে একগুচ্ছ শব্দ ব্যয় করেছেন। নিখুঁত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশকে একের পর এক জয় এনে দেওয়া মুশফিক অবশ্য স্বামী হিসেবে নিজেকে ‘ফুল মার্কস’ দিতে চান না। মুশির বিনয়ী উচ্চারণ, ‘হয়তো আমি নিখুঁত স্বামী নই।’ তবে স্ত্রীকে কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি এই উইকেটকিপার ব্যাটার, ‘তুমি আমার নিখুঁত জীবনসঙ্গী। বেহেশত থেকে উপহার পাওয়া আত্মীয়।’
ব্যক্তিগত জীবনে মুশফিক একজন দারুণ মানুষ হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত। তবে মানুষ হিসেবে নিজের আরও উন্নতি চান মুশফিক। তিনি লিখেছেন, ‘ইনশাআল্লাহ আমি একজন মানুষ হিসেবে উন্নতি করতে থাকব এবং আমি তোমার (মন্ডি) কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি প্রিয়তমা।’
মন্ডির প্রতি মুশফিকের ভালোবাসা এতটাই গভীর, জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত থাকতে চান পাশাপাশি। মন্ডির প্রতি মুশফিকের হৃদয়ের আকুতি ‘দয়া করে আমার শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আমার সঙ্গে থেকো। তোমাকে ভালোবাসি।’
মুশফিকের এই চাওয়াটা যে তাঁর হাজারো ভক্তেরও চাওয়া–সেটি দুজনের ছবির নিচের মন্তব্যগুলো একবার চোখ বোলালেই বোঝা যাবে।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১১ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৬ ঘণ্টা আগে