নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেপিজে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর তামিম ইকবাল এখন আছেন এভারকেয়ার হাসপাতালে। হার্ট অ্যাটাকের ধকল কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। তবে তামিম এখন তাঁর পুরোনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। আজ চিকিৎসক জানিয়েছেন, ধূমপানের অনুমতি চাইছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে কিছুতেই ধূমপানের অনুমতি দেননি এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
আগের চেয়ে ভালো হলেও তামিমের ঝুঁকিটা এখনো রয়েই গেছে বলে মনে করছেন এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার। হাসপাতালে আজ সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘তাঁর রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোয় ঝুঁকি থাকবে। তামিম ধূমপায়ী। তাঁকে ধূমপান ছাড়তে হবে। ধূমপান হঠাৎ করে ছাড়তে পারবে না। সে বলছিল ভেপের কথা। আমি বলেছি, ভেপও নিতে পারবে না। ভেপে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে। তারপর সে বুঝল। তামিম সিগারেট খেতে চাচ্ছে। আমরা সিগারেট খাওয়ার অনুমতি দিচ্ছি না।’ তবে প্রকাশ্যে একজন রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা প্রকাশ্যে আনায় চিকিৎসকেরা যথেষ্ট সমালোচিতও হচ্ছেন।
একটু এদিক-ওদিক হলেই তামিম ইকবাল চলে যেতেন না ফেরার দেশে। তামিম যখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন, সেই মুহূর্তে আকরাম খানও ছিলেন ভীষণ দুশ্চিন্তায়। সেই উৎকণ্ঠার মুহূর্তে চাচা আকরাম খানকে জানানো হয়েছিল, তামিম আর নেই! আতঙ্ক, দুশ্চিন্তা আর অপেক্ষার এক দীর্ঘ সময় পার করেছেন আকরাম খান ও তাঁদের পুরো পরিবার। সোমবার বিকেলে মোহামেডান-শাইনপুকুর ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবাল। দ্রুতই তাঁকে সাভারের কেপিজে হাসপাতালে নেওয়া হয়। গতকাল আকরাম বলেছেন, ‘তামিমের অসুস্থতার খবর শুনে যে ভয় পেয়েছিলাম, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। সত্যি কথা বলতে, যখন আমি খবরটা পেয়েছিলাম, ভীষণ দুঃসংবাদ ছিল। আমাকে বলা হয়েছিল, তামিম আর নেই।’
শঙ্কা কেটেছে, তবে তামিমের পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে ফিরতে এখনো সময় লাগবে। তাঁর চাচা আকরাম বলেছেন তামিমকে দেশের বাইরে নেওয়ার চিন্তা আছে তাঁদের, ‘আগামী দু-তিন দিন যদি অবস্থা স্থিতিশীল থাকে, তাহলে তাকে বাসায় নেওয়া হবে। পাশাপাশি পরবর্তী পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেওয়ার পরিকল্পনাও আছে।’
কেপিজে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর তামিম ইকবাল এখন আছেন এভারকেয়ার হাসপাতালে। হার্ট অ্যাটাকের ধকল কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। তবে তামিম এখন তাঁর পুরোনো অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। আজ চিকিৎসক জানিয়েছেন, ধূমপানের অনুমতি চাইছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে কিছুতেই ধূমপানের অনুমতি দেননি এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
আগের চেয়ে ভালো হলেও তামিমের ঝুঁকিটা এখনো রয়েই গেছে বলে মনে করছেন এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন তালুকদার। হাসপাতালে আজ সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘তাঁর রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোয় ঝুঁকি থাকবে। তামিম ধূমপায়ী। তাঁকে ধূমপান ছাড়তে হবে। ধূমপান হঠাৎ করে ছাড়তে পারবে না। সে বলছিল ভেপের কথা। আমি বলেছি, ভেপও নিতে পারবে না। ভেপে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে। তারপর সে বুঝল। তামিম সিগারেট খেতে চাচ্ছে। আমরা সিগারেট খাওয়ার অনুমতি দিচ্ছি না।’ তবে প্রকাশ্যে একজন রোগীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা প্রকাশ্যে আনায় চিকিৎসকেরা যথেষ্ট সমালোচিতও হচ্ছেন।
একটু এদিক-ওদিক হলেই তামিম ইকবাল চলে যেতেন না ফেরার দেশে। তামিম যখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন, সেই মুহূর্তে আকরাম খানও ছিলেন ভীষণ দুশ্চিন্তায়। সেই উৎকণ্ঠার মুহূর্তে চাচা আকরাম খানকে জানানো হয়েছিল, তামিম আর নেই! আতঙ্ক, দুশ্চিন্তা আর অপেক্ষার এক দীর্ঘ সময় পার করেছেন আকরাম খান ও তাঁদের পুরো পরিবার। সোমবার বিকেলে মোহামেডান-শাইনপুকুর ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবাল। দ্রুতই তাঁকে সাভারের কেপিজে হাসপাতালে নেওয়া হয়। গতকাল আকরাম বলেছেন, ‘তামিমের অসুস্থতার খবর শুনে যে ভয় পেয়েছিলাম, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। সত্যি কথা বলতে, যখন আমি খবরটা পেয়েছিলাম, ভীষণ দুঃসংবাদ ছিল। আমাকে বলা হয়েছিল, তামিম আর নেই।’
শঙ্কা কেটেছে, তবে তামিমের পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে ফিরতে এখনো সময় লাগবে। তাঁর চাচা আকরাম বলেছেন তামিমকে দেশের বাইরে নেওয়ার চিন্তা আছে তাঁদের, ‘আগামী দু-তিন দিন যদি অবস্থা স্থিতিশীল থাকে, তাহলে তাকে বাসায় নেওয়া হবে। পাশাপাশি পরবর্তী পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেওয়ার পরিকল্পনাও আছে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১২ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে