ক্রীড