নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
শেষ দুই ওভারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের দরকার ৩৬ রান। কিন্তু হাসান মাহমুদের করা ১৯তম ওভার থেকে মাত্র ৭ রান নিতে সক্ষম হয়েছেন তাওহীদ হৃদয় ও রেয়মন রেইফার। শেষ ওভারে ২৯ রান তুলে দলকে জয়ে এনে দেওয়া যেকোনো ব্যাটারদের জন্যই কঠিন। কুমিল্লার ব্যাটাররাও সেই কঠিন কাজটি করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
সাকিব আল হাসানের করা শেষ ওভার থেকে ২০ রান তুলতে পেরেছেন কুমিল্লার ব্যাটাররা। ১৬৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৫৭ রানে থেমেছে তাদের ইনিংস। তাতে হাইভোল্টেজ ম্যাচে ৮ রানের দুর্দান্ত জয় পেয়েছে রংপুর রাইডার্স। ৫ ম্যাচে তৃতীয় জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের এখন তিন নম্বরে তারা। ৪ ম্যাচে ২টি করে জয় ও হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে কুমিল্লা।
ছন্দ হারানো লিটন দাস আজও আউট হয়েছেন রানের খাতা খোলার আগে। শুরুতেই চাপে পড়ে যায় কুমিল্লা। দ্বিতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ৫৯ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন। তবে এ জন্য তাঁরা বল খেলেছেন ৫৬টি। ২১ বলে ১৭ রান করা রিজওয়ানকে ফিরিয়ে রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দেন মোহাম্মদ নবী।
তৃতীয় উইকেটে হৃদয় ও অঙ্কন ৪০ বলে ৫৩ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। তখন দলের জয়ের জন্য যেমন রানের চাহিদা ছিল, তা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। ৩টি ছক্কা ও ৪টি চারের বাউন্ডারিতে ৫৫ বলে ৬৩ রানে ফেরেন অঙ্কন। ২৮ বলে ৩৯ রান করেছেন হৃদয়। খুশদিল ৮ বলে দুই ছক্কায় ১২ এবং শেষ ওভারে ৪ বল পেয়ে ১৮ রান করেছেন জাকের আলি অনিক। রংপুরের হয়ে আজমতউল্লাহ ওমরজাই নিয়েছেন ২টি উইকেট।
তার আগে বাবর আজম-ফজলে মাহমুদের ব্যাটে দারুণ শুরু, মাঝে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বোলারদের ফেরা, কিন্তু শেষ দিকে আবার আজমতউল্লাহ-নুরুল হাসান সোহানদের ঝোড়ো ব্যাটিং—শেষ ১৬ বলে তাঁরা তুলেছেন ৫০ রান। যার সৌজন্যে হাইভোল্টেজ ম্যাচে কুমিল্লাকে ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দিতে পারে রংপুর।
ছিল রোদের প্রখরতা, সিলেটের উইকেটও বেশ ভালো। তাই টস জিতে অনায়াসে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুরের অধিনায়ক সোহান। যদিও ওপেনিং জুটিটা তাদের আজও বড় হয়নি। ব্র্যান্ডন কিংয়ের ব্যাট হাসেনি আজও। একটি করে ছক্কা ও চারে ১৪ রান করে তৃতীয় ওভারে তানভীর ইসলামের বলে ফেরেন ওই ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার।
দ্বিতীয় উইকেটে বাবর ও ফজলের ৪৬ বলে ৫৫ রানের এক জুটি। এই উইকেটে রংপুর পৌঁছে যায় ৭২ রানে। ১১তম ওভারে বাবরকে (৩৭) ফিরিয়ে রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দেন কুমিল্লার আরেক পাকিস্তানি অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ। ২১ বলে ৩০ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলে ১৪তম ওভারে ফজলে ফেরেন মোস্তাফিজুর রহমানের বলে।
যখন রংপুরের ঝোড়ো ব্যাটিং দরকার, তখন প্রত্যাশা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছেন শামীম হোসেন পাটোয়ারি । ১৮ বলে ১৪ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। এরপর মূলত ঝড় তোলেন আজমতউল্লাহ। ২০ বলে ৩৬ রান করে অপরাজিত থাকেন এই আফগান অলরাউন্ডার। তাঁর সঙ্গে ৬ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান। মাঝে ৭ বলে ১৩ রানে ফেরেন নবী। তাতে রংপুর ২০ ওভারে ৫ উইকেটে তোলে ১৬৫ রান। কুমিল্লার হয়ে রেয়মন রেইফার ২০ রান খরচ করে নিয়েছেন ২ উইকেট। সবচেয়ে খরুচে ছিলেন মোস্তাফিজ। ৪৮ রানে তিনি নিয়েছেন ১ উইকেট।
শেষ দুই ওভারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের দরকার ৩৬ রান। কিন্তু হাসান মাহমুদের করা ১৯তম ওভার থেকে মাত্র ৭ রান নিতে সক্ষম হয়েছেন তাওহীদ হৃদয় ও রেয়মন রেইফার। শেষ ওভারে ২৯ রান তুলে দলকে জয়ে এনে দেওয়া যেকোনো ব্যাটারদের জন্যই কঠিন। কুমিল্লার ব্যাটাররাও সেই কঠিন কাজটি করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
সাকিব আল হাসানের করা শেষ ওভার থেকে ২০ রান তুলতে পেরেছেন কুমিল্লার ব্যাটাররা। ১৬৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৫৭ রানে থেমেছে তাদের ইনিংস। তাতে হাইভোল্টেজ ম্যাচে ৮ রানের দুর্দান্ত জয় পেয়েছে রংপুর রাইডার্স। ৫ ম্যাচে তৃতীয় জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের এখন তিন নম্বরে তারা। ৪ ম্যাচে ২টি করে জয় ও হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে কুমিল্লা।
ছন্দ হারানো লিটন দাস আজও আউট হয়েছেন রানের খাতা খোলার আগে। শুরুতেই চাপে পড়ে যায় কুমিল্লা। দ্বিতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ৫৯ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন। তবে এ জন্য তাঁরা বল খেলেছেন ৫৬টি। ২১ বলে ১৭ রান করা রিজওয়ানকে ফিরিয়ে রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দেন মোহাম্মদ নবী।
তৃতীয় উইকেটে হৃদয় ও অঙ্কন ৪০ বলে ৫৩ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। তখন দলের জয়ের জন্য যেমন রানের চাহিদা ছিল, তা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছেন তাঁরা। ৩টি ছক্কা ও ৪টি চারের বাউন্ডারিতে ৫৫ বলে ৬৩ রানে ফেরেন অঙ্কন। ২৮ বলে ৩৯ রান করেছেন হৃদয়। খুশদিল ৮ বলে দুই ছক্কায় ১২ এবং শেষ ওভারে ৪ বল পেয়ে ১৮ রান করেছেন জাকের আলি অনিক। রংপুরের হয়ে আজমতউল্লাহ ওমরজাই নিয়েছেন ২টি উইকেট।
তার আগে বাবর আজম-ফজলে মাহমুদের ব্যাটে দারুণ শুরু, মাঝে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বোলারদের ফেরা, কিন্তু শেষ দিকে আবার আজমতউল্লাহ-নুরুল হাসান সোহানদের ঝোড়ো ব্যাটিং—শেষ ১৬ বলে তাঁরা তুলেছেন ৫০ রান। যার সৌজন্যে হাইভোল্টেজ ম্যাচে কুমিল্লাকে ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দিতে পারে রংপুর।
ছিল রোদের প্রখরতা, সিলেটের উইকেটও বেশ ভালো। তাই টস জিতে অনায়াসে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুরের অধিনায়ক সোহান। যদিও ওপেনিং জুটিটা তাদের আজও বড় হয়নি। ব্র্যান্ডন কিংয়ের ব্যাট হাসেনি আজও। একটি করে ছক্কা ও চারে ১৪ রান করে তৃতীয় ওভারে তানভীর ইসলামের বলে ফেরেন ওই ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার।
দ্বিতীয় উইকেটে বাবর ও ফজলের ৪৬ বলে ৫৫ রানের এক জুটি। এই উইকেটে রংপুর পৌঁছে যায় ৭২ রানে। ১১তম ওভারে বাবরকে (৩৭) ফিরিয়ে রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দেন কুমিল্লার আরেক পাকিস্তানি অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ। ২১ বলে ৩০ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলে ১৪তম ওভারে ফজলে ফেরেন মোস্তাফিজুর রহমানের বলে।
যখন রংপুরের ঝোড়ো ব্যাটিং দরকার, তখন প্রত্যাশা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছেন শামীম হোসেন পাটোয়ারি । ১৮ বলে ১৪ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। এরপর মূলত ঝড় তোলেন আজমতউল্লাহ। ২০ বলে ৩৬ রান করে অপরাজিত থাকেন এই আফগান অলরাউন্ডার। তাঁর সঙ্গে ৬ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান। মাঝে ৭ বলে ১৩ রানে ফেরেন নবী। তাতে রংপুর ২০ ওভারে ৫ উইকেটে তোলে ১৬৫ রান। কুমিল্লার হয়ে রেয়মন রেইফার ২০ রান খরচ করে নিয়েছেন ২ উইকেট। সবচেয়ে খরুচে ছিলেন মোস্তাফিজ। ৪৮ রানে তিনি নিয়েছেন ১ উইকেট।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে