ক্রীড়া ডেস্ক
তামিম ইকবালকে উৎকণ্ঠা গতকাল থেকেই। পরিবার-পরিজন, সতীর্থ থেকে শুরু করে ভক্ত-সমর্থক সবাই চিন্তিত তামিমকে নিয়ে। যে যেভাবে পেরেছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারের খোঁজ নিয়েছেন। দুঃসময়ে সকলের এমন ভালোবাসা পেয়ে আবেগী হয়ে উঠেছেন তামিম।
তামিম অসুস্থ হয়ে কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরই সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তাসকিন আহমেদরা। লাসিথ মালিঙ্গা, যুবরাজ সিং, হার্শা ভোগলেরাও তামিমকে নিয়ে আবেগী বার্তা দিয়েছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তা, সাকিবের মা-বাবা হাসপাতালে গিয়ে দেখা করেছেন তামিমের সঙ্গে। এমনকি কলকাতা নাইট রাইডার্স, করাচি কিংসের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো তামিমের আরোগ্য কামনা করে পোস্ট করেছে। এগুলো যেন তাঁকে অনেক বেশি মুগ্ধ করেছে। তামিমের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে আজ বিকেলে করা এক পোস্টে বলা হয়েছে,‘আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা। সবাই আমার জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের ভালোবাসা ছাড়া আমি তামিম ইকবাল কিছুই না।’
শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক রায়ান রাফসান রহমানের সঙ্গে টস করার সময়ও তামিম ছিলেন সুস্থ। তবে ফিল্ডিংয়ের সময়ই হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তামিম। এমনকি হেলিকপ্টারে ওঠার মতো অবস্থায় ছিলেন না বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এই তারকা ক্রিকেটারকে। হাসপাতালে যাওয়ার সময় অ্যাম্বুলেন্সে মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম কৃত্রিমভাবে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখতে সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দিয়েছিলেন। সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তামিম লিখেছেন, ‘এই স্পন্দন যে কোন ঘোষণা না দিয়েই থেমে যেতে পারে — এই কথাটি আমরা বার বার ভুলে যাই। গতকাল দিনটি শুরু করার সময় কি আমি জানতাম, আমার সাথে কী হতে যাচ্ছে? আল্লাহতা’আলার অশেষ রহমত আর সকলের দোয়ায় আমি ফিরে এসেছি।’
ডা. মনিরুজ্জামান মারুফের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে গতকাল কেপিজে হাসপাতালে তামিমের এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্টিং করা হয়। মারুফকে আজ অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মতে সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল।
দুর্দিনে তামিম যাঁদের পাশে পেয়েছেন, সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘আমার সৌভাগ্য, এই বিপদের সময়ে আমি পাশে কিছু অসাধারণ মানুষকে পেয়েছিলাম, যাদের বিচক্ষণতা ও আপ্রাণ প্রচেষ্টায় আমি এই সংকট কাটিয়ে ফিরে এসেছি। কিছু ঘটনা আমাদের বাস্তবতা মনে করিয়ে দেয়, জানিয়ে দেয় যে জীবন আসলে কতটা ছোট। আর এই ছোট জীবনে আর কিছু করতে না পারি, সবাই যেন একে অপরের বিপদে পাশে দাঁড়ায়— এটিই আমার অনুরোধ।’
তামিমকে আজ সকালে কেপিজে হাসপাতালের সিসিউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে তামিমের অবস্থা নিয়ে আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ব্রিফ করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, ‘তাঁর স্বাভাবিক কাজে ফিরতে তিন মাস সময় দিতে হবে। মানে খেলাধুলায়। এছাড়া তিনি বাসায় স্বাভাবিক কাজকর্ম করবেন সপ্তাহখানেক এবং বিশ্রামেই থাকতে হবে। তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক অবস্থা কী, উন্নতি হচ্ছে নাকি অবনতি হচ্ছে, এগুলো দেখে নিশ্চয়ই মেডিকেল বোর্ড অনুমতি দেবে তামিমকে মাঠে খেলার।’
তামিম ইকবালকে উৎকণ্ঠা গতকাল থেকেই। পরিবার-পরিজন, সতীর্থ থেকে শুরু করে ভক্ত-সমর্থক সবাই চিন্তিত তামিমকে নিয়ে। যে যেভাবে পেরেছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটারের খোঁজ নিয়েছেন। দুঃসময়ে সকলের এমন ভালোবাসা পেয়ে আবেগী হয়ে উঠেছেন তামিম।
তামিম অসুস্থ হয়ে কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরই সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তাসকিন আহমেদরা। লাসিথ মালিঙ্গা, যুবরাজ সিং, হার্শা ভোগলেরাও তামিমকে নিয়ে আবেগী বার্তা দিয়েছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তা, সাকিবের মা-বাবা হাসপাতালে গিয়ে দেখা করেছেন তামিমের সঙ্গে। এমনকি কলকাতা নাইট রাইডার্স, করাচি কিংসের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো তামিমের আরোগ্য কামনা করে পোস্ট করেছে। এগুলো যেন তাঁকে অনেক বেশি মুগ্ধ করেছে। তামিমের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে আজ বিকেলে করা এক পোস্টে বলা হয়েছে,‘আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা। সবাই আমার জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের ভালোবাসা ছাড়া আমি তামিম ইকবাল কিছুই না।’
শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক রায়ান রাফসান রহমানের সঙ্গে টস করার সময়ও তামিম ছিলেন সুস্থ। তবে ফিল্ডিংয়ের সময়ই হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তামিম। এমনকি হেলিকপ্টারে ওঠার মতো অবস্থায় ছিলেন না বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এই তারকা ক্রিকেটারকে। হাসপাতালে যাওয়ার সময় অ্যাম্বুলেন্সে মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম কৃত্রিমভাবে শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখতে সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দিয়েছিলেন। সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তামিম লিখেছেন, ‘এই স্পন্দন যে কোন ঘোষণা না দিয়েই থেমে যেতে পারে — এই কথাটি আমরা বার বার ভুলে যাই। গতকাল দিনটি শুরু করার সময় কি আমি জানতাম, আমার সাথে কী হতে যাচ্ছে? আল্লাহতা’আলার অশেষ রহমত আর সকলের দোয়ায় আমি ফিরে এসেছি।’
ডা. মনিরুজ্জামান মারুফের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে গতকাল কেপিজে হাসপাতালে তামিমের এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্টিং করা হয়। মারুফকে আজ অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মতে সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল।
দুর্দিনে তামিম যাঁদের পাশে পেয়েছেন, সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার লিখেছেন, ‘আমার সৌভাগ্য, এই বিপদের সময়ে আমি পাশে কিছু অসাধারণ মানুষকে পেয়েছিলাম, যাদের বিচক্ষণতা ও আপ্রাণ প্রচেষ্টায় আমি এই সংকট কাটিয়ে ফিরে এসেছি। কিছু ঘটনা আমাদের বাস্তবতা মনে করিয়ে দেয়, জানিয়ে দেয় যে জীবন আসলে কতটা ছোট। আর এই ছোট জীবনে আর কিছু করতে না পারি, সবাই যেন একে অপরের বিপদে পাশে দাঁড়ায়— এটিই আমার অনুরোধ।’
তামিমকে আজ সকালে কেপিজে হাসপাতালের সিসিউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে তামিমের অবস্থা নিয়ে আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ব্রিফ করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, ‘তাঁর স্বাভাবিক কাজে ফিরতে তিন মাস সময় দিতে হবে। মানে খেলাধুলায়। এছাড়া তিনি বাসায় স্বাভাবিক কাজকর্ম করবেন সপ্তাহখানেক এবং বিশ্রামেই থাকতে হবে। তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক অবস্থা কী, উন্নতি হচ্ছে নাকি অবনতি হচ্ছে, এগুলো দেখে নিশ্চয়ই মেডিকেল বোর্ড অনুমতি দেবে তামিমকে মাঠে খেলার।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে