ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়ানডে সিরিজ শেষে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হয়ে গেছে। তবে সতীর্থরা ইংল্যান্ডে থাকলেও আকিল হোসেন সেখানে থাকতে পারছেন না। সিরিজের বাকি অংশে খেলতে পারবেন কিনা, সেটা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।
যুক্তরাজ্যের ভিসা নীতিতে পরিবর্তন আসার কারণে মূলত বিপাকে পড়েছেন আকিল। তিনি ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর নাগরিক। এই অঞ্চলের মানুষদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনে যুক্তরাজ্য। ২৩ এপ্রিল থেকে ১২ মে এর মধ্যে সেটা কার্যকরী হয়। যুক্তরাজ্যের ভিসার জন্য আবেদন করার পর ত্রিনিদাদে সশরীরে সাক্ষাৎকার দেওয়ার নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে। কিন্তু ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) অনুমতি নিয়ে আকিল পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন। ২৫ মে টুর্নামেন্ট শেষ হওয়া পর্যন্ত পিএসএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের সঙ্গে থাকার অনুমতি ছিল। একারণে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসার আবেদন করতে পারেননি উইন্ডিজ বাঁহাতি স্পিনার।
আকিলের মতো জাইড গুলিও যুক্তরাজ্যের ভিসা পাননি। গুলির ভিসা না পাওয়ার কারণ অবশ্য ভিন্ন। গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শেষে তাদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পান তিনি। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ায় যুক্তরাজ্যের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া পূর্ণ করতে পারেননি।
আকিল, গুলির জন্য ভিসা প্রক্রিয়ার কাজে আনুষ্ঠানিকভাবে চেষ্টা করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে সিডব্লিউআই বলেছে, ‘এই প্রক্রিয়াগুলো যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তত্ত্বাবধান করে থাকে। এতে সিডব্লিউআইয়ের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। বোর্ড আশাবাদী যে এই সমস্যার সমাধান দ্রুতই হবে। তাতে করে হোসেন আগামী ম্যাচগুলোতে খেলতে পারবে।’
ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টি-টোয়েন্টি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই আকিল, গুলির ভিসা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। চেস্টার লি স্ট্রিটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ড ২১ রানে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে। ৪ ওভারে ২০ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন ইংল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার লিয়াম ডসন। সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে আগামীকাল ও পরশু। শেষ দুই টি-টোয়েন্টির ভেন্যু ব্রিস্টল ও সাউদাম্পটন।
আকিল অবশ্য পিএসএলে এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের হয়ে। ম্যাচটাতে ভালো করতে পারেননি। ১৩ এপ্রিল রাওয়ালপিন্ডিতে লিগ পর্বের ম্যাচে লাহোর কালান্দার্সের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৪০ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। সেই ম্যাচে কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সকে ৭৯ রানে হারিয়েছিল লাহোর কালান্দার্স।
ওয়ানডে সিরিজ শেষে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হয়ে গেছে। তবে সতীর্থরা ইংল্যান্ডে থাকলেও আকিল হোসেন সেখানে থাকতে পারছেন না। সিরিজের বাকি অংশে খেলতে পারবেন কিনা, সেটা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।
যুক্তরাজ্যের ভিসা নীতিতে পরিবর্তন আসার কারণে মূলত বিপাকে পড়েছেন আকিল। তিনি ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর নাগরিক। এই অঞ্চলের মানুষদের ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনে যুক্তরাজ্য। ২৩ এপ্রিল থেকে ১২ মে এর মধ্যে সেটা কার্যকরী হয়। যুক্তরাজ্যের ভিসার জন্য আবেদন করার পর ত্রিনিদাদে সশরীরে সাক্ষাৎকার দেওয়ার নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে। কিন্তু ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) অনুমতি নিয়ে আকিল পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন। ২৫ মে টুর্নামেন্ট শেষ হওয়া পর্যন্ত পিএসএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের সঙ্গে থাকার অনুমতি ছিল। একারণে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভিসার আবেদন করতে পারেননি উইন্ডিজ বাঁহাতি স্পিনার।
আকিলের মতো জাইড গুলিও যুক্তরাজ্যের ভিসা পাননি। গুলির ভিসা না পাওয়ার কারণ অবশ্য ভিন্ন। গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শেষে তাদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে ডাক পান তিনি। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ায় যুক্তরাজ্যের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া পূর্ণ করতে পারেননি।
আকিল, গুলির জন্য ভিসা প্রক্রিয়ার কাজে আনুষ্ঠানিকভাবে চেষ্টা করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে সিডব্লিউআই বলেছে, ‘এই প্রক্রিয়াগুলো যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তত্ত্বাবধান করে থাকে। এতে সিডব্লিউআইয়ের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। বোর্ড আশাবাদী যে এই সমস্যার সমাধান দ্রুতই হবে। তাতে করে হোসেন আগামী ম্যাচগুলোতে খেলতে পারবে।’
ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টি-টোয়েন্টি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই আকিল, গুলির ভিসা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। চেস্টার লি স্ট্রিটে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ড ২১ রানে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে। ৪ ওভারে ২০ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন ইংল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার লিয়াম ডসন। সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে আগামীকাল ও পরশু। শেষ দুই টি-টোয়েন্টির ভেন্যু ব্রিস্টল ও সাউদাম্পটন।
আকিল অবশ্য পিএসএলে এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের হয়ে। ম্যাচটাতে ভালো করতে পারেননি। ১৩ এপ্রিল রাওয়ালপিন্ডিতে লিগ পর্বের ম্যাচে লাহোর কালান্দার্সের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৪০ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। সেই ম্যাচে কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সকে ৭৯ রানে হারিয়েছিল লাহোর কালান্দার্স।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে