নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১২তম ওভারে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে টানা ৩ বলে ৩টি ছক্কা মেরেছেন তাওহিদ হৃদয়। সেই ৩ বল বাংলাদেশের জয়ের পথে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। যদিও শ্রীলঙ্কার বলে ছক্কার হ্যাটট্রিক করে পরের বলেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৪টি ছক্কা ও ১টি চারে ২০ বলে ৪০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
বিপত্তি ঘটেছে হাসারাঙ্গার সেই ওভারে মারা হৃদয়ের দ্বিতীয় ছক্কায়। স্লগ সুইপে ডিপ স্কয়ারের ওপর দিয়ে ৮৮ মিটারের বিশাল ছক্কা হওয়া বলটি গ্যালারিতে এক বাংলাদেশি সমর্থক হাতে জমা করার চেষ্টা করেন। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সেই সমর্থক বল তালুবন্দী করতে ব্যর্থ হন, বল এসে তাঁর পায়ের মধ্যভাগে এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে জখম হয়ে রক্ত জমাট বাঁধে সেই জায়গায়।
বাংলাদেশের জয়ে সেই সমর্থক ভুলে গেছেন পায়ের ব্যথা। ম্যাচ শেষে সংবাদমাধ্যমকে হেসেই বললেন, ‘আমি অনেক খুশি বাংলাদেশ জেতায়। বাংলাদেশের ক্যাচ ধরতে পারিনি, ব্যথা পেয়েছি, কোনো ব্যাপার না এটা।’
সেই ভিডিও চিত্র পৌঁছে যায় হৃদয়ের কাছেও। যেটি দেখে দুঃখ প্রকাশ করেছেন এই তরুণ ক্রিকেটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে সেই সমর্থকের ছবি পোস্ট করে হৃদয় লিখেছেন, ‘ছবিগুলো একজন পাঠাল, আমার এখানে এখন মধ্যরাত। কয়েকটি ছবি মাথা থেকেই বের হচ্ছে না। আমার জন্য কারও রক্ত ঝরল, এটা ভেবেই খারাপ লাগছে।’
তার পরই অচেনা সমর্থকের উদ্দেশে লিখলেন, ‘প্রিয় ভাই আমার, আমি জানি না আপনি কে? শুধু জানি আপনার পরিহিত টি-শার্টের বুকে বাংলাদেশের মানচিত্র। আপনি এবং আমি একই। আমার মারা ছয় অজান্তেই গিয়ে আপনার পায়ে লেগেছে। আপনি হয়তো হাসিমুখেই বলছেন আপনি খুশি, কিন্তু একটি সজোরে আসা বলের আঘাত কতটা ভোগায়, তা আমাদের থেকে ভালো আর কেইবা জানে।’
বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি ভিউতে যাওয়া সেই সমর্থককে বুকে নিতে চান হৃদয়। লিখেছেন, ‘কখনো দেখা হলে আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়েন, মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েন। আপনার কষ্টে আপনার এই ছোট ভাইও ব্যথিত।’
১২তম ওভারে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে টানা ৩ বলে ৩টি ছক্কা মেরেছেন তাওহিদ হৃদয়। সেই ৩ বল বাংলাদেশের জয়ের পথে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। যদিও শ্রীলঙ্কার বলে ছক্কার হ্যাটট্রিক করে পরের বলেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৪টি ছক্কা ও ১টি চারে ২০ বলে ৪০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
বিপত্তি ঘটেছে হাসারাঙ্গার সেই ওভারে মারা হৃদয়ের দ্বিতীয় ছক্কায়। স্লগ সুইপে ডিপ স্কয়ারের ওপর দিয়ে ৮৮ মিটারের বিশাল ছক্কা হওয়া বলটি গ্যালারিতে এক বাংলাদেশি সমর্থক হাতে জমা করার চেষ্টা করেন। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সেই সমর্থক বল তালুবন্দী করতে ব্যর্থ হন, বল এসে তাঁর পায়ের মধ্যভাগে এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে জখম হয়ে রক্ত জমাট বাঁধে সেই জায়গায়।
বাংলাদেশের জয়ে সেই সমর্থক ভুলে গেছেন পায়ের ব্যথা। ম্যাচ শেষে সংবাদমাধ্যমকে হেসেই বললেন, ‘আমি অনেক খুশি বাংলাদেশ জেতায়। বাংলাদেশের ক্যাচ ধরতে পারিনি, ব্যথা পেয়েছি, কোনো ব্যাপার না এটা।’
সেই ভিডিও চিত্র পৌঁছে যায় হৃদয়ের কাছেও। যেটি দেখে দুঃখ প্রকাশ করেছেন এই তরুণ ক্রিকেটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে সেই সমর্থকের ছবি পোস্ট করে হৃদয় লিখেছেন, ‘ছবিগুলো একজন পাঠাল, আমার এখানে এখন মধ্যরাত। কয়েকটি ছবি মাথা থেকেই বের হচ্ছে না। আমার জন্য কারও রক্ত ঝরল, এটা ভেবেই খারাপ লাগছে।’
তার পরই অচেনা সমর্থকের উদ্দেশে লিখলেন, ‘প্রিয় ভাই আমার, আমি জানি না আপনি কে? শুধু জানি আপনার পরিহিত টি-শার্টের বুকে বাংলাদেশের মানচিত্র। আপনি এবং আমি একই। আমার মারা ছয় অজান্তেই গিয়ে আপনার পায়ে লেগেছে। আপনি হয়তো হাসিমুখেই বলছেন আপনি খুশি, কিন্তু একটি সজোরে আসা বলের আঘাত কতটা ভোগায়, তা আমাদের থেকে ভালো আর কেইবা জানে।’
বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি ভিউতে যাওয়া সেই সমর্থককে বুকে নিতে চান হৃদয়। লিখেছেন, ‘কখনো দেখা হলে আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়েন, মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েন। আপনার কষ্টে আপনার এই ছোট ভাইও ব্যথিত।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে