অনলাইন ডেস্ক
কিছুতেই যেন কিছু হচ্ছে না ঢাকার। ভেন্যু বদল, একাদশে পরিবর্তন—তারপরও হারের নিয়তি ঢাকা ক্যাপিটালের। গতকাল চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁরা। চলতি বিপিএলে পাঁচ ম্যাচে এটি পঞ্চম হার খালেদ মাহমুদ সুজনের দলের।
গতকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ব্যাট করে ১৭৭ রান তোলে ঢাকা ক্যাপিটাল। জবাবে ৭ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখেই জিতে যায় চিটাগং কিংস। তিন ম্যাচে এটি দ্বিতীয় জয় কিংসের।
রান তাড়ায় উসমান খান ও পারভেজ হাসান ইমন চিটাগং কিংসকে ৫৫ রানের জুটি এনে দিয়েছিলেন। ইমনের (১৭) বিদায়ে এই জুটি ছিন্ন হলেও গ্রাহাম ক্লার্ককে নিয়ে আরেকটি ফিফটি জুটি গড়েন ওপেনার উসমান। দলের ১০৬ রানে উসমান বিদায় নেন। মোস্তাফিজের প্রথম শিকার হওয়ার আগে ৭টি ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে ৫৫ রান করেন। ঢাকার বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে গ্রাহাম ক্লার্ক করেন ৩৯ রান। শেষ দিকে রান ও বলের সমীকরণে এসে পড়েছিল ম্যাচ। কিন্তু অধিনায়ক মিঠুন ২২ বলে ৩৩* এবং শামীম হোসেন পাটোয়ারী ১৪ অপরাজিত ৩০ করে দলকে জয়ের বন্দরে নোঙর করান।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৭ রান তোলে ঢাকা ক্যাপিটাল। ঢাকার ইনিংসের উল্লেখযোগ্য দিক সাব্বির রহমানের টর্নেডো ব্যাটিং। বল খেলেছেন মাত্র ৩৩ টি। ৩টি চার ও ৯টি ছয়ে করেছেন অপরাজিত ৮২ রান। তাঁর এই ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—২৪৮.৪৮! তাঁর ৯টি ছক্কা-ই এবারের বিপিএলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ।
সাব্বিরের এই বিধ্বংসী ইনিংসের আগে দলের হয়ে ফিফটি করেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই রয় (১) আউট হয়ে যান। তবে আরকে প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন তামিম। ছোট ছোট জুটি গড়তে তাঁকে সঙ্গ দিলেও রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে ব্যর্থ হয়েছেন স্টিফেন এসকিনাজি (৫) ও শাহাদাত হোসেন দিপু (৯)। তবে চতুর্থ উইকেটে তানজিদকে নিয়ে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিটি গড়েন সাব্বির। ৩৫ বলে ৬৩ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তানজিদের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। ৪৮ বলে ৫৪ রান করে তানজিম আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন সাব্বির। বল হাতে সবচেয়ে সফল খালেদ আহমেদ; ২১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
কিছুতেই যেন কিছু হচ্ছে না ঢাকার। ভেন্যু বদল, একাদশে পরিবর্তন—তারপরও হারের নিয়তি ঢাকা ক্যাপিটালের। গতকাল চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরেছে তাঁরা। চলতি বিপিএলে পাঁচ ম্যাচে এটি পঞ্চম হার খালেদ মাহমুদ সুজনের দলের।
গতকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ব্যাট করে ১৭৭ রান তোলে ঢাকা ক্যাপিটাল। জবাবে ৭ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখেই জিতে যায় চিটাগং কিংস। তিন ম্যাচে এটি দ্বিতীয় জয় কিংসের।
রান তাড়ায় উসমান খান ও পারভেজ হাসান ইমন চিটাগং কিংসকে ৫৫ রানের জুটি এনে দিয়েছিলেন। ইমনের (১৭) বিদায়ে এই জুটি ছিন্ন হলেও গ্রাহাম ক্লার্ককে নিয়ে আরেকটি ফিফটি জুটি গড়েন ওপেনার উসমান। দলের ১০৬ রানে উসমান বিদায় নেন। মোস্তাফিজের প্রথম শিকার হওয়ার আগে ৭টি ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে ৫৫ রান করেন। ঢাকার বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে গ্রাহাম ক্লার্ক করেন ৩৯ রান। শেষ দিকে রান ও বলের সমীকরণে এসে পড়েছিল ম্যাচ। কিন্তু অধিনায়ক মিঠুন ২২ বলে ৩৩* এবং শামীম হোসেন পাটোয়ারী ১৪ অপরাজিত ৩০ করে দলকে জয়ের বন্দরে নোঙর করান।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৭ রান তোলে ঢাকা ক্যাপিটাল। ঢাকার ইনিংসের উল্লেখযোগ্য দিক সাব্বির রহমানের টর্নেডো ব্যাটিং। বল খেলেছেন মাত্র ৩৩ টি। ৩টি চার ও ৯টি ছয়ে করেছেন অপরাজিত ৮২ রান। তাঁর এই ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—২৪৮.৪৮! তাঁর ৯টি ছক্কা-ই এবারের বিপিএলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ।
সাব্বিরের এই বিধ্বংসী ইনিংসের আগে দলের হয়ে ফিফটি করেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই রয় (১) আউট হয়ে যান। তবে আরকে প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন তামিম। ছোট ছোট জুটি গড়তে তাঁকে সঙ্গ দিলেও রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে ব্যর্থ হয়েছেন স্টিফেন এসকিনাজি (৫) ও শাহাদাত হোসেন দিপু (৯)। তবে চতুর্থ উইকেটে তানজিদকে নিয়ে ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিটি গড়েন সাব্বির। ৩৫ বলে ৬৩ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তানজিদের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। ৪৮ বলে ৫৪ রান করে তানজিম আউট হয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন সাব্বির। বল হাতে সবচেয়ে সফল খালেদ আহমেদ; ২১ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে