ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাট-বলের কল্যাণে ক্রিকেটপ্রেমীরা শুধু আনন্দই পান না মাঝে মাঝে বিরল কিছুরও সাক্ষী হন। তেমনই অবিশ্বাস্য এক রেকর্ড হয়ে গেল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। মালয়েশিয়ায় ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে হংকং-বাহরাইনের ম্যাচ হয়ে যায় টাই। ফল নির্ধারণের জন্য খেলা গড়ায় সুপার ওভারে। কিন্তু সেখানেই হলো বিরল রেকর্ড। বাহরাইন সুপার ওভারে এক রানও করতে পারেনি! এমন ঘটনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারই দেখা গেল। ব্যাটিংয়ে নেমে সুপার ওভারের তৃতীয় বলে ১ রান নিয়ে জয় নিশ্চিত করে হংকং।
গতকাল মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের বায়ুমাস ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় হংকং। জিসান আলম-শহীদ ওয়াসিফদের কার্যকর কয়েকটি ইনিংসের সৌজন্যে ৭ উইকেটে ১২৯ রান তোলে তারা। যদিও শুরুটা তাদের আরও বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়ে হয়েছিল। দুই ওপেনার আনশি রাঠ ও জিসান ৪.৫ ওভারে স্কোরে জমা করেন ৪৩ রান। আনশি ১৫ ও জিসান ২৯ রানে ফিরলে খেই হারায় তারা।
পরে অধিনায়ক ইয়াসিম মুর্তজার ১৯, শহীদ ওয়াসিফর ৩১ ও নাসরুল্লাহ রানার ১৪ রানের কল্যাণে ১২৯ রান করে হংকং। বাহরাইনের পেসার রিজওয়ান বাট ২৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ২টি উইকেট।
হংকংয়ের দেওয়া ১৩০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বাহরাইন ওপেনিং জুটিতে তোলে ৩০ রান। ভালো শুরুর পরও দলের ব্যাটরাররা প্রয়োজনমতো সেভাবে ব্যাট চালিয়ে খেলতে ব্যর্থ হন। ওপেনার প্রশান্ত কুরুপ ৩৭ বলে করেছেন ৩১ রান। সোহাইল আহমেদ ১৭ বলে ১৫ রান করেন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৪ বলে ৩৪ রান করেন অধিনায়ক আহমেদ বিন নাসির।
জিততে শেষ ওভারে বাহরাইনের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। কিন্তু ১২ রানের বেশি নিতে পারেনি তারা। খেলা হয়ে যায় টাই। ৮ উইকেটে তারাও করে ১২৯ রান। হংকংয়ের বাঁহাতি স্পিনার ইয়াসিম মুর্তজা ১৮ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
সুপার ওভারে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বাহরাইন। এহসান খানের করা প্রথম বলটি হয় ডট। পরের দুই বলে আমির বিন ও সোহাইল আহমেদ আউট হয়ে গেলে ইনিংস থেমে যায় তাদের।
এক রানের লক্ষ্যে প্রথম দুই বল ডটের পর তৃতীয় বলে খেলা শেষ করে দেন বাবার হায়াত। এর আগে টি-টোয়েন্টিতে সুপার ওভারে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড ছিল আফগানিস্তানের। গত বছর জানুয়ারিতে ভারতের বিপক্ষে বেঙ্গালুরুতে তারা সুপার ওভারে করেছিল ১ রান।
ব্যাট-বলের কল্যাণে ক্রিকেটপ্রেমীরা শুধু আনন্দই পান না মাঝে মাঝে বিরল কিছুরও সাক্ষী হন। তেমনই অবিশ্বাস্য এক রেকর্ড হয়ে গেল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। মালয়েশিয়ায় ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে হংকং-বাহরাইনের ম্যাচ হয়ে যায় টাই। ফল নির্ধারণের জন্য খেলা গড়ায় সুপার ওভারে। কিন্তু সেখানেই হলো বিরল রেকর্ড। বাহরাইন সুপার ওভারে এক রানও করতে পারেনি! এমন ঘটনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারই দেখা গেল। ব্যাটিংয়ে নেমে সুপার ওভারের তৃতীয় বলে ১ রান নিয়ে জয় নিশ্চিত করে হংকং।
গতকাল মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের বায়ুমাস ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় হংকং। জিসান আলম-শহীদ ওয়াসিফদের কার্যকর কয়েকটি ইনিংসের সৌজন্যে ৭ উইকেটে ১২৯ রান তোলে তারা। যদিও শুরুটা তাদের আরও বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়ে হয়েছিল। দুই ওপেনার আনশি রাঠ ও জিসান ৪.৫ ওভারে স্কোরে জমা করেন ৪৩ রান। আনশি ১৫ ও জিসান ২৯ রানে ফিরলে খেই হারায় তারা।
পরে অধিনায়ক ইয়াসিম মুর্তজার ১৯, শহীদ ওয়াসিফর ৩১ ও নাসরুল্লাহ রানার ১৪ রানের কল্যাণে ১২৯ রান করে হংকং। বাহরাইনের পেসার রিজওয়ান বাট ২৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ২টি উইকেট।
হংকংয়ের দেওয়া ১৩০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বাহরাইন ওপেনিং জুটিতে তোলে ৩০ রান। ভালো শুরুর পরও দলের ব্যাটরাররা প্রয়োজনমতো সেভাবে ব্যাট চালিয়ে খেলতে ব্যর্থ হন। ওপেনার প্রশান্ত কুরুপ ৩৭ বলে করেছেন ৩১ রান। সোহাইল আহমেদ ১৭ বলে ১৫ রান করেন। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৪ বলে ৩৪ রান করেন অধিনায়ক আহমেদ বিন নাসির।
জিততে শেষ ওভারে বাহরাইনের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। কিন্তু ১২ রানের বেশি নিতে পারেনি তারা। খেলা হয়ে যায় টাই। ৮ উইকেটে তারাও করে ১২৯ রান। হংকংয়ের বাঁহাতি স্পিনার ইয়াসিম মুর্তজা ১৮ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
সুপার ওভারে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বাহরাইন। এহসান খানের করা প্রথম বলটি হয় ডট। পরের দুই বলে আমির বিন ও সোহাইল আহমেদ আউট হয়ে গেলে ইনিংস থেমে যায় তাদের।
এক রানের লক্ষ্যে প্রথম দুই বল ডটের পর তৃতীয় বলে খেলা শেষ করে দেন বাবার হায়াত। এর আগে টি-টোয়েন্টিতে সুপার ওভারে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড ছিল আফগানিস্তানের। গত বছর জানুয়ারিতে ভারতের বিপক্ষে বেঙ্গালুরুতে তারা সুপার ওভারে করেছিল ১ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে