এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে ভারত। টুর্নামেন্টে এমন পারফরম্যান্সের কারণে ক্রিকেটারদের নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। এবার কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাঙ্গনে কথা হচ্ছে। সাবেক ক্রিকেটার ও জাতীয় দলের সাবেক নির্বাচক সাবা করিম জানিয়েছেন, দ্রাবিড়ের ‘হানিমুন’ সময় শেষ হয়েছে।
সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর রবি শাস্ত্রীকে বাদ দিয়ে ভারতের কোচ করা হয় রাহুল দ্রাবিড়কে। সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটারের ক্রিকেট দক্ষতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির পরিচালক থাকা অবস্থায় মেধাবী ক্রিকেটারদের তুলে এনেছিলেন তিনি। সে কারণেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড তাঁকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বেশ ভালোও করেছেন। তবে এশিয়া কাপের ব্যর্থতা তাঁকে কঠিন সময়ের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এই দিকটা বিবেচনা করেই সাবেক ক্রিকেটার ও নির্বাচক সাবা রাহুলের কাটানো সময়কে হানিমুন পিরিয়ড বলেছেন।
সাবা বলেছেন, ‘এমনকি রাহুলও জানেন যে হানিমুন পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে। সে একজন আলকেমিস্ট হওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সে ধাতুগুলোকে মূলে রূপান্তর করতে পারেনি। কেউ একজন এটি করবে বলে আশা করা যায়। রাহুলের জন্য এখন এটি সংকটের সময়।’
কোচ হিসেবে রাহুল কীভাবে নিজেকে সফল বলতে পারেন, সে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন সাবা। তাঁর মতে, দুটি উপায় আছে, যা দিয়ে রাহুলকে সফল কোচ বলা যেতে পারে। সাবেক নির্বাচক বলেছেন, ‘রাহুল খুবই বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমান। সে নিজের কোচিং ক্যারিয়ারকে সফল হিসেবে তুলে ধরতে পারে যদি ভারতকে দুটি ইভেন্ট জেতাতে পারে। এক, আইসিসির ইভেন্টে জিতলে, অন্যটি টেস্ট নেতৃত্বকারী সেনা দেশগুলোর বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জিততে পারলে। একটি মাত্র টেস্ট জয়ের কথা বলছি না। সে খেলোয়াড় থাকাকালীন টেস্ট জিতেছে। ভারতও তাই করেছে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ভারত যখন সেনা দেশগুলোতে টেস্ট সিরিজ জিততে পারবে, তখন দলের পারফরম্যান্সে খুশি হবে রাহুল।’
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে ভারত। টুর্নামেন্টে এমন পারফরম্যান্সের কারণে ক্রিকেটারদের নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। এবার কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাঙ্গনে কথা হচ্ছে। সাবেক ক্রিকেটার ও জাতীয় দলের সাবেক নির্বাচক সাবা করিম জানিয়েছেন, দ্রাবিড়ের ‘হানিমুন’ সময় শেষ হয়েছে।
সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর রবি শাস্ত্রীকে বাদ দিয়ে ভারতের কোচ করা হয় রাহুল দ্রাবিড়কে। সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটারের ক্রিকেট দক্ষতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির পরিচালক থাকা অবস্থায় মেধাবী ক্রিকেটারদের তুলে এনেছিলেন তিনি। সে কারণেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড তাঁকে জাতীয় দলের দায়িত্ব দেয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বেশ ভালোও করেছেন। তবে এশিয়া কাপের ব্যর্থতা তাঁকে কঠিন সময়ের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এই দিকটা বিবেচনা করেই সাবেক ক্রিকেটার ও নির্বাচক সাবা রাহুলের কাটানো সময়কে হানিমুন পিরিয়ড বলেছেন।
সাবা বলেছেন, ‘এমনকি রাহুলও জানেন যে হানিমুন পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে। সে একজন আলকেমিস্ট হওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সে ধাতুগুলোকে মূলে রূপান্তর করতে পারেনি। কেউ একজন এটি করবে বলে আশা করা যায়। রাহুলের জন্য এখন এটি সংকটের সময়।’
কোচ হিসেবে রাহুল কীভাবে নিজেকে সফল বলতে পারেন, সে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন সাবা। তাঁর মতে, দুটি উপায় আছে, যা দিয়ে রাহুলকে সফল কোচ বলা যেতে পারে। সাবেক নির্বাচক বলেছেন, ‘রাহুল খুবই বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমান। সে নিজের কোচিং ক্যারিয়ারকে সফল হিসেবে তুলে ধরতে পারে যদি ভারতকে দুটি ইভেন্ট জেতাতে পারে। এক, আইসিসির ইভেন্টে জিতলে, অন্যটি টেস্ট নেতৃত্বকারী সেনা দেশগুলোর বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জিততে পারলে। একটি মাত্র টেস্ট জয়ের কথা বলছি না। সে খেলোয়াড় থাকাকালীন টেস্ট জিতেছে। ভারতও তাই করেছে। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ভারত যখন সেনা দেশগুলোতে টেস্ট সিরিজ জিততে পারবে, তখন দলের পারফরম্যান্সে খুশি হবে রাহুল।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে