গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনাল খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। সেবার কিউইদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছিল অজিরা। এবার সুপার টুয়েলভের শুরুতেই মুখোমুখি প্রতিবেশী দুই দেশ। তাতে যেন ফাইনালে হারের প্রতিশোধই তুলল ব্ল্যাক ক্যাপরা। স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে দিয়ে দুর্দান্ত শুরু হলো নিউজিল্যান্ডের।
আজ দিনের প্রথম ম্যাচে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অজিদের ৮৯ রানে হারিয়েছে কিউইরা। তাতে ২০১১ এর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে প্রথম জয় পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। এছাড়া বিশ্বকাপে টি-টোয়েন্টির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ব্যবধানে জিতল তারা।
২০১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৫ রানেই প্রথম উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারকে বোল্ড করেন টিম সাউদি। ওয়ার্নারের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন মিচেল মার্শ। দ্বিতীয় উইকেটে ১৭ বলে ২৫ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দেন অ্যারন ফিঞ্চ-মার্শ। তবে ফিঞ্চের বিদায়ের পর থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকেরা। যার মধ্যে গ্লেন ফিলিপস অসাধারণ একটি ক্যাচ ধরেছেন। নবম ওভারের তৃতীয় বলে মিচেল স্যান্টনারকে তুলে মেরেছিলেন স্টয়নিস। ডিপ কাভার থেকে দৌড়ে এসে নিজেকে হাওয়ায় ভাসিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন ফিলিপস।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে ব্যাটিং করেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে ম্যাক্সি’কে বোল্ড করে অস্ট্রেলিয়াকে জয় থেকে অনেকটা ছিটকে দেন ইশ সোধি। ১৭.১ ওভারে ১১১ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টিতে এটি তাদের সর্বনিম্ন স্কোর। আগেরটি ছিল ১২৭, পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০১০ সালে।
অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। কিউই বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন স্যান্টনার। ম্যাচসেরা হয়েছেন ডেভন কনওয়ে। ৫৮ বলে ৯২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন তিনি এবং গ্লাভস হাতে নিয়েছেন দুটি ক্যাচ।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ফিঞ্চ। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ড। জিমি নিশামের শেষ বলের ছক্কায় নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২০০ রান করে কিউইরা। সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি আসে কনওয়ের ব্যাট থেকে। ওপেনার ফিন অ্যালেন ১৬ বলে ৪২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ দুই উইকেট নিয়েছেন জস হ্যাজলউড।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনাল খেলেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। সেবার কিউইদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছিল অজিরা। এবার সুপার টুয়েলভের শুরুতেই মুখোমুখি প্রতিবেশী দুই দেশ। তাতে যেন ফাইনালে হারের প্রতিশোধই তুলল ব্ল্যাক ক্যাপরা। স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে দিয়ে দুর্দান্ত শুরু হলো নিউজিল্যান্ডের।
আজ দিনের প্রথম ম্যাচে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অজিদের ৮৯ রানে হারিয়েছে কিউইরা। তাতে ২০১১ এর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে প্রথম জয় পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। এছাড়া বিশ্বকাপে টি-টোয়েন্টির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ব্যবধানে জিতল তারা।
২০১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৫ রানেই প্রথম উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারকে বোল্ড করেন টিম সাউদি। ওয়ার্নারের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন মিচেল মার্শ। দ্বিতীয় উইকেটে ১৭ বলে ২৫ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দেন অ্যারন ফিঞ্চ-মার্শ। তবে ফিঞ্চের বিদায়ের পর থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকেরা। যার মধ্যে গ্লেন ফিলিপস অসাধারণ একটি ক্যাচ ধরেছেন। নবম ওভারের তৃতীয় বলে মিচেল স্যান্টনারকে তুলে মেরেছিলেন স্টয়নিস। ডিপ কাভার থেকে দৌড়ে এসে নিজেকে হাওয়ায় ভাসিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন ফিলিপস।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে ব্যাটিং করেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে ম্যাক্সি’কে বোল্ড করে অস্ট্রেলিয়াকে জয় থেকে অনেকটা ছিটকে দেন ইশ সোধি। ১৭.১ ওভারে ১১১ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। ঘরের মাটিতে টি-টোয়েন্টিতে এটি তাদের সর্বনিম্ন স্কোর। আগেরটি ছিল ১২৭, পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০১০ সালে।
অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। কিউই বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন স্যান্টনার। ম্যাচসেরা হয়েছেন ডেভন কনওয়ে। ৫৮ বলে ৯২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন তিনি এবং গ্লাভস হাতে নিয়েছেন দুটি ক্যাচ।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ফিঞ্চ। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ড। জিমি নিশামের শেষ বলের ছক্কায় নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২০০ রান করে কিউইরা। সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি আসে কনওয়ের ব্যাট থেকে। ওপেনার ফিন অ্যালেন ১৬ বলে ৪২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ দুই উইকেট নিয়েছেন জস হ্যাজলউড।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
কলম্বো টেস্টের তৃতীয় দিনের শুরুটা ভালোই হয়েছে বাংলাদেশের। প্রথম সেশনে ১১ ওভারের খেলা হতেই শ্রীলঙ্কার ৩ উইকেট তুলে নিয়েছে সফরকারী বোলাররা। তাইজুল ইসলাম জোড়া ও নাহিদ রানা নিয়েছেন এক উইকেট। এ প্রতিবেদন পর্যন্ত ৫ উইকেটে ৩৩৭ রান তুলেছে লঙ্কানরা। লিড দাঁড়াল ৯০ রানে।
৩৬ মিনিট আগেকলম্বো টেস্টের তৃতীয় দিন আজ। গতকাল দ্বিতীয় দিন দারুণ ব্যাটিং করেছে শ্রীলঙ্কা। আজ নিশ্চয়ই ঘুরে দাঁড়াতে চাইবে বাংলাদেশ। খেলাটি সরাসরি দেখাচ্ছে বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল টি স্পোর্টস। তবে মোবাইল থেকেও সহজে দেখা যাবে বিভিন্ন অ্যাপস থেকে। যে উপায়ে দেখলে সবসক্রিপশন কিনতে হবে না ক্রিকেটপ্রেমীদের।
২ ঘণ্টা আগেদলের পাশাপাশি ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিলেন না ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে অবশেষে চেনা ছন্দে ফিরলেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। তাঁর একটি করে গোল ও সহায়তায় ‘এইচ’ গ্রুপের ম্যাচে রেড বুল সালসবুর্ককে ৩-০ গোলে হারায় রিয়াল মাদ্রিদ। প্রথমার্ধের শেষ দিকে গোল করেন ভিনিসিয়ুস ও ফেদে ভালভার্দে,
২ ঘণ্টা আগেকলম্বোতে বড় সংগ্রহের দিকে এগোচ্ছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ অবশ্য পথ হারিয়েছে। ব্যাটিংয়ে করতে পারেনি গলের পুনরাবৃত্তি। প্রথম ইনিংসে ২৪৭ রানে গুটিয়ে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। একই উইকেটে দ্বিতীয় দিন শেষে শ্রীলঙ্কা ২ উইকেটে ২৯০ রান তুলে ফেলেছে। ৪৭ রানের লিড নেওয়ার পাশাপাশি হাতে আছে ৮ উইকেট।
১৫ ঘণ্টা আগে