নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচেই হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্ণৌয় আজ তাদের লড়াইয়ে কোনো একটি দল জয়ে ফিরবে, এটা ছিল অবধারিত। শ্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে শেষ পর্যন্ত জয়ে ফেরা হলো প্যাট কামিন্সদেরই।
ব্যাটিংয়ে মতো শ্রীলঙ্কার বোলিং আক্রমণের শুরুটাও হয়েছিল দারুণ। দুই বিভাগেই শুরুর ছন্দ পরে আর ধরে রাখতে পারেনি তারা। ফলে বিশ্বকাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেটের দুর্দান্ত জয়ে পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তাতে এই বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো শ্রীলঙ্কানদের।
কুশল পেরেরা ও পাতুম নিসাঙ্কার সৌজন্যে দুর্দান্ত শুরু, মাঝে হঠাৎ ধস, এরপর ঘুরে দাঁড়াতেই পারেনি শ্রীলঙ্কা। অ্যাডাম জাম্পা ও কামিন্সের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ম্যাচে ফিরল অস্ট্রেলিয়া। ওপেনিং জুটিতে ১০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার পরও শ্রীলঙ্কার ইনিংস থামে ২০৯ রানে।
মিচেল মার্শ ও জশ ইংলিশের ফিফটিতে ২১০ রানের লক্ষ্য ৩৫.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে তাড়া করে অস্ট্রেলিয়া। ডেভিড ওয়ার্নার ও মার্শ ভালো শুরু করেছিলেন। চতুর্থ ওভারেই এই জুটিতে ছেদ ধরান দিলশান মাদুশঙ্কা। ৬ বলে ১১ রান করে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন ওয়ার্নার। ভাঙে ২৪ রানের ওপেনিং জুটি।
উইকেটে এসে রানের খাতা খোলার আগে মাদুশঙ্কা একই ওভারে ফেরেন স্টিভেন স্মিথও। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর নড়বড় হলো না,২৪-এ ওয়ার্নার ও স্মিথের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারিয়ে বড় ধাক্কা খায় তারা। উইকেট গেলেও আরেক ওপেনার মার্শের ব্যাটে রান বাড়ছিল দ্রুত। তৃতীয় উইকেটে মার্নাস লাবুশেনেকে নিয়ে ৬২ বলে ৫৬ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন মার্শ।
তবে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ১৮তম ফিফটির পর আর ইনিংস বড় করতে পারেননি মার্শ। ৫১ বলে ৫২ রানে রানআউট হয়ে ফেরেন এই ওপেনার। তখন অজিদের রান ছিল ১৪.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৮৬ রান। চতুর্থ উইকেটে লাবুশেনে ও জশ ইংলিশের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে জয়ের কাছে চলে যায় অস্ট্রেলিয়া। দুজনে জুটিতে ৮৬ বলে ৭৭ রান যোগ করেন।
১৯তম ওভারে লাবুশেনেকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু দেন মাদুশঙ্কা। ৬০ বলে ৪০ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। পঞ্চম উইকেটে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও ইংলিশ ৩৪ রানের আরেকটি গড়েন। দ্বিতীয় ওয়ানডে ফিফটি তুলে ৫৮ রানে আউট হয়েছেন ইংলিশ। তখন থেকে নিশ্বাস দূরে অস্ট্রেলিয়া। মার্কাস স্টয়নিসকে সঙ্গে নিয়ে সহজেই বাকি কাজ সারলেন ম্যাক্সওয়েল। স্টয়নিস ২০ ও ম্যাক্সওয়েল ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন। শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে মাদুশঙ্কা ৩টি উইকেট নিয়েছেন।
চোটে পড়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছেন শ্রীলঙ্কার নিয়মিত অধিনায়ক দাসুন শানাকা। তাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছেন সহকারী অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। আগের দুই ম্যাচে হারলেও ৩০০-এর বেশি রান খুব সহজেই তুলেছিলেন শ্রীলঙ্কান ব্যাটাররা। আজও টস জিতে সে রকম কিছু করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।
মিচেল স্টার্ক-কামিন্সদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার কঠিন বোলিং আক্রমণের সামনে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্তই নিয়েছেন মেন্ডিস। ব্যাটিংয়ে নেমে নিসাঙ্কা ও পেরেরার সাবলীল ব্যাটিং যেন অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক প্রমাণ করেই যাচ্ছিল। স্টার্ক-জশ হেজেলউডদের হেসেখেলে রান তুলছিলেন দুই লঙ্কান ওপেনার। ১৩০ বলে দুজনে তোলেন ১২৫ রান। করেছেন জোড়া ফিফটিও।
