স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে ২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। ১০ বছর পর পাওয়া এই জয়ে নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে শুরুর ছন্দ ধরে রাখতে না পেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
এবারের নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সংযুক্ত আরব আমিরাতে হলেও মূল আয়োজন বাংলাদেশ। কারণ টুর্নামেন্টটি শুরুতে বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে থাকায় ভেন্যু পরিবর্তনে বাধ্য হয় আইসিসি। তবু জ্যোতিদের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই গ্যালারিতে দেখা গেছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আনাগোনা। বাংলাদেশের কোনো বাউন্ডারি মারা, প্রতিপক্ষের উইকেট নেওয়ার সময় দর্শকেরা গলা ফাটিয়েছেন।
দুবাইয়ে গত রাতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৭ উইকেটে হেরে সেমিফাইনালের আগেই পথচলা শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশ নারী দলের। যে প্রবাসী বাংলাদেশি দর্শকেরা গ্যালারিতে তাদের (বাংলাদেশ দল) আকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে গেছেন, সেই দর্শকদের এভাবে হতাশ করায় মন খারাপ জ্যোতির। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এটা তো আমাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল না (নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাংলাদেশে আয়োজন)। তবে এখানে (সংযুক্ত আরব আমিরাত) অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক আমাদের সমর্থন দিতে এসেছেন। তারা যে এভাবে আমাদের সমর্থন দিতে এসেছে, সেটা দেখে ভালো লেগেছে। যদিও আমরা ভালো করিনি, তবু তারা সমর্থন দিয়ে গেছেন। আজকের দিনটা (গতকাল) জিততে না পেরে খুবই খারাপ লাগছিল।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গত রাতের ম্যাচটা ছিল বাংলাদেশের জন্য ‘ডু-অর-ডাইয়ের’ চেয়েও বেশি কিছু। কারণ জ্যোতিদের জিতলেই শুধু চলত না, মাথায় রাখতে হতো নেট রানরেটের হিসাব-নিকাশও। সেখানে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেও শুরু থেকে একের পর এক ডট বল খেলেছে। পাওয়ারপ্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) ১ উইকেট হারিয়ে করেছে ২১ রান। রানের চাকা সচল রাখার বড় সুযোগটা যেখানে, সেখানেই কিনা জ্যোতিদের রানরেট ৩.৫!
যে ডট বল নিয়ে বাংলাদেশ নারী দলের দুশ্চিন্তার কারণ ছিল, গত রাতে আবারও সেটা দেখা গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩ উইকেটে ১০৬ রান স্কোরবোর্ডে জমা করে বাংলাদেশ। জ্যোতির দল ডট বল খেলেছে ৬৩টি। ১০৭ রানের লক্ষ্যে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতেছে। ম্যাচ হারায় অতিরিক্ত ডট খেলাকে দায়ী করেন জ্যোতি, ‘পাওয়ারপ্লেতে যেভাবে শুরু করেছি, ভালো ছিল না। যখন আপনি পাওয়ারপ্লেতে ভালো শুরু পাবেন না, সেটা কঠিন হয়ে যাবে। জুটি গড়ার চেষ্টা করেছি। তবে অনেক ডট খেলেছি এবং দক্ষিণ আফ্রিকার এই লাইনআপের বিপক্ষে সেটা যথেষ্ট নয়।’
স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে ২০২৪ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। ১০ বছর পর পাওয়া এই জয়ে নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের আত্মবিশ্বাসও অনেক বেড়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে শুরুর ছন্দ ধরে রাখতে না পেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
এবারের নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সংযুক্ত আরব আমিরাতে হলেও মূল আয়োজন বাংলাদেশ। কারণ টুর্নামেন্টটি শুরুতে বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে থাকায় ভেন্যু পরিবর্তনে বাধ্য হয় আইসিসি। তবু জ্যোতিদের ম্যাচ দেখতে প্রতি ম্যাচেই গ্যালারিতে দেখা গেছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আনাগোনা। বাংলাদেশের কোনো বাউন্ডারি মারা, প্রতিপক্ষের উইকেট নেওয়ার সময় দর্শকেরা গলা ফাটিয়েছেন।
দুবাইয়ে গত রাতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৭ উইকেটে হেরে সেমিফাইনালের আগেই পথচলা শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশ নারী দলের। যে প্রবাসী বাংলাদেশি দর্শকেরা গ্যালারিতে তাদের (বাংলাদেশ দল) আকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে গেছেন, সেই দর্শকদের এভাবে হতাশ করায় মন খারাপ জ্যোতির। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এটা তো আমাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল না (নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাংলাদেশে আয়োজন)। তবে এখানে (সংযুক্ত আরব আমিরাত) অসংখ্য ভক্ত-সমর্থক আমাদের সমর্থন দিতে এসেছেন। তারা যে এভাবে আমাদের সমর্থন দিতে এসেছে, সেটা দেখে ভালো লেগেছে। যদিও আমরা ভালো করিনি, তবু তারা সমর্থন দিয়ে গেছেন। আজকের দিনটা (গতকাল) জিততে না পেরে খুবই খারাপ লাগছিল।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গত রাতের ম্যাচটা ছিল বাংলাদেশের জন্য ‘ডু-অর-ডাইয়ের’ চেয়েও বেশি কিছু। কারণ জ্যোতিদের জিতলেই শুধু চলত না, মাথায় রাখতে হতো নেট রানরেটের হিসাব-নিকাশও। সেখানে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেও শুরু থেকে একের পর এক ডট বল খেলেছে। পাওয়ারপ্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) ১ উইকেট হারিয়ে করেছে ২১ রান। রানের চাকা সচল রাখার বড় সুযোগটা যেখানে, সেখানেই কিনা জ্যোতিদের রানরেট ৩.৫!
যে ডট বল নিয়ে বাংলাদেশ নারী দলের দুশ্চিন্তার কারণ ছিল, গত রাতে আবারও সেটা দেখা গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩ উইকেটে ১০৬ রান স্কোরবোর্ডে জমা করে বাংলাদেশ। জ্যোতির দল ডট বল খেলেছে ৬৩টি। ১০৭ রানের লক্ষ্যে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতেছে। ম্যাচ হারায় অতিরিক্ত ডট খেলাকে দায়ী করেন জ্যোতি, ‘পাওয়ারপ্লেতে যেভাবে শুরু করেছি, ভালো ছিল না। যখন আপনি পাওয়ারপ্লেতে ভালো শুরু পাবেন না, সেটা কঠিন হয়ে যাবে। জুটি গড়ার চেষ্টা করেছি। তবে অনেক ডট খেলেছি এবং দক্ষিণ আফ্রিকার এই লাইনআপের বিপক্ষে সেটা যথেষ্ট নয়।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে