ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তানের ব্যাটিং খারাপ নাকি ওমানের বোলিং ভালো ছিল? সে ক্ষেত্রে ওমানের বোলিংকে এগিয়ে রাখাই ভালো। যদিও শেষ দিকে এসে কিছুটা অগোছালো ছিল। কিন্তু প্রথমবার এশিয়া কাপে এসে দলটি চমকই দেখাল শক্তিশালী পাকিস্তানকে মাঝারি সংগ্রহে আটকে দিয়ে।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ১৬০ রানের বেশি রান করতে পারেনি পাকিস্তান। প্রথম ওভারেই গোল্ডেন ডাক মারেন সাইম আইয়ুব। তাঁকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন শাহ ফয়সাল। শুরুর সেই ধাক্কা দ্রুতই কাটিয়ে ওঠে পাকিস্তান।
সাহিবজাদা ফারহানকে নিয়ে বড় জুটির পথে হাঁটতে থাকেন মোহাম্মদ হারিস। ওমানের মতো দলের বিপক্ষে আক্রমণাত্ম থাকবে পাকিস্তান। এমনটা অনুমিত ছিল। সেই ছোঁয়া পাওয়া যাচ্ছিল মোহাম্মদ হারিসের ব্যাটে। কিন্তু তাঁর সঙ্গে ঠিক তাল মেলাতে পারেননি ফারহান। ২৯ বলে ১ চারে ২৯ রানে আমির কালিমকে তাঁরই ডেলিভারিতে ক্যাচ দেন তিনি। তাতে ভাঙে ৮৫ রানের জুটি।
ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়ে হারিসও আর বেশি এগোতে পারেননি। ৪৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৬ রানে বিদায় হন এই ব্যাটার। তাঁকে বোল্ড করেন কালিম। ১৩তম ওভারের পরের বলে পাকিস্তান অধিনায়ককেও নিজের শিকারে পরিণত করেন ৪৩ বছর বয়সী এই পেসার। ৪ ওভারে ৩১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন তিনি।
জোড়া ধাক্কার পর রানের গতিতে লাগাম চলে আসে পাকিস্তানের। হাসান নাওয়াজের ১৫ বলে ৯ রান আরও পিছিয়ে দেয় তাদের। শেষ দিকে মোহাম্মদ নাওয়াজ ও ফখর জামান মিলে চেষ্টা করেন রানের গতি বাড়ানোর। যার ফলে কোনোমতে ১৬০ স্পর্শ করেন তাঁরা। নাওয়াজ ১০ বলে ৪ চারে ১৯ রানে অপরাজিত থাকলেও ফখর অপরাজিত থাকেন ১৬ বলে ২৩ রানে।
কালিম বাদে ওমানের হয়ে ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন শাহ ফয়সাল। কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৭ রান দেন শাকিল আহমেদ।
পাকিস্তানের ব্যাটিং খারাপ নাকি ওমানের বোলিং ভালো ছিল? সে ক্ষেত্রে ওমানের বোলিংকে এগিয়ে রাখাই ভালো। যদিও শেষ দিকে এসে কিছুটা অগোছালো ছিল। কিন্তু প্রথমবার এশিয়া কাপে এসে দলটি চমকই দেখাল শক্তিশালী পাকিস্তানকে মাঝারি সংগ্রহে আটকে দিয়ে।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ১৬০ রানের বেশি রান করতে পারেনি পাকিস্তান। প্রথম ওভারেই গোল্ডেন ডাক মারেন সাইম আইয়ুব। তাঁকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন শাহ ফয়সাল। শুরুর সেই ধাক্কা দ্রুতই কাটিয়ে ওঠে পাকিস্তান।
সাহিবজাদা ফারহানকে নিয়ে বড় জুটির পথে হাঁটতে থাকেন মোহাম্মদ হারিস। ওমানের মতো দলের বিপক্ষে আক্রমণাত্ম থাকবে পাকিস্তান। এমনটা অনুমিত ছিল। সেই ছোঁয়া পাওয়া যাচ্ছিল মোহাম্মদ হারিসের ব্যাটে। কিন্তু তাঁর সঙ্গে ঠিক তাল মেলাতে পারেননি ফারহান। ২৯ বলে ১ চারে ২৯ রানে আমির কালিমকে তাঁরই ডেলিভারিতে ক্যাচ দেন তিনি। তাতে ভাঙে ৮৫ রানের জুটি।
ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়ে হারিসও আর বেশি এগোতে পারেননি। ৪৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৬ রানে বিদায় হন এই ব্যাটার। তাঁকে বোল্ড করেন কালিম। ১৩তম ওভারের পরের বলে পাকিস্তান অধিনায়ককেও নিজের শিকারে পরিণত করেন ৪৩ বছর বয়সী এই পেসার। ৪ ওভারে ৩১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন তিনি।
জোড়া ধাক্কার পর রানের গতিতে লাগাম চলে আসে পাকিস্তানের। হাসান নাওয়াজের ১৫ বলে ৯ রান আরও পিছিয়ে দেয় তাদের। শেষ দিকে মোহাম্মদ নাওয়াজ ও ফখর জামান মিলে চেষ্টা করেন রানের গতি বাড়ানোর। যার ফলে কোনোমতে ১৬০ স্পর্শ করেন তাঁরা। নাওয়াজ ১০ বলে ৪ চারে ১৯ রানে অপরাজিত থাকলেও ফখর অপরাজিত থাকেন ১৬ বলে ২৩ রানে।
কালিম বাদে ওমানের হয়ে ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেন শাহ ফয়সাল। কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৭ রান দেন শাকিল আহমেদ।
এশিয়া কাপে এখন পর্যন্ত যারা জিতেছে, সহজ জয়ই পেয়েছে। গতকাল এই তালিকায় নাম লেখাল পাকিস্তানও। আইসিসির সহযোগী দেশ ওমানের বিপক্ষে ৯৩ রানের বড় জয় দিয়ে মহাদেশীয় এই টুর্নামেন্ট শুরু করেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সবশেষ ম্যাচে মলদোভাকে ১১–১ গোল বিধ্বস্ত করেছে নরওয়ে। দলের বড় জয়ের রূপকার আর্লিং হালান্ড। একাই করেছেন ৫ গোল। যদিও ক্ষমা চেয়েছেন প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক ক্রিস্তিয়ান আভরামের কাছে।
২ ঘণ্টা আগেবছর শেষ হতে বাকি আরও সাড়ে তিন মাস। এর মধ্যেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ছক্কায় নিজেদের রেকর্ড নতুন করে গড়েছে পাকিস্তান। এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচে ওমানকে ১৬১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে তারা। সেখানেই ছাড়িয়ে গেল আগের বছরের ছক্কার রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ শেষে হোটেলে ফেরার পথে ভারতীয় ট্যাক্সি চালক বড় আগ্রহভরে জানতে চাইলেন, ভারত দল কবে আবুধাবিতে আসছে? এশিয়া কাপের সূচি প্রায় মুখস্থ করে ফেলার পরও কিছুটা ধন্ধে পড়া গেল। তাহলে শুধু এক ভেন্যুতেই ভারতের সব ম্যাচ নয়। দুবাই থেকে আবুধাবিতে একটা ম্যাচ খেলবে।
৩ ঘণ্টা আগে