চট্টগ্রামে টেস্ট সেঞ্চুরির অপেক্ষা ফুরিয়েছে লিটন দাসের। অবশ্য সেঞ্চুরি হয়েছিল প্রথম দিনেই। আজ দ্বিতীয় দিনে অপরাজিত ১১৪ রানের সঙ্গে আর কোনো রান না যোগ করেই বিদায় নেন। গতকাল না এলেও আজ দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন লিটন। সেখানেই দুঃস্বপ্নের বিশ্বকাপ কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প শোনালেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
বিশ্বকাপের বাজে পারফরম্যান্সের পর তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেই বাদ পড়েন। সেঞ্চুরিতে রাঙিয়ে টেস্ট দিয়ে দলে ফেরাটা স্মরণীয় করেছেন। টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে বাদ পড়াটা বরং শাপেবর বলছেন লিটন, ‘টি-টোয়েন্টিতে যে জন্য আমাকে বিশ্রাম (বাদ পড়া) দিয়েছিল, হয়তো সেটাই ভালো হয়েছে। তারা (ম্যানেজমেন্ট) হয়তো ভেবেছিল আমি টেস্ট ক্রিকেটে ভালো করি এ জন্য টি-টোয়েন্টিতে বিশ্রামটা দিয়েছিল।’
ব্যাট কথা না বলায় সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছেন প্রতিনিয়ত। এমনকি টেস্টের আগের দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেও হাসির খোরাক হয়েছেন। মানসিকভাবে এসব ব্যাপার কাটিয়ে ওঠা সহজ নয় কারও জন্যেই। লিটনের জন্যও কঠিন ছিল। তবে টেস্টে লিটনের ব্যাট অবশ্য ধারাবাহিকভাবেই কথা বলে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও মানুষটা তো একই।
তা বিশ্বকাপের পর অল্প কয়দিনে লিটন কী এমন করলেন, শোনা যাক তাঁর মুখেই, ‘মানসিকভাবে বলতে গেলে...বিশ্বকাপের পর জাতীয় লিগে একটা ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট ক্রিকেটের চিন্তা করেই প্রস্তুতি নিয়েছি। এই সংস্করণের জন্য যেমন প্রস্তুতি দরকার, সেটা নিয়েছি। এর থেকে বাইরে কোনো কিছু চিন্তা করিনি। অতিরিক্ত কোনো কিছু চাইও নাই নিজের কাছে।’
নিজেকে বদলে ফেলতে টেকনিকেও কিছু পরিবর্তনের কথা জানালেন লিটন, ‘ব্যাটিংয়ে জিনিসগুলো আসলে ছোট ছোট। অনেক সময় ছোট্ট একটা বদল আনলে অনেক কিছু হয়ে যায়। গ্রিপ পরিবর্তন করলেই খেলার ধরন পরিবর্তন হয়ে যায়। জাতীয় লিগের ম্যাচের সময় ফাহিম স্যার ও মন্টু স্যারের সঙ্গে সমস্যা নিয়ে আলাপ করেছিলাম। পরে চট্টগ্রামে আমাদের যে দুটো অনুশীলন সেশন করেছি, তখন প্রিন্সের কাছেও মনে হচ্ছিল, আমার ছোট্ট একটা জায়গাতে সমস্যা হচ্ছে। যে কারণে আমার স্টান্সে তিনি কিছু একটা পরিবর্তন এনেছেন। আমি বলব না যে স্টান্স বদলানোর কারণেই ভালো করেছি। তবে এর পেছনে আমার কষ্ট ছিল, পরিশ্রম ছিল।’
চট্টগ্রামে টেস্ট সেঞ্চুরির অপেক্ষা ফুরিয়েছে লিটন দাসের। অবশ্য সেঞ্চুরি হয়েছিল প্রথম দিনেই। আজ দ্বিতীয় দিনে অপরাজিত ১১৪ রানের সঙ্গে আর কোনো রান না যোগ করেই বিদায় নেন। গতকাল না এলেও আজ দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন লিটন। সেখানেই দুঃস্বপ্নের বিশ্বকাপ কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প শোনালেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
বিশ্বকাপের বাজে পারফরম্যান্সের পর তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেই বাদ পড়েন। সেঞ্চুরিতে রাঙিয়ে টেস্ট দিয়ে দলে ফেরাটা স্মরণীয় করেছেন। টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে বাদ পড়াটা বরং শাপেবর বলছেন লিটন, ‘টি-টোয়েন্টিতে যে জন্য আমাকে বিশ্রাম (বাদ পড়া) দিয়েছিল, হয়তো সেটাই ভালো হয়েছে। তারা (ম্যানেজমেন্ট) হয়তো ভেবেছিল আমি টেস্ট ক্রিকেটে ভালো করি এ জন্য টি-টোয়েন্টিতে বিশ্রামটা দিয়েছিল।’
ব্যাট কথা না বলায় সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছেন প্রতিনিয়ত। এমনকি টেস্টের আগের দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেও হাসির খোরাক হয়েছেন। মানসিকভাবে এসব ব্যাপার কাটিয়ে ওঠা সহজ নয় কারও জন্যেই। লিটনের জন্যও কঠিন ছিল। তবে টেস্টে লিটনের ব্যাট অবশ্য ধারাবাহিকভাবেই কথা বলে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও মানুষটা তো একই।
তা বিশ্বকাপের পর অল্প কয়দিনে লিটন কী এমন করলেন, শোনা যাক তাঁর মুখেই, ‘মানসিকভাবে বলতে গেলে...বিশ্বকাপের পর জাতীয় লিগে একটা ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট ক্রিকেটের চিন্তা করেই প্রস্তুতি নিয়েছি। এই সংস্করণের জন্য যেমন প্রস্তুতি দরকার, সেটা নিয়েছি। এর থেকে বাইরে কোনো কিছু চিন্তা করিনি। অতিরিক্ত কোনো কিছু চাইও নাই নিজের কাছে।’
নিজেকে বদলে ফেলতে টেকনিকেও কিছু পরিবর্তনের কথা জানালেন লিটন, ‘ব্যাটিংয়ে জিনিসগুলো আসলে ছোট ছোট। অনেক সময় ছোট্ট একটা বদল আনলে অনেক কিছু হয়ে যায়। গ্রিপ পরিবর্তন করলেই খেলার ধরন পরিবর্তন হয়ে যায়। জাতীয় লিগের ম্যাচের সময় ফাহিম স্যার ও মন্টু স্যারের সঙ্গে সমস্যা নিয়ে আলাপ করেছিলাম। পরে চট্টগ্রামে আমাদের যে দুটো অনুশীলন সেশন করেছি, তখন প্রিন্সের কাছেও মনে হচ্ছিল, আমার ছোট্ট একটা জায়গাতে সমস্যা হচ্ছে। যে কারণে আমার স্টান্সে তিনি কিছু একটা পরিবর্তন এনেছেন। আমি বলব না যে স্টান্স বদলানোর কারণেই ভালো করেছি। তবে এর পেছনে আমার কষ্ট ছিল, পরিশ্রম ছিল।’
টানা তিনটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের তাজা আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল এশিয়া কাপ মিশনে নামছে বাংলাদেশ। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে লিটন দাসের দলের প্রতিপক্ষ হংকং। লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস গড়া। তা সামনে রেখে বাংলাদেশ এগোচ্ছে ম্যাচ বাই ম্যাচ ধরে।
৬ ঘণ্টা আগেবোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স লক্ষ্যটা থেকেছে হাতের নাগালে। ভারত পাওয়ার প্লের মধ্যে নাকি আরও পরে ম্যাচ শেষ করতে পারে সেটাই যেন দেখার অপেক্ষা ছিল। শেষ পর্যন্ত ৫৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে মাত্র ২৭ বল খেলতে হয়েছে তাদের। রান তাড়ায় নেমে এত কম বলে কখনো ম্যাচ শেষ করতে পারেনি ভারত।
৮ ঘণ্টা আগে‘যশপ্রীত বুমরা একাদশে থাকলে আমি ধর্মঘটে যাব’—টিভি অনুষ্ঠানে বসে এমনই কথা বলেছিলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজা। ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য জাদেজার কথা রাখেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিকই খেলিয়েছে বুমরাকে। তাঁর এনে দেওয়া ব্রেকথ্রুর পর ভারতের স্পিন আক্রমণের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে
৯ ঘণ্টা আগেস্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
১১ ঘণ্টা আগে