ক্রীড়া ডেস্ক

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস্টিক মোড়ানো হেলমেট, দুর্বার রাজশাহীর পারিশ্রমিক পরিশোধে গড়িমসি—আগের মতো এবারও অপ্রত্যাশিত অনেক কিছুই ছিল বিপিএলে।
ক্রিকেট খেলা তো ব্যাট-বলের, সে বিবেচনায় এই বিপিএল কি এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও ছাড়িয়ে যায়নি আগের ১০ সংস্করণকে? হাই স্ট্রাইকরেট, ছক্কা-চারের ফুলঝুরি, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, ২০০ পেরোনো ইনিংস—সবকিছুতেই ছাড়িয়ে যাওয়া ২০২৫ বিপিএল। এ যেমন দেখুন, চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ম্যাচ হলো ২৭টি। এর মধ্যেই সেঞ্চুরি হয়ে গেল ৭টি। এত সেঞ্চুরি আগের কোনো বিপিএলে দেখে যায়নি। এখনো বাকি ১৯ ম্যাচ।
বিপিএলের আগের ১০ সংস্করণে কয়টা সেঞ্চুরি হয়েছিল—২০২৪, ২০২০, ২০১৭ ও ২০১৩ বিপিএলে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৩টি করে, ২০২৩ সালে ৪টি, ২০২২ বিপিএলে ৪টি, ২০১৯ বিপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি হয়েছিল। ২০১৫ ও ২০১৬ বিপিএলে ১টি করে এবং ২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৪টি।
২০২৫ বিপিএলে এখন পর্যন্ত একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন পাকিস্তানের উসমান খান, ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস ও গ্রাহাম ক্লার্ক, শ্রীলঙ্কান থিসারা পেরেরা, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। চার বিদেশির সঙ্গে তিন বাংলাদেশি সেঞ্চুরি করেছেন। দেশি-বিদেশি ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেটও বেশ দুর্দান্ত।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন ২০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা যেন নিয়মিত দৃশ্য! অথচ ২০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে ২০০ স্ট্রাইকরেট কঠিন এক কাজই ছিল এত দিন। চলতি বিপিএলে সে কাজটি যেন অনায়াসে করে চলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা টাইগার্স-দুর্বার রাজশাহীর ম্যাচের আগপর্যন্ত চলতি বিপিএলের স্ট্রাইকরেটের পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের ব্যাটারদের দাপটই বেশি। এখন পর্যন্ত অন্তত ৭০ রান করেছেন, এ রকম ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনজনের স্ট্রাইকরেট ২০০ ছাড়িয়েছে। ২৫০.০০ স্ট্রাইকরেটে সবার ওপরে বরিশালের ফাহিম আশরাফ থাকলেও ২০০ পেরোনো স্ট্রাইকরেটের তালিকায় বাকি দুটি নাম নুরুল হাসান সোহান (২০১.৮৮) ও সাব্বির রহমান (২০০.০০)।
গত তিন বিপিএলের পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারেরই স্ট্রাইকরেট ২০০ পেরোয়নি। এমনকি ১৫০ স্ট্রাইকরেটের ব্যাটারও খুঁজে পাওয়া কঠিন। শুধু সাকিব আল হাসান নিয়মিত ১৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে পেরেছেন। টি-টোয়েন্টিতে মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডারে নামা ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট একটু বেশিই থাকে। যখন তাঁরা নামেন, তাঁদের প্রধান কাজই থাকে নেমে ঝড় তোলা। এবার লিটন দাস (ঢাকা), জাকির হাসান (সিলেট), তানজিদ হাসান তামিমদের (ঢাকা) মতো টপ অর্ডার ব্যাটাররাও এগোচ্ছেন ভালো স্ট্রাইকরেটে।
২৭ ম্যাচ পর্যন্ত—২০০ কিংবা তার বেশি রানের দলীয় ইনিংস পেরিয়েছে ১১টি। এর মধ্যে বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে রেকর্ড গড়েছে ঢাকা ক্যাপিটাল। ৫৪ ইনিংস পর্যন্ত ১৮০ থেকে ১৯৯ পর্যন্ত স্কোর হয়েছে ১১টি। ১৫০ থেকে ১৭৯ রানের মধ্যে স্কোর হয়েছে ১৬টি। আগের চেয়ে বেশ স্বাস্থ্যবান স্কোর হচ্ছে নিয়মিত।
তানজিদ তামিম (২২), ইয়াসির আলী রাব্বি (১৮), সাব্বির রহমান (১৬), জাকির হাসান (১৬), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৬), লিটন দাসরা (১৫) ছক্কার ফুলঝুরিও ছুটিয়ে চলেছেন। টুর্নামেন্টের শেষ পর্যন্ত এই সংখ্যা নিশ্চয়ই আরও অনেক বাড়বে। নানা বিতর্কের মাঝেও ব্যাটে-বলে আগের চেয়ে কিছুটা আলাদা বিপিএল এবার বলাই যায়।
বিপিএলে যত সেঞ্চুরি
বিপিএল সেঞ্চুরি
২০২৫ (চলমান) ৭
২০২৪ ৩
২০২৩ ৪
২০২২ ৪
২০২০ ৩
২০১৯ ৬
২০১৭ ৩
২০১৬ ১
২০১৫ ১
২০১৩ ৩
২০১২ ৪

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস্টিক মোড়ানো হেলমেট, দুর্বার রাজশাহীর পারিশ্রমিক পরিশোধে গড়িমসি—আগের মতো এবারও অপ্রত্যাশিত অনেক কিছুই ছিল বিপিএলে।
ক্রিকেট খেলা তো ব্যাট-বলের, সে বিবেচনায় এই বিপিএল কি এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও ছাড়িয়ে যায়নি আগের ১০ সংস্করণকে? হাই স্ট্রাইকরেট, ছক্কা-চারের ফুলঝুরি, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, ২০০ পেরোনো ইনিংস—সবকিছুতেই ছাড়িয়ে যাওয়া ২০২৫ বিপিএল। এ যেমন দেখুন, চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ম্যাচ হলো ২৭টি। এর মধ্যেই সেঞ্চুরি হয়ে গেল ৭টি। এত সেঞ্চুরি আগের কোনো বিপিএলে দেখে যায়নি। এখনো বাকি ১৯ ম্যাচ।
বিপিএলের আগের ১০ সংস্করণে কয়টা সেঞ্চুরি হয়েছিল—২০২৪, ২০২০, ২০১৭ ও ২০১৩ বিপিএলে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৩টি করে, ২০২৩ সালে ৪টি, ২০২২ বিপিএলে ৪টি, ২০১৯ বিপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি হয়েছিল। ২০১৫ ও ২০১৬ বিপিএলে ১টি করে এবং ২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৪টি।
২০২৫ বিপিএলে এখন পর্যন্ত একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন পাকিস্তানের উসমান খান, ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস ও গ্রাহাম ক্লার্ক, শ্রীলঙ্কান থিসারা পেরেরা, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। চার বিদেশির সঙ্গে তিন বাংলাদেশি সেঞ্চুরি করেছেন। দেশি-বিদেশি ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেটও বেশ দুর্দান্ত।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন ২০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা যেন নিয়মিত দৃশ্য! অথচ ২০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে ২০০ স্ট্রাইকরেট কঠিন এক কাজই ছিল এত দিন। চলতি বিপিএলে সে কাজটি যেন অনায়াসে করে চলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা টাইগার্স-দুর্বার রাজশাহীর ম্যাচের আগপর্যন্ত চলতি বিপিএলের স্ট্রাইকরেটের পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের ব্যাটারদের দাপটই বেশি। এখন পর্যন্ত অন্তত ৭০ রান করেছেন, এ রকম ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনজনের স্ট্রাইকরেট ২০০ ছাড়িয়েছে। ২৫০.০০ স্ট্রাইকরেটে সবার ওপরে বরিশালের ফাহিম আশরাফ থাকলেও ২০০ পেরোনো স্ট্রাইকরেটের তালিকায় বাকি দুটি নাম নুরুল হাসান সোহান (২০১.৮৮) ও সাব্বির রহমান (২০০.০০)।
গত তিন বিপিএলের পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারেরই স্ট্রাইকরেট ২০০ পেরোয়নি। এমনকি ১৫০ স্ট্রাইকরেটের ব্যাটারও খুঁজে পাওয়া কঠিন। শুধু সাকিব আল হাসান নিয়মিত ১৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে পেরেছেন। টি-টোয়েন্টিতে মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডারে নামা ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট একটু বেশিই থাকে। যখন তাঁরা নামেন, তাঁদের প্রধান কাজই থাকে নেমে ঝড় তোলা। এবার লিটন দাস (ঢাকা), জাকির হাসান (সিলেট), তানজিদ হাসান তামিমদের (ঢাকা) মতো টপ অর্ডার ব্যাটাররাও এগোচ্ছেন ভালো স্ট্রাইকরেটে।
২৭ ম্যাচ পর্যন্ত—২০০ কিংবা তার বেশি রানের দলীয় ইনিংস পেরিয়েছে ১১টি। এর মধ্যে বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে রেকর্ড গড়েছে ঢাকা ক্যাপিটাল। ৫৪ ইনিংস পর্যন্ত ১৮০ থেকে ১৯৯ পর্যন্ত স্কোর হয়েছে ১১টি। ১৫০ থেকে ১৭৯ রানের মধ্যে স্কোর হয়েছে ১৬টি। আগের চেয়ে বেশ স্বাস্থ্যবান স্কোর হচ্ছে নিয়মিত।
তানজিদ তামিম (২২), ইয়াসির আলী রাব্বি (১৮), সাব্বির রহমান (১৬), জাকির হাসান (১৬), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৬), লিটন দাসরা (১৫) ছক্কার ফুলঝুরিও ছুটিয়ে চলেছেন। টুর্নামেন্টের শেষ পর্যন্ত এই সংখ্যা নিশ্চয়ই আরও অনেক বাড়বে। নানা বিতর্কের মাঝেও ব্যাটে-বলে আগের চেয়ে কিছুটা আলাদা বিপিএল এবার বলাই যায়।
বিপিএলে যত সেঞ্চুরি
বিপিএল সেঞ্চুরি
২০২৫ (চলমান) ৭
২০২৪ ৩
২০২৩ ৪
২০২২ ৪
২০২০ ৩
২০১৯ ৬
২০১৭ ৩
২০১৬ ১
২০১৫ ১
২০১৩ ৩
২০১২ ৪
ক্রীড়া ডেস্ক

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস্টিক মোড়ানো হেলমেট, দুর্বার রাজশাহীর পারিশ্রমিক পরিশোধে গড়িমসি—আগের মতো এবারও অপ্রত্যাশিত অনেক কিছুই ছিল বিপিএলে।
ক্রিকেট খেলা তো ব্যাট-বলের, সে বিবেচনায় এই বিপিএল কি এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও ছাড়িয়ে যায়নি আগের ১০ সংস্করণকে? হাই স্ট্রাইকরেট, ছক্কা-চারের ফুলঝুরি, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, ২০০ পেরোনো ইনিংস—সবকিছুতেই ছাড়িয়ে যাওয়া ২০২৫ বিপিএল। এ যেমন দেখুন, চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ম্যাচ হলো ২৭টি। এর মধ্যেই সেঞ্চুরি হয়ে গেল ৭টি। এত সেঞ্চুরি আগের কোনো বিপিএলে দেখে যায়নি। এখনো বাকি ১৯ ম্যাচ।
বিপিএলের আগের ১০ সংস্করণে কয়টা সেঞ্চুরি হয়েছিল—২০২৪, ২০২০, ২০১৭ ও ২০১৩ বিপিএলে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৩টি করে, ২০২৩ সালে ৪টি, ২০২২ বিপিএলে ৪টি, ২০১৯ বিপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি হয়েছিল। ২০১৫ ও ২০১৬ বিপিএলে ১টি করে এবং ২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৪টি।
২০২৫ বিপিএলে এখন পর্যন্ত একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন পাকিস্তানের উসমান খান, ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস ও গ্রাহাম ক্লার্ক, শ্রীলঙ্কান থিসারা পেরেরা, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। চার বিদেশির সঙ্গে তিন বাংলাদেশি সেঞ্চুরি করেছেন। দেশি-বিদেশি ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেটও বেশ দুর্দান্ত।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন ২০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা যেন নিয়মিত দৃশ্য! অথচ ২০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে ২০০ স্ট্রাইকরেট কঠিন এক কাজই ছিল এত দিন। চলতি বিপিএলে সে কাজটি যেন অনায়াসে করে চলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা টাইগার্স-দুর্বার রাজশাহীর ম্যাচের আগপর্যন্ত চলতি বিপিএলের স্ট্রাইকরেটের পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের ব্যাটারদের দাপটই বেশি। এখন পর্যন্ত অন্তত ৭০ রান করেছেন, এ রকম ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনজনের স্ট্রাইকরেট ২০০ ছাড়িয়েছে। ২৫০.০০ স্ট্রাইকরেটে সবার ওপরে বরিশালের ফাহিম আশরাফ থাকলেও ২০০ পেরোনো স্ট্রাইকরেটের তালিকায় বাকি দুটি নাম নুরুল হাসান সোহান (২০১.৮৮) ও সাব্বির রহমান (২০০.০০)।
গত তিন বিপিএলের পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারেরই স্ট্রাইকরেট ২০০ পেরোয়নি। এমনকি ১৫০ স্ট্রাইকরেটের ব্যাটারও খুঁজে পাওয়া কঠিন। শুধু সাকিব আল হাসান নিয়মিত ১৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে পেরেছেন। টি-টোয়েন্টিতে মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডারে নামা ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট একটু বেশিই থাকে। যখন তাঁরা নামেন, তাঁদের প্রধান কাজই থাকে নেমে ঝড় তোলা। এবার লিটন দাস (ঢাকা), জাকির হাসান (সিলেট), তানজিদ হাসান তামিমদের (ঢাকা) মতো টপ অর্ডার ব্যাটাররাও এগোচ্ছেন ভালো স্ট্রাইকরেটে।
২৭ ম্যাচ পর্যন্ত—২০০ কিংবা তার বেশি রানের দলীয় ইনিংস পেরিয়েছে ১১টি। এর মধ্যে বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে রেকর্ড গড়েছে ঢাকা ক্যাপিটাল। ৫৪ ইনিংস পর্যন্ত ১৮০ থেকে ১৯৯ পর্যন্ত স্কোর হয়েছে ১১টি। ১৫০ থেকে ১৭৯ রানের মধ্যে স্কোর হয়েছে ১৬টি। আগের চেয়ে বেশ স্বাস্থ্যবান স্কোর হচ্ছে নিয়মিত।
তানজিদ তামিম (২২), ইয়াসির আলী রাব্বি (১৮), সাব্বির রহমান (১৬), জাকির হাসান (১৬), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৬), লিটন দাসরা (১৫) ছক্কার ফুলঝুরিও ছুটিয়ে চলেছেন। টুর্নামেন্টের শেষ পর্যন্ত এই সংখ্যা নিশ্চয়ই আরও অনেক বাড়বে। নানা বিতর্কের মাঝেও ব্যাটে-বলে আগের চেয়ে কিছুটা আলাদা বিপিএল এবার বলাই যায়।
বিপিএলে যত সেঞ্চুরি
বিপিএল সেঞ্চুরি
২০২৫ (চলমান) ৭
২০২৪ ৩
২০২৩ ৪
২০২২ ৪
২০২০ ৩
২০১৯ ৬
২০১৭ ৩
২০১৬ ১
২০১৫ ১
২০১৩ ৩
২০১২ ৪

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস্টিক মোড়ানো হেলমেট, দুর্বার রাজশাহীর পারিশ্রমিক পরিশোধে গড়িমসি—আগের মতো এবারও অপ্রত্যাশিত অনেক কিছুই ছিল বিপিএলে।
ক্রিকেট খেলা তো ব্যাট-বলের, সে বিবেচনায় এই বিপিএল কি এখন পর্যন্ত কিছুটা হলেও ছাড়িয়ে যায়নি আগের ১০ সংস্করণকে? হাই স্ট্রাইকরেট, ছক্কা-চারের ফুলঝুরি, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি, ২০০ পেরোনো ইনিংস—সবকিছুতেই ছাড়িয়ে যাওয়া ২০২৫ বিপিএল। এ যেমন দেখুন, চলতি বিপিএলে এখন পর্যন্ত ম্যাচ হলো ২৭টি। এর মধ্যেই সেঞ্চুরি হয়ে গেল ৭টি। এত সেঞ্চুরি আগের কোনো বিপিএলে দেখে যায়নি। এখনো বাকি ১৯ ম্যাচ।
বিপিএলের আগের ১০ সংস্করণে কয়টা সেঞ্চুরি হয়েছিল—২০২৪, ২০২০, ২০১৭ ও ২০১৩ বিপিএলে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৩টি করে, ২০২৩ সালে ৪টি, ২০২২ বিপিএলে ৪টি, ২০১৯ বিপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি হয়েছিল। ২০১৫ ও ২০১৬ বিপিএলে ১টি করে এবং ২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম সংস্করণে সেঞ্চুরি হয়েছিল ৪টি।
২০২৫ বিপিএলে এখন পর্যন্ত একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন পাকিস্তানের উসমান খান, ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস ও গ্রাহাম ক্লার্ক, শ্রীলঙ্কান থিসারা পেরেরা, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। চার বিদেশির সঙ্গে তিন বাংলাদেশি সেঞ্চুরি করেছেন। দেশি-বিদেশি ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেটও বেশ দুর্দান্ত।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন ২০০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করা যেন নিয়মিত দৃশ্য! অথচ ২০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাছে ২০০ স্ট্রাইকরেট কঠিন এক কাজই ছিল এত দিন। চলতি বিপিএলে সে কাজটি যেন অনায়াসে করে চলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা টাইগার্স-দুর্বার রাজশাহীর ম্যাচের আগপর্যন্ত চলতি বিপিএলের স্ট্রাইকরেটের পরিসংখ্যানে বাংলাদেশের ব্যাটারদের দাপটই বেশি। এখন পর্যন্ত অন্তত ৭০ রান করেছেন, এ রকম ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনজনের স্ট্রাইকরেট ২০০ ছাড়িয়েছে। ২৫০.০০ স্ট্রাইকরেটে সবার ওপরে বরিশালের ফাহিম আশরাফ থাকলেও ২০০ পেরোনো স্ট্রাইকরেটের তালিকায় বাকি দুটি নাম নুরুল হাসান সোহান (২০১.৮৮) ও সাব্বির রহমান (২০০.০০)।
গত তিন বিপিএলের পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারেরই স্ট্রাইকরেট ২০০ পেরোয়নি। এমনকি ১৫০ স্ট্রাইকরেটের ব্যাটারও খুঁজে পাওয়া কঠিন। শুধু সাকিব আল হাসান নিয়মিত ১৫০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করতে পেরেছেন। টি-টোয়েন্টিতে মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডারে নামা ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট একটু বেশিই থাকে। যখন তাঁরা নামেন, তাঁদের প্রধান কাজই থাকে নেমে ঝড় তোলা। এবার লিটন দাস (ঢাকা), জাকির হাসান (সিলেট), তানজিদ হাসান তামিমদের (ঢাকা) মতো টপ অর্ডার ব্যাটাররাও এগোচ্ছেন ভালো স্ট্রাইকরেটে।
২৭ ম্যাচ পর্যন্ত—২০০ কিংবা তার বেশি রানের দলীয় ইনিংস পেরিয়েছে ১১টি। এর মধ্যে বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে রেকর্ড গড়েছে ঢাকা ক্যাপিটাল। ৫৪ ইনিংস পর্যন্ত ১৮০ থেকে ১৯৯ পর্যন্ত স্কোর হয়েছে ১১টি। ১৫০ থেকে ১৭৯ রানের মধ্যে স্কোর হয়েছে ১৬টি। আগের চেয়ে বেশ স্বাস্থ্যবান স্কোর হচ্ছে নিয়মিত।
তানজিদ তামিম (২২), ইয়াসির আলী রাব্বি (১৮), সাব্বির রহমান (১৬), জাকির হাসান (১৬), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৬), লিটন দাসরা (১৫) ছক্কার ফুলঝুরিও ছুটিয়ে চলেছেন। টুর্নামেন্টের শেষ পর্যন্ত এই সংখ্যা নিশ্চয়ই আরও অনেক বাড়বে। নানা বিতর্কের মাঝেও ব্যাটে-বলে আগের চেয়ে কিছুটা আলাদা বিপিএল এবার বলাই যায়।
বিপিএলে যত সেঞ্চুরি
বিপিএল সেঞ্চুরি
২০২৫ (চলমান) ৭
২০২৪ ৩
২০২৩ ৪
২০২২ ৪
২০২০ ৩
২০১৯ ৬
২০১৭ ৩
২০১৬ ১
২০১৫ ১
২০১৩ ৩
২০১২ ৪

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৮ মিনিট আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস
২০ জানুয়ারি ২০২৫
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৮ মিনিট আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৮ মিনিট আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
বিপিএল শুরুর আগেই ট্রফি এনেছিল গভর্নিং কাউন্সিল। কিন্তু সেই ট্রফি পছন্দ না হওয়ায় নতুন করে অর্ডার দেওয়া হয়েছে। দেশের ক্রিকেটের ব্যয়বহুল টুর্নামেন্টটির জন্য ২৫ হাজার মার্কিন ডলার খরচ করে দুবাইতে ট্রফি বানাতে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ৩০ লাখ টাকা। শিগগির সে ট্রফি দেশে আসবে বলে জানিয়েছেন সাখাওয়াত।
ট্রফি না থাকায় ২৫ হাজার বেলুন উড়িয়ে বিপিএল উদ্বোধন করে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। গতবারের মতো বড় পরিসরে না হলেও ছোট আকারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল গভর্নিং কাউন্সিল। দিনের দুই ম্যাচের মাঝে স্টেজে পারফর্ম করেন তানজিন তিশা, ফুয়াদের মতো তারকারা।
বিপিএল ট্রফি প্রসঙ্গে সাখাওয়াত বলেন, ‘প্রথমে যে ট্রফিটা আনা হয়েছিল, সেটা গতানুগতিক। সেটা পরিবর্তন করে নতুন একটা ট্রফি আনা হয়েছে কিন্তু ওইটা আপ টু দ্য মার্ক না। এ জন্য পরিবর্তন করে আবার ট্রফি আনা হচ্ছে। খুব দ্রুত ট্রফিটা আমাদের হাতে আসবে। হাতে সময় কম। তার ওপর আমরা আবার ট্রফি পরিবর্তন করতে চেয়েছি। আগের ট্রফি যদি থাকতো তাহলে এই প্রশ্ন আসতোই না। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। এখন পর্যন্ত আপনাদের দেখা সেরা ট্রফি হবে।’
ট্রফির মান নিয়ে বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা ট্রফিটা অর্ডার করেছি। এটা ডায়মন্ড খচিত। ট্রফি বানানোর খরচ ২৫ হাজার মার্কিন ডলার। সাখাওয়াত ভাই যেটা বলল আমাদের পেতে একটু দেরি হচ্ছে। খুব দ্রুতই চলে আসবে। আশা করছি ট্রফিটা দেখলে আপনাদের ভালো লাগবে।’

রাজশাহী ওয়ারিয়র্স ও সিলেট টাইটান্সের ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো ট্রফি সামনে আনতে পারেনি গভর্নিং কাউন্সিল। অবশেষে বিপিএলের ট্রফি নিয়ে আশার কথা শোনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন।
বিপিএল শুরুর আগেই ট্রফি এনেছিল গভর্নিং কাউন্সিল। কিন্তু সেই ট্রফি পছন্দ না হওয়ায় নতুন করে অর্ডার দেওয়া হয়েছে। দেশের ক্রিকেটের ব্যয়বহুল টুর্নামেন্টটির জন্য ২৫ হাজার মার্কিন ডলার খরচ করে দুবাইতে ট্রফি বানাতে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ৩০ লাখ টাকা। শিগগির সে ট্রফি দেশে আসবে বলে জানিয়েছেন সাখাওয়াত।
ট্রফি না থাকায় ২৫ হাজার বেলুন উড়িয়ে বিপিএল উদ্বোধন করে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। গতবারের মতো বড় পরিসরে না হলেও ছোট আকারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল গভর্নিং কাউন্সিল। দিনের দুই ম্যাচের মাঝে স্টেজে পারফর্ম করেন তানজিন তিশা, ফুয়াদের মতো তারকারা।
বিপিএল ট্রফি প্রসঙ্গে সাখাওয়াত বলেন, ‘প্রথমে যে ট্রফিটা আনা হয়েছিল, সেটা গতানুগতিক। সেটা পরিবর্তন করে নতুন একটা ট্রফি আনা হয়েছে কিন্তু ওইটা আপ টু দ্য মার্ক না। এ জন্য পরিবর্তন করে আবার ট্রফি আনা হচ্ছে। খুব দ্রুত ট্রফিটা আমাদের হাতে আসবে। হাতে সময় কম। তার ওপর আমরা আবার ট্রফি পরিবর্তন করতে চেয়েছি। আগের ট্রফি যদি থাকতো তাহলে এই প্রশ্ন আসতোই না। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। এখন পর্যন্ত আপনাদের দেখা সেরা ট্রফি হবে।’
ট্রফির মান নিয়ে বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা ট্রফিটা অর্ডার করেছি। এটা ডায়মন্ড খচিত। ট্রফি বানানোর খরচ ২৫ হাজার মার্কিন ডলার। সাখাওয়াত ভাই যেটা বলল আমাদের পেতে একটু দেরি হচ্ছে। খুব দ্রুতই চলে আসবে। আশা করছি ট্রফিটা দেখলে আপনাদের ভালো লাগবে।’

বল-ব্যাটের বাইরে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছেই। বিপিএলের আগের সংস্করণগুলো বাদ যায়নি বিতর্কের হাত থেকে। এই টুর্নামেন্টের ইস্যুতে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রেস সচিবের মধ্যে তর্কের কথা উঠে এল সংবাদমাধ্যমে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের দ্বন্দ্বের কথাও এল, চিটাগং কিংসের প্লাস
২০ জানুয়ারি ২০২৫
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৮ মিনিট আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
১ ঘণ্টা আগে