আইসিসির ম্যাচ রেফারি, ক্রিকেট প্রশাসক, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪০ এর বেশি গড়—রমন সুব্বা রো যেন ক্রিকেটের ‘সব্যসাচী’ এক চরিত্র। বয়সেও সেঞ্চুরি করেই ফেলেছিলেন। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ৯২ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন রমন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি আজ রমনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে। ১৯৩২ এর ২৯ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৮ এপ্রিল—বেচেছেন ৯২ বছর ৮০ দিন। যে ২৯ বছর বয়সে অনেক ক্রিকেটারের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু হয়, রমনের শেষ হয়ে যায় সেখানেই। ক্যারিয়ার শেষে পাবলিক রিলেশনস ফার্মে যোগ দিলেও ক্রিকেটের সঙ্গে খেলেছেন। সারের ক্রিকেট চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। টেস্ট এবং কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ডের (টিসিসিবি) উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) অগ্রদূত হচ্ছে টিসিসিবি। আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি হিসেবে ১৬১ ম্যাচে ম্যাচ পরিচালনা করেন তিনি। যার মধ্যে ৪১ টেস্ট, ১১৯ ওয়ানডে ও প্রথম শ্রেণির ম্যাচ ১ টি।
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রমন ছিলেন ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বয়স্ক টেস্ট ক্রিকেটার। রমনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে ইসিবি চেয়ারম্যান রিচার্ড থমসন বলেন, ‘রমনের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তিনি দারুণ ক্রিকেটার ছিলেন ও তার অসাধারণ ক্রিকেট ক্যারিয়ার মাঠ ও মাঠের বাইরে সফলতা দেখেছে। খেলোয়াড়, অফিসিয়াল, প্রশাসক, টেস্ট ও কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ড (টিসিসিবি) ও সারের চেয়ারম্যান হিসেবে দারুণ ছিলেন। আমাদের খেলা তার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ। ইসিবির পক্ষ থেকে রমনের বন্ধুদের ও পরিবারকে তাদের দুঃসময়ে সমবেদনা জানাচ্ছি।’
১৯৫৮ সালে ম্যানচেস্টারে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে অভিষেক হয় রমনের। ৩ বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৩ টেস্ট। ৪৬.৮৫ গড়ে করেন ৯৮৪ রান। ৩ সেঞ্চুরি ও ৪ ফিফটি করেন। ১৩ টেস্ট খেলা রমন প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন ২৬০ টি। ৩০ সেঞ্চুরি ও ৭৩ ফিফটিতে করেন ১৪১৮২ রান। গড় ৪১.৪৬। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৮৭ উইকেট। রমনের প্রসঙ্গে আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার অব ক্রিকেট ওয়াসিম খান বলেন, ‘রমন তার সময়ে সম্মানিত ক্রিকেটার ছিলেন। তিনি পরবর্তীতে টেস্ট ও কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হয়েছিলেন। আইসিসির অন্যতম একজন ম্যাচ রেফারি ছিলেন। তিনি বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় দারুণভাবে ম্যাচ পরিচালনা করেছেন।’
আইসিসির ম্যাচ রেফারি, ক্রিকেট প্রশাসক, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৪০ এর বেশি গড়—রমন সুব্বা রো যেন ক্রিকেটের ‘সব্যসাচী’ এক চরিত্র। বয়সেও সেঞ্চুরি করেই ফেলেছিলেন। তবে তা আর সম্ভব হয়নি। ৯২ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন রমন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি আজ রমনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে। ১৯৩২ এর ২৯ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৮ এপ্রিল—বেচেছেন ৯২ বছর ৮০ দিন। যে ২৯ বছর বয়সে অনেক ক্রিকেটারের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু হয়, রমনের শেষ হয়ে যায় সেখানেই। ক্যারিয়ার শেষে পাবলিক রিলেশনস ফার্মে যোগ দিলেও ক্রিকেটের সঙ্গে খেলেছেন। সারের ক্রিকেট চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। টেস্ট এবং কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ডের (টিসিসিবি) উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) অগ্রদূত হচ্ছে টিসিসিবি। আম্পায়ার, ম্যাচ রেফারি হিসেবে ১৬১ ম্যাচে ম্যাচ পরিচালনা করেন তিনি। যার মধ্যে ৪১ টেস্ট, ১১৯ ওয়ানডে ও প্রথম শ্রেণির ম্যাচ ১ টি।
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রমন ছিলেন ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বয়স্ক টেস্ট ক্রিকেটার। রমনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে ইসিবি চেয়ারম্যান রিচার্ড থমসন বলেন, ‘রমনের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তিনি দারুণ ক্রিকেটার ছিলেন ও তার অসাধারণ ক্রিকেট ক্যারিয়ার মাঠ ও মাঠের বাইরে সফলতা দেখেছে। খেলোয়াড়, অফিসিয়াল, প্রশাসক, টেস্ট ও কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ড (টিসিসিবি) ও সারের চেয়ারম্যান হিসেবে দারুণ ছিলেন। আমাদের খেলা তার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ। ইসিবির পক্ষ থেকে রমনের বন্ধুদের ও পরিবারকে তাদের দুঃসময়ে সমবেদনা জানাচ্ছি।’
১৯৫৮ সালে ম্যানচেস্টারে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে অভিষেক হয় রমনের। ৩ বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৩ টেস্ট। ৪৬.৮৫ গড়ে করেন ৯৮৪ রান। ৩ সেঞ্চুরি ও ৪ ফিফটি করেন। ১৩ টেস্ট খেলা রমন প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন ২৬০ টি। ৩০ সেঞ্চুরি ও ৭৩ ফিফটিতে করেন ১৪১৮২ রান। গড় ৪১.৪৬। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৮৭ উইকেট। রমনের প্রসঙ্গে আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার অব ক্রিকেট ওয়াসিম খান বলেন, ‘রমন তার সময়ে সম্মানিত ক্রিকেটার ছিলেন। তিনি পরবর্তীতে টেস্ট ও কাউন্টি ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হয়েছিলেন। আইসিসির অন্যতম একজন ম্যাচ রেফারি ছিলেন। তিনি বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় দারুণভাবে ম্যাচ পরিচালনা করেছেন।’
কয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
১১ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ও দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে নাসুম আহমেদ বেশ পরিচিত মুখই। বাংলাদেশের যেকোনো দ্বিপক্ষীয় সিরিজে তাঁর নাম চলে আসে আপনাআপনি। সেই নাসুম এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে জায়গা পাননি। একই ঘরানার বাঁহাতি স্পিনার তানভীর ইসলাম সুযোগ পেয়েছেন এই সিরিজে।
২ ঘণ্টা আগেঘরোয়া ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বেশির ভাগ ক্রিকেটার নিজেকে মেলে ধরতে পারেন না। নাঈম শেখ তাঁদেরই একজন। ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হলেও ২০২৩ সালের পর বাংলাদেশের জার্সিতে আর তিনি খেলতে পারেননি। অবশেষে প্রায় ২ বছর পর ফিরলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
২ ঘণ্টা আগেহেডিংলিতে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টে চলছে রানের বন্যা। ভারতের প্রথম ইনিংসে ৪৭১ রানে খেলতে নেমে ইংল্যান্ড ৪৬৫ রানে অলআউট ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ রানের লিড নিয়ে খেলতে নামে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগে