ক্রীড়া ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেই আজ তারা হারিয়েছে জিম্বাবুয়েকে। বাংলাদেশ জিতেছে ৯১ রানে।
হারারেতে আজ প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ২৭৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে ৪২.২ ওভারে ১৮৩ রানে অলআউট হয়ে যায় জিম্বাবুয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খারাপ হয়নি জিম্বাবুয়ের। ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেরা তুলে ফেলেছিল ৯৮ রান। কিন্তু তারপরই ছন্দ পতন তাদের ব্যাটিংয়ে। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তারা। ওপেনার নাথানিয়েল লাবাঙ্গারা এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলে ৭২ বলে ৫৩ রান করলেও তাদের দ্বিতীয় কোনো ব্যাটার ত্রিশ পেরোতে পারেনি। বল হাতে সবচেয়ে সফল আগের ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক সামিউন বশির; ১৪ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আল ফাহাদ ও আজিজুল হাকিম।
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে জাওয়াদ আবরার ও মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ফিফটিতে ২৭৪ রান তোলে বাংলাদেশ।
সফরকারী দলকে ব্যাটিংয়ে দারুণ একটা সূচনা এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার আবরার ও রিফাত বেগ। ৭০ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। ৩১ রান করে বেগ আউট হয়ে গেলেও দেখে শুনে খেলতে থাকেন আবরার। অধিনায়ক আজিজুল হাকিমকে নিয়ে ৭৭ রানের জুটি গড়েন। ৮৩ বলে ৮২ রান করে আবরার আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ১২টি চার ছাড়াও আবরারের ইনিংসে আছে ১টি ছক্কা। ৩৪ রান করে বিদায় নেন আজিজুল হাকিমও।
এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ১৭৫ থেকে ১৮০—এই ৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ হারায় ৪ উইকেট। তারপরও দলের স্কোর যে আড়াই শ ছাড়িয়েছে তাতে বড় অবদান আবদুল্লাহর হার না মানা ৫৬ রানের। তাঁর ৬৪ বলের ইনিংসটিতে আছে ৪টি চার ও ১টি ছয়।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেই আজ তারা হারিয়েছে জিম্বাবুয়েকে। বাংলাদেশ জিতেছে ৯১ রানে।
হারারেতে আজ প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ২৭৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে ৪২.২ ওভারে ১৮৩ রানে অলআউট হয়ে যায় জিম্বাবুয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খারাপ হয়নি জিম্বাবুয়ের। ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেরা তুলে ফেলেছিল ৯৮ রান। কিন্তু তারপরই ছন্দ পতন তাদের ব্যাটিংয়ে। একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তারা। ওপেনার নাথানিয়েল লাবাঙ্গারা এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলে ৭২ বলে ৫৩ রান করলেও তাদের দ্বিতীয় কোনো ব্যাটার ত্রিশ পেরোতে পারেনি। বল হাতে সবচেয়ে সফল আগের ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের নায়ক সামিউন বশির; ১৪ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আল ফাহাদ ও আজিজুল হাকিম।
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে জাওয়াদ আবরার ও মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ফিফটিতে ২৭৪ রান তোলে বাংলাদেশ।
সফরকারী দলকে ব্যাটিংয়ে দারুণ একটা সূচনা এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার আবরার ও রিফাত বেগ। ৭০ রানের জুটি গড়েছিলেন তাঁরা। ৩১ রান করে বেগ আউট হয়ে গেলেও দেখে শুনে খেলতে থাকেন আবরার। অধিনায়ক আজিজুল হাকিমকে নিয়ে ৭৭ রানের জুটি গড়েন। ৮৩ বলে ৮২ রান করে আবরার আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ১২টি চার ছাড়াও আবরারের ইনিংসে আছে ১টি ছক্কা। ৩৪ রান করে বিদায় নেন আজিজুল হাকিমও।
এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ১৭৫ থেকে ১৮০—এই ৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ হারায় ৪ উইকেট। তারপরও দলের স্কোর যে আড়াই শ ছাড়িয়েছে তাতে বড় অবদান আবদুল্লাহর হার না মানা ৫৬ রানের। তাঁর ৬৪ বলের ইনিংসটিতে আছে ৪টি চার ও ১টি ছয়।
সম্পর্ক বদলে গেল একটি পলকে—এবারের এশিয়া কাপ দেখলে বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গানটি মনে পড়াটাই স্বাভাবিক। শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচ শুরুর আগেই গতকাল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের (এসএলসি) ফেসবুক পেজে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা। সেই শ্রীলঙ্কাই এক দিনের মধ্যে হয়ে গেল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন
২ ঘণ্টা আগেচ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা কিংস। আজ ফাইনালে তারা ৪-১ গোলে হারিয়েছে মোহামেডানকে। ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে মোহামেডানের মিনহাজকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বসুন্ধরার সোহেল রানা। বাকিটা সময় ১০ জন নিয়ে খেলে জিতেছে মারিও গোমেজের দল।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস লিগে নাপোলিকে ডেকে এনে ২–০ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। সিটিজেনদের জয় ছাপিয়ে এদিন খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন আর্লিং হাল্যান্ড। নিজেদের ঢেরা ইতিহাদ স্টেডিয়ামে স্বাগিতকদের হয়ে একটি গোল করেন এই তারকা স্ট্রাইকার।
৩ ঘণ্টা আগে‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারত-পাকিস্তানের সুপার ফোরে ওঠা আগেভাগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গতকাল শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচের আগ পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি, ‘বি’ গ্রুপ থেকে কারা উঠবে পরের রাউন্ডে। শেষ পর্যন্ত আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে আফগানদের ৬ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে লঙ্কানরা।
৩ ঘণ্টা আগে