ক্রীড়া ডেস্ক
ভারত-পাকিস্তান নয়, দুবাইয়ে গতকাল ফাইনালটা হতে পারত বাংলাদেশ-ভারতের। ২৫ সেপ্টেম্বর অলিখিত সেমিফাইনাল জিতে বাংলাদেশের জন্য ফাইনাল খেলাটা ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের বিদায়ে এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হলো ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
অলিখিত সেমিফাইনালে ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের সামনে ১৩৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান ১১ রানে জিতে উঠে যায় ফাইনালে। সেই ম্যাচ জয়ে পাকিস্তানের যতটা না কৃতিত্ব, সেটার চেয়ে বাংলাদেশের ব্যর্থতাই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। শেখ মেহেদী হাসান, নুরুল হাসান সোহান, পারভেজ হোসেন ইমন ক্যাচ মিস করেন। ফিল্ডিংয়ের ব্যর্থতা ব্যাটিংয়ে যেখানে পুষিয়ে দেওয়ার কথা ছিল, বাংলাদেশ সেটাও করতে পারেনি। ইমন, সোহান, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিকরা আত্মাহুতি দিয়েছেন।
দুবাইয়ে গতকাল ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। তখন প্রসঙ্গক্রমে এসেছে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথাও। সাংবাদিকদের বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমাদের ফাইনাল খেলার দারুণ সুযোগ ছিল।যোগ্যতাও ছিল। তবু সামনে এগোতে হবে। গৌতম গম্ভীর আমাকে একটা পরামর্শ দিয়েছেন। ব্যাটিংটা নিয়ে যেন আমরা কাজ করি। তাঁর সঙ্গে আমি একমত।’
এবারের এশিয়া কাপে সাইফ হাসান ও লিটন দাস ছাড়া তেমন ইমপ্যাক্টফুল পারফরম্যান্স করতে পারেননি। সাইফ ৪৪.৫০ গড় ও ১২৮.০৫ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৭৮ রান। লিটনের (১১৯) চেয়ে হৃদয় (১৩৯) বেশি স্কোর করেছেন ঠিকই। এমনকি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হৃদয়ের ফিফটিও রয়েছে। কিন্তু হৃদয় গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। আর লিটন তো ভারত-পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচে খেলতে পারেননি। তাঁর পরিবর্তে অধিনায়কত্ব করেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু অধিনায়কত্বের ভারে জাকের একদম চুপসে গিয়েছেন। সুপার ফোরে নিজেদের শেষ দুই ম্যাচের কোনোটিতেই এক অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি তিনি।
ফাইনালে ওঠার সুযোগ বাংলাদেশ হাতছাড়া করলেও আফসোস নেই বুলবুলের। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতেছি। তারপর ভারত-পাকিস্তান দুই দলের বিপক্ষেই জেতা উচিত ছিল। কিন্তু আফসোস নেই। গত ৪ মাসের পারফরম্যান্স দেখুন। সংযুক্ত আরব আমিরাত-পাকিস্তানের কাছে হেরেছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।পাকিস্তান-নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ঘরের মাঠে জিতেছি। সামনে আফগানিস্তান সিরিজ আছে। এটা ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য ভালো প্রস্তুতির মঞ্চ। কিছু ভুল করেছি। ভুলের পুনরাবৃত্তি না করে উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।’
দুবাইয়ে গত রাতে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে নবমবারের মতো এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে ভারত। তবে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সূর্যকুমার যাদব-তিলক ভার্মারা শিরোপা গ্রহণ করেননি এসিসি প্রেসিডেন্ট মহসিন নাকভির কাছ থেকে। পরবর্তীতে শিরোপা ছাড়াই ফটোসেশন করেছে চ্যাম্পিয়ন ভারত। এটা নিয়ে চলছে অনেক কথাবার্তা। এদিকে মরুর বুকেই ২ অক্টোবর শুরু হবে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ৩ ও ৫ অক্টোবর। ৮ অক্টোবর শুরু হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়ানডে হবে ১১ ও ১৪ অক্টোবর। বিসিবি গতকাল জাকেরকে অধিনায়ক করে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা করেছে।
ভারত-পাকিস্তান নয়, দুবাইয়ে গতকাল ফাইনালটা হতে পারত বাংলাদেশ-ভারতের। ২৫ সেপ্টেম্বর অলিখিত সেমিফাইনাল জিতে বাংলাদেশের জন্য ফাইনাল খেলাটা ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের বিদায়ে এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হলো ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
অলিখিত সেমিফাইনালে ২৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের সামনে ১৩৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান ১১ রানে জিতে উঠে যায় ফাইনালে। সেই ম্যাচ জয়ে পাকিস্তানের যতটা না কৃতিত্ব, সেটার চেয়ে বাংলাদেশের ব্যর্থতাই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। শেখ মেহেদী হাসান, নুরুল হাসান সোহান, পারভেজ হোসেন ইমন ক্যাচ মিস করেন। ফিল্ডিংয়ের ব্যর্থতা ব্যাটিংয়ে যেখানে পুষিয়ে দেওয়ার কথা ছিল, বাংলাদেশ সেটাও করতে পারেনি। ইমন, সোহান, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিকরা আত্মাহুতি দিয়েছেন।
দুবাইয়ে গতকাল ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। তখন প্রসঙ্গক্রমে এসেছে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথাও। সাংবাদিকদের বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমাদের ফাইনাল খেলার দারুণ সুযোগ ছিল।যোগ্যতাও ছিল। তবু সামনে এগোতে হবে। গৌতম গম্ভীর আমাকে একটা পরামর্শ দিয়েছেন। ব্যাটিংটা নিয়ে যেন আমরা কাজ করি। তাঁর সঙ্গে আমি একমত।’
এবারের এশিয়া কাপে সাইফ হাসান ও লিটন দাস ছাড়া তেমন ইমপ্যাক্টফুল পারফরম্যান্স করতে পারেননি। সাইফ ৪৪.৫০ গড় ও ১২৮.০৫ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৭৮ রান। লিটনের (১১৯) চেয়ে হৃদয় (১৩৯) বেশি স্কোর করেছেন ঠিকই। এমনকি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হৃদয়ের ফিফটিও রয়েছে। কিন্তু হৃদয় গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। আর লিটন তো ভারত-পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচে খেলতে পারেননি। তাঁর পরিবর্তে অধিনায়কত্ব করেন জাকের আলী অনিক। কিন্তু অধিনায়কত্বের ভারে জাকের একদম চুপসে গিয়েছেন। সুপার ফোরে নিজেদের শেষ দুই ম্যাচের কোনোটিতেই এক অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি তিনি।
ফাইনালে ওঠার সুযোগ বাংলাদেশ হাতছাড়া করলেও আফসোস নেই বুলবুলের। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতেছি। তারপর ভারত-পাকিস্তান দুই দলের বিপক্ষেই জেতা উচিত ছিল। কিন্তু আফসোস নেই। গত ৪ মাসের পারফরম্যান্স দেখুন। সংযুক্ত আরব আমিরাত-পাকিস্তানের কাছে হেরেছি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।পাকিস্তান-নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ঘরের মাঠে জিতেছি। সামনে আফগানিস্তান সিরিজ আছে। এটা ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য ভালো প্রস্তুতির মঞ্চ। কিছু ভুল করেছি। ভুলের পুনরাবৃত্তি না করে উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।’
দুবাইয়ে গত রাতে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে নবমবারের মতো এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে ভারত। তবে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সূর্যকুমার যাদব-তিলক ভার্মারা শিরোপা গ্রহণ করেননি এসিসি প্রেসিডেন্ট মহসিন নাকভির কাছ থেকে। পরবর্তীতে শিরোপা ছাড়াই ফটোসেশন করেছে চ্যাম্পিয়ন ভারত। এটা নিয়ে চলছে অনেক কথাবার্তা। এদিকে মরুর বুকেই ২ অক্টোবর শুরু হবে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি হবে ৩ ও ৫ অক্টোবর। ৮ অক্টোবর শুরু হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওয়ানডে হবে ১১ ও ১৪ অক্টোবর। বিসিবি গতকাল জাকেরকে অধিনায়ক করে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা করেছে।
পাঁজরের চোটের কারণে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে পারেননি লিটন দাস। সেই দুই ম্যাচে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন জাকের আলী অনিক। তবে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের এমন সিদ্ধান্ত পছন্দ হয়নি ওয়াসিম আকরামের।
৭ মিনিট আগেবয়স ‘৫৯’ যেন তাঁর কাছে শুধুই সংখ্যা! তারুণ্যের আভা চোখেমুখে, ভারী ব্যক্তিত্বের সঙ্গে নায়কোচিত চলনবলন। এই এশিয়া কাপেও তিনি ছিলেন ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায়। দুবাইয়ের হোটেল তাজে ওয়াসিম আকরাম সময় দিলেন ভারত-পাকিস্তান ফাইনালের সকালে।
৪২ মিনিট আগেনানা নাটকীয়তায় গত রাতে দুবাইয়ে শেষ হয়েছে ২০২৫ এশিয়া কাপ। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। কিন্তু একই টুর্নামেন্টে যখন ভারত-পাকিস্তান তিন বার মুখোমুখি হয়, তখন কাহিনি কি এত সহজে শেষ হয়!
১ ঘণ্টা আগেএবারের এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ যেন ছাপিয়ে গেছে সবকিছুকেই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মাঠের পারফরম্যান্স ছাপিয়ে অন্যান্য ঘটনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বেশি। দুবাইয়ে গত রাতে ভারত-পাকিস্তান ফাইনালের পরও থেকে গেছে এর রেশ।
২ ঘণ্টা আগে