ক্রীড়া ডেস্ক
মিরপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ডিপিএলের ম্যাচে তখন তুমুল উত্তেজনা। জয়ের জন্য শেষ ৬ বলে মোহামেডানের দরকার ১২ রান। উইকেটে ছিলেন সাইফ উদ্দিন ও নাসুম আহমেদ। প্রথম বলে কোনো রান নয়। দ্বিতীয় বলে ১ রান নিয়ে সাইফ স্ট্রাইক দেন নাসুমকে। তৃতীয় বলে নাসুমের ৪। পরের বলটি ডট। মোহামেডানের সামনে জয়ের জন্য শেষ ২ বলে ৭ রানের সমীকরণ। শেষ ওভারের পঞ্চম বলটিকে সজোরে ছক্কা হাঁকালেন নাসুম। পরের বলে সিঙ্গেল নিয়েই দুই হাত দুই দিকে মেলে নাসুমের দৌড়। ৪ উইকেটে জিতে গেছে মোহামেডান। ডাগআউটের খেলোয়াড়েরা মাঠের ভেতরে থেকে ততক্ষণে জয়োৎসব শুরু করে দিয়েছে।
এই জয়ে শিরোপা জেতেনি মোহামেডান। তবে এই জয়ে আজই আবাহনীর শিরোপা জয় আটকে দিয়েছে। পাশাপাশি নিজেদের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনাও জিইয়ে রেখেছে। লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট পাওয়া আবাহনী সুপার লিগের চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে। সব মিলিয়ে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট তাদের। আর মোহামেডান লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে পেয়েছিল ১৮ পয়েন্ট। সুপার লিগে ৪ ম্যাচ থেকে তাদের পয়েন্ট ৬। সব শুদ্ধ মোহামেডানের পয়েন্ট ২৪। অর্থাৎ আবাহনীর চেয়ে ২ পয়েন্টে পিছিয়ে মোহামেডান। তাই ডিপিএলের শিরোপা নির্ধারণ হবে সুপার লিগের শেষ রাউন্ডে। ২৯ এপ্রিল এই রাউন্ডের আবাহনীর মুখোমুখি হবে মোহামেডান।
বিকেএসপিতে আজ মোহামেডানের জয়ের আগেই আবাহনী ৭ উইকেটে হারায় লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (৪ / ৪১) ও রকিবুল হাসানের (৩ / ৪১) স্পিনের মুখে পুরো ৫০ ওভার খেললেও ৯ উইকেটে ২২৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি। ফিফটিশূন্য লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন মারুফ মেহেদী। ৪০ রান আসে রিজওয়ানের ব্যাট থেকে। লক্ষ্য তাড়ায় দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে পারভেজ হোসেন ইমন ও জিশান আলম ১১৩ রানের জুটি গড়লে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি আবাহনী। ৩৭.৩ ওভারেই ৭ উইকেট হাতে রেখে জিতে যায় আবাহনী (২২৬ /৩)। ৮টি চার ও ১টি ছয়ে ৮৪ বলে ৭৩ রান করেন পারভেজ হোসেন। আর ৪টি চার ও সমান ছয়ে ৬৯ বলে করেন ৬৩ রান।
আবাহনীর দাপুটে জয়ের বিপরীতে কষ্টার্জিত জয় মোহামেডানের। মিরপুর শেরেবাংলায় এই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। ওপেনার মুনিম শাহরিয়ারের ৮২ বলে ৮০ রান ও শেখ পারভেজ জীবনের ২৯ বলে ৩৩ রানের সুবাদে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৬ রান করে গাজী গ্রুপ।
লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার রনি তালুকদার ৮৩ বলে ৫৫ রান করলেও ১৪৮ রান তুলতে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে মোহামেডান। ২০৪ রানে ৬২ বলে ৪৯ রান করে অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও আউট হয়ে গেলে হারের শঙ্কায় পড়ে মোহামেডান। তবে সপ্তম উইকেটে ৩৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে মোহামেডানের (২২৭/৬) জয় নিশ্চিত করেন। ৫৫ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন সাইফ, শেষ বলে জয় নিশ্চিত করা নাসুম ১৩ বলে করেন ২১ রান।
লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট পেয়েছিল আবাহনী। সুপার লিগে চার ম্যাচ খেলে সব কটিতে জেতায় তাদের অর্জন বেড়ে হয়েছে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট। শীর্ষে থেকে তারা এখন তাকিয়ে মিরপুরে চলমান মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের ম্যাচের দিকে। ওই লড়াইয়ে মোহামেডান হারলেই টানা তৃতীয়বারের মতো প্রিমিয়ার লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে আবাহনী। সাদা-কালোদের পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ২২।
মিরপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ডিপিএলের ম্যাচে তখন তুমুল উত্তেজনা। জয়ের জন্য শেষ ৬ বলে মোহামেডানের দরকার ১২ রান। উইকেটে ছিলেন সাইফ উদ্দিন ও নাসুম আহমেদ। প্রথম বলে কোনো রান নয়। দ্বিতীয় বলে ১ রান নিয়ে সাইফ স্ট্রাইক দেন নাসুমকে। তৃতীয় বলে নাসুমের ৪। পরের বলটি ডট। মোহামেডানের সামনে জয়ের জন্য শেষ ২ বলে ৭ রানের সমীকরণ। শেষ ওভারের পঞ্চম বলটিকে সজোরে ছক্কা হাঁকালেন নাসুম। পরের বলে সিঙ্গেল নিয়েই দুই হাত দুই দিকে মেলে নাসুমের দৌড়। ৪ উইকেটে জিতে গেছে মোহামেডান। ডাগআউটের খেলোয়াড়েরা মাঠের ভেতরে থেকে ততক্ষণে জয়োৎসব শুরু করে দিয়েছে।
এই জয়ে শিরোপা জেতেনি মোহামেডান। তবে এই জয়ে আজই আবাহনীর শিরোপা জয় আটকে দিয়েছে। পাশাপাশি নিজেদের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনাও জিইয়ে রেখেছে। লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট পাওয়া আবাহনী সুপার লিগের চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে। সব মিলিয়ে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট তাদের। আর মোহামেডান লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে পেয়েছিল ১৮ পয়েন্ট। সুপার লিগে ৪ ম্যাচ থেকে তাদের পয়েন্ট ৬। সব শুদ্ধ মোহামেডানের পয়েন্ট ২৪। অর্থাৎ আবাহনীর চেয়ে ২ পয়েন্টে পিছিয়ে মোহামেডান। তাই ডিপিএলের শিরোপা নির্ধারণ হবে সুপার লিগের শেষ রাউন্ডে। ২৯ এপ্রিল এই রাউন্ডের আবাহনীর মুখোমুখি হবে মোহামেডান।
বিকেএসপিতে আজ মোহামেডানের জয়ের আগেই আবাহনী ৭ উইকেটে হারায় লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (৪ / ৪১) ও রকিবুল হাসানের (৩ / ৪১) স্পিনের মুখে পুরো ৫০ ওভার খেললেও ৯ উইকেটে ২২৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি। ফিফটিশূন্য লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন মারুফ মেহেদী। ৪০ রান আসে রিজওয়ানের ব্যাট থেকে। লক্ষ্য তাড়ায় দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে পারভেজ হোসেন ইমন ও জিশান আলম ১১৩ রানের জুটি গড়লে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি আবাহনী। ৩৭.৩ ওভারেই ৭ উইকেট হাতে রেখে জিতে যায় আবাহনী (২২৬ /৩)। ৮টি চার ও ১টি ছয়ে ৮৪ বলে ৭৩ রান করেন পারভেজ হোসেন। আর ৪টি চার ও সমান ছয়ে ৬৯ বলে করেন ৬৩ রান।
আবাহনীর দাপুটে জয়ের বিপরীতে কষ্টার্জিত জয় মোহামেডানের। মিরপুর শেরেবাংলায় এই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। ওপেনার মুনিম শাহরিয়ারের ৮২ বলে ৮০ রান ও শেখ পারভেজ জীবনের ২৯ বলে ৩৩ রানের সুবাদে অলআউট হওয়ার আগে ২৩৬ রান করে গাজী গ্রুপ।
লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার রনি তালুকদার ৮৩ বলে ৫৫ রান করলেও ১৪৮ রান তুলতে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে মোহামেডান। ২০৪ রানে ৬২ বলে ৪৯ রান করে অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও আউট হয়ে গেলে হারের শঙ্কায় পড়ে মোহামেডান। তবে সপ্তম উইকেটে ৩৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে মোহামেডানের (২২৭/৬) জয় নিশ্চিত করেন। ৫৫ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন সাইফ, শেষ বলে জয় নিশ্চিত করা নাসুম ১৩ বলে করেন ২১ রান।
লিগ পর্বে ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট পেয়েছিল আবাহনী। সুপার লিগে চার ম্যাচ খেলে সব কটিতে জেতায় তাদের অর্জন বেড়ে হয়েছে ১৫ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট। শীর্ষে থেকে তারা এখন তাকিয়ে মিরপুরে চলমান মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের ম্যাচের দিকে। ওই লড়াইয়ে মোহামেডান হারলেই টানা তৃতীয়বারের মতো প্রিমিয়ার লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে আবাহনী। সাদা-কালোদের পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ২২।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১০ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১১ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১২ ঘণ্টা আগে