২২তম ওভারে পেরেরা-নিসাঙ্কার উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন কামিন্স। ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে হুক করে টানা দুটি চার মারতে যান নিসাঙ্কা। তৃতীয় বলে সফল হলেও চতুর্থ বলে সফল হননি। টপ এজ হয়ে বল আকাশে উঠে গেলে মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে ক্যাচ ধরেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৬৭ বলে ৮ চারে ৬১ রান করেছেন নিসাঙ্কা।
এরপর উইকেটে আসেন কুশল মেন্ডিস। দুই কুশল মিলে ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করলেও জুটি বেশি দূর এগোয়নি। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে পেরেরাকে বোল্ড করেন কামিন্স। পেরেরা ৮২ বলে ১২ চারে করেন ৭৮ রান। দ্বিতীয় উইকেটে দুই কুশলের জুটিতে এসেছে ২৮ বলে ৩২ রান।
১৫৭ রান পর্যন্ত ১ উইকেট ছিল শ্রীলঙ্কার। সেখান থেকে শেষ ৫২ রানে ৯ উইকেট হারিয়েছে তারা। জাম্পার ঘূর্ণিতে ফেরেন মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমা। দুই ওপেনারের পর ৫ নম্বরে নেমে চরিত আসালাঙ্কা ২৫ রান করেছেন। এ ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। ফলে ৪৩.৩ ওভারে ২০৯ রানে থেমে যায় শ্রীলঙ্কার ইনিংস। ৮ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন জাম্পা। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক ও কামিন্স।
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচেই হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্ণৌয় আজ তাদের লড়াইয়ে কোনো একটি দল জয়ে ফিরবে, এটা ছিল অবধারিত। শ্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে শেষ পর্যন্ত জয়ে ফেরা হলো প্যাট কামিন্সদেরই।
ব্যাটিংয়ে মতো শ্রীলঙ্কার বোলিং আক্রমণের শুরুটাও হয়েছিল দারুণ। দুই বিভাগেই শুরুর ছন্দ পরে আর ধরে রাখতে পারেনি তারা। ফলে বিশ্বকাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেটের দুর্দান্ত জয়ে পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তাতে এই বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো শ্রীলঙ্কানদের।
কুশল পেরেরা ও পাতুম নিসাঙ্কার সৌজন্যে দুর্দান্ত শুরু, মাঝে হঠাৎ ধস, এরপর ঘুরে দাঁড়াতেই পারেনি শ্রীলঙ্কা। অ্যাডাম জাম্পা ও কামিন্সের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ম্যাচে ফিরল অস্ট্রেলিয়া। ওপেনিং জুটিতে ১০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার পরও শ্রীলঙ্কার ইনিংস থামে ২০৯ রানে।
মিচেল মার্শ ও জশ ইংলিশের ফিফটিতে ২১০ রানের লক্ষ্য ৩৫.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে তাড়া করে অস্ট্রেলিয়া। ডেভিড ওয়ার্নার ও মার্শ ভালো শুরু করেছিলেন। চতুর্থ ওভারেই এই জুটিতে ছেদ ধরান দিলশান মাদুশঙ্কা। ৬ বলে ১১ রান করে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন ওয়ার্নার। ভাঙে ২৪ রানের ওপেনিং জুটি।
উইকেটে এসে রানের খাতা খোলার আগে মাদুশঙ্কা একই ওভারে ফেরেন স্টিভেন স্মিথও। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর নড়বড় হলো না,২৪-এ ওয়ার্নার ও স্মিথের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারিয়ে বড় ধাক্কা খায় তারা। উইকেট গেলেও আরেক ওপেনার মার্শের ব্যাটে রান বাড়ছিল দ্রুত। তৃতীয় উইকেটে মার্নাস লাবুশেনেকে নিয়ে ৬২ বলে ৫৬ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন মার্শ।
তবে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ১৮তম ফিফটির পর আর ইনিংস বড় করতে পারেননি মার্শ। ৫১ বলে ৫২ রানে রানআউট হয়ে ফেরেন এই ওপেনার। তখন অজিদের রান ছিল ১৪.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৮৬ রান। চতুর্থ উইকেটে লাবুশেনে ও জশ ইংলিশের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে জয়ের কাছে চলে যায় অস্ট্রেলিয়া। দুজনে জুটিতে ৮৬ বলে ৭৭ রান যোগ করেন।
১৯তম ওভারে লাবুশেনেকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু দেন মাদুশঙ্কা। ৬০ বলে ৪০ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। পঞ্চম উইকেটে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও ইংলিশ ৩৪ রানের আরেকটি গড়েন। দ্বিতীয় ওয়ানডে ফিফটি তুলে ৫৮ রানে আউট হয়েছেন ইংলিশ। তখন থেকে নিশ্বাস দূরে অস্ট্রেলিয়া। মার্কাস স্টয়নিসকে সঙ্গে নিয়ে সহজেই বাকি কাজ সারলেন ম্যাক্সওয়েল। স্টয়নিস ২০ ও ম্যাক্সওয়েল ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন। শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে মাদুশঙ্কা ৩টি উইকেট নিয়েছেন।
চোটে পড়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছেন শ্রীলঙ্কার নিয়মিত অধিনায়ক দাসুন শানাকা। তাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছেন সহকারী অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। আগের দুই ম্যাচে হারলেও ৩০০-এর বেশি রান খুব সহজেই তুলেছিলেন শ্রীলঙ্কান ব্যাটাররা। আজও টস জিতে সে রকম কিছু করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।
মিচেল স্টার্ক-কামিন্সদের নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার কঠিন বোলিং আক্রমণের সামনে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্তই নিয়েছেন মেন্ডিস। ব্যাটিংয়ে নেমে নিসাঙ্কা ও পেরেরার সাবলীল ব্যাটিং যেন অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক প্রমাণ করেই যাচ্ছিল। স্টার্ক-জশ হেজেলউডদের হেসেখেলে রান তুলছিলেন দুই লঙ্কান ওপেনার। ১৩০ বলে দুজনে তোলেন ১২৫ রান। করেছেন জোড়া ফিফটিও।
২২তম ওভারে পেরেরা-নিসাঙ্কার উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন কামিন্স। ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে হুক করে টানা দুটি চার মারতে যান নিসাঙ্কা। তৃতীয় বলে সফল হলেও চতুর্থ বলে সফল হননি। টপ এজ হয়ে বল আকাশে উঠে গেলে মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে ক্যাচ ধরেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৬৭ বলে ৮ চারে ৬১ রান করেছেন নিসাঙ্কা।
এরপর উইকেটে আসেন কুশল মেন্ডিস। দুই কুশল মিলে ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করলেও জুটি বেশি দূর এগোয়নি। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে পেরেরাকে বোল্ড করেন কামিন্স। পেরেরা ৮২ বলে ১২ চারে করেন ৭৮ রান। দ্বিতীয় উইকেটে দুই কুশলের জুটিতে এসেছে ২৮ বলে ৩২ রান।
১৫৭ রান পর্যন্ত ১ উইকেট ছিল শ্রীলঙ্কার। সেখান থেকে শেষ ৫২ রানে ৯ উইকেট হারিয়েছে তারা। জাম্পার ঘূর্ণিতে ফেরেন মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমা। দুই ওপেনারের পর ৫ নম্বরে নেমে চরিত আসালাঙ্কা ২৫ রান করেছেন। এ ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। ফলে ৪৩.৩ ওভারে ২০৯ রানে থেমে যায় শ্রীলঙ্কার ইনিংস। ৮ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন জাম্পা। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক ও কামিন্স।
নেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৩ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৪ ঘণ্টা আগেভুটানের ক্লাব রয়্যাল থিম্পু কলেজ ফুটবল ক্লাবে (আরটিসি) খেলবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার। একই ক্লাবের হয়ে খেলতে আজ তাঁর সঙ্গে ভুটানে গিয়েছেন স্বপ্না রানী। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রাথমিক পর্বে ‘ডি’ গ্রুপে খেলবে আরটিসি। মূলত এই টুর্নামেন্টের জন্য আফঈদা-স্বপ্নাকে নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসি তাঁর ক্যারিয়ারে কত শিরোপা জিতেছেন, সেটা তিনি যে নিজেও গুণে শেষ করতে পারবেন না। বার্সেলোনা, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), আর্জেন্টিনা—যে দলের হয়েই খেলেছেন, জিতেছেন শিরোপা। পরম আরাধ্য বিশ্বকাপ জিতেছেন ২০২২ সালে। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে ‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধিও পেয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে