ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালানোই ব্যাটারদের কাজ। কোনো ব্যাটারই চান না বলের চেয়ে রান কম করতে। আর সেটা যদি টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হয় তাহলে তো কোনো প্রশ্ন থাকার কথা নয়। সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নামবেন, মারবেন আর দর্শকদের মুগ্ধ করে রাখবেন—এমন মন্ত্রেই ব্যাটিংয়ে নামে ব্যাটাররা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে গতকাল এমন মন্ত্রেই নামার কথা হয়তো ছিল ডেভিড মিলারেরও। আর এমনিতেও তিনি ক্রিকেট বিশ্বে বিধ্বংসী ব্যাটার নামেই পরিচিত। আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জন্যই তো ‘কিলার মিলার’ নাম পেয়েছেন তিনি। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পরিস্থিতি তাঁকে বাধ্য করেছে আক্রমণের কৌশল থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখতে।
নিউইয়র্কে এতটাই নিজেকে গুটিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন যে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে ধীর গতির ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন মিলার। এমন রেকর্ডে নিশ্চয়ই হয়তো নিজের নাম দেখতে চাননি তিনি। তবে দল জয় পাওয়ায় তাঁর সেই আক্ষেপ না থাকারই কথা। প্রোটিয়াদের আবার জয়টিও নিজেই মাঠ থেকে এনে দিয়েছেন তিনি।
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল ৫০ বলে ফিফটি করে বিব্রতকর রেকর্ডটি গড়েছেন মিলার। আগের ধীর গতির ফিফটির মালিক ছিলেন দুজন, ৪৯ বলে। তাঁরা হচ্ছেন—ডেভিড হাসি এবং ডেভন স্মিথ। ক্যারিবিয়ান ব্যাটার স্মিথ ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেছিলেন। আর ২০১০ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্মিথের বিব্রতকর রেকর্ডটা স্পর্শ করেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার হাসি।
বিব্রতকর রেকর্ড হলেও মিলার ধীর গতির ফিফটি না করলে হয়তো ম্যাচ হারতে হতো দক্ষিণ আফ্রিকা। কেননা নেদারল্যান্ডসের দেওয়া ১০৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল প্রোটিয়ারা। সেখান থেকে পরে ত্রিস্তান স্তাবস এবং পরে মার্কো ইয়ানসেনের সঙ্গে দুটি জুটি গড়ে দলকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন তিনি।
নিজের স্বভাব সুলভ ব্যাটিংয়ের বিপরীতে গিয়ে ব্যাটিং করতে থাকা মিলার এক সময় যেন হাঁপিয়েই উঠেছিলেন। তা না হলে শেষটা এভাবে করতেন না। ম্যাচের জয় নিশ্চিত করার ১৯ তম ওভারটির প্রথম বলে ছক্কা মারার পর চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার-ছয় মেরে ম্যাচ শেষ করেন তিনি। ওই ওভারে সব মিলিয়ে ১৮ না নিলে নামের পাশে বলের সংখ্যা আরও বাড়তে। শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ের জন্য পরে সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মিলার। জয়ের কাজটা কঠিন করায় প্রতিপক্ষের বোলারদের প্রশংসা করতে ভুলে যাননি তিনি। ৩৪ বছর বয়সী বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত দুর্দান্ত ফিনিশিং ছিল। প্রথম ম্যাচের চেয়ে উইকেটটা ভালো ছিল। নেদারল্যান্ডসের বোলাররা কৃতিত্ব পাওয়ার যোগ্য। তারা সত্যি দুর্দান্ত বোলিং করেছে। তারা রান করার পথটা কঠিন করে দিয়েছিল।’
ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালানোই ব্যাটারদের কাজ। কোনো ব্যাটারই চান না বলের চেয়ে রান কম করতে। আর সেটা যদি টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হয় তাহলে তো কোনো প্রশ্ন থাকার কথা নয়। সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নামবেন, মারবেন আর দর্শকদের মুগ্ধ করে রাখবেন—এমন মন্ত্রেই ব্যাটিংয়ে নামে ব্যাটাররা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে গতকাল এমন মন্ত্রেই নামার কথা হয়তো ছিল ডেভিড মিলারেরও। আর এমনিতেও তিনি ক্রিকেট বিশ্বে বিধ্বংসী ব্যাটার নামেই পরিচিত। আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জন্যই তো ‘কিলার মিলার’ নাম পেয়েছেন তিনি। কিন্তু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পরিস্থিতি তাঁকে বাধ্য করেছে আক্রমণের কৌশল থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখতে।
নিউইয়র্কে এতটাই নিজেকে গুটিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন যে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে ধীর গতির ফিফটির রেকর্ড গড়েছেন মিলার। এমন রেকর্ডে নিশ্চয়ই হয়তো নিজের নাম দেখতে চাননি তিনি। তবে দল জয় পাওয়ায় তাঁর সেই আক্ষেপ না থাকারই কথা। প্রোটিয়াদের আবার জয়টিও নিজেই মাঠ থেকে এনে দিয়েছেন তিনি।
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গতকাল ৫০ বলে ফিফটি করে বিব্রতকর রেকর্ডটি গড়েছেন মিলার। আগের ধীর গতির ফিফটির মালিক ছিলেন দুজন, ৪৯ বলে। তাঁরা হচ্ছেন—ডেভিড হাসি এবং ডেভন স্মিথ। ক্যারিবিয়ান ব্যাটার স্মিথ ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেছিলেন। আর ২০১০ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্মিথের বিব্রতকর রেকর্ডটা স্পর্শ করেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার হাসি।
বিব্রতকর রেকর্ড হলেও মিলার ধীর গতির ফিফটি না করলে হয়তো ম্যাচ হারতে হতো দক্ষিণ আফ্রিকা। কেননা নেদারল্যান্ডসের দেওয়া ১০৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল প্রোটিয়ারা। সেখান থেকে পরে ত্রিস্তান স্তাবস এবং পরে মার্কো ইয়ানসেনের সঙ্গে দুটি জুটি গড়ে দলকে ৪ উইকেটের জয় এনে দেন তিনি।
নিজের স্বভাব সুলভ ব্যাটিংয়ের বিপরীতে গিয়ে ব্যাটিং করতে থাকা মিলার এক সময় যেন হাঁপিয়েই উঠেছিলেন। তা না হলে শেষটা এভাবে করতেন না। ম্যাচের জয় নিশ্চিত করার ১৯ তম ওভারটির প্রথম বলে ছক্কা মারার পর চতুর্থ ও পঞ্চম বলে চার-ছয় মেরে ম্যাচ শেষ করেন তিনি। ওই ওভারে সব মিলিয়ে ১৮ না নিলে নামের পাশে বলের সংখ্যা আরও বাড়তে। শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ের জন্য পরে সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মিলার। জয়ের কাজটা কঠিন করায় প্রতিপক্ষের বোলারদের প্রশংসা করতে ভুলে যাননি তিনি। ৩৪ বছর বয়সী বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত দুর্দান্ত ফিনিশিং ছিল। প্রথম ম্যাচের চেয়ে উইকেটটা ভালো ছিল। নেদারল্যান্ডসের বোলাররা কৃতিত্ব পাওয়ার যোগ্য। তারা সত্যি দুর্দান্ত বোলিং করেছে। তারা রান করার পথটা কঠিন করে দিয়েছিল।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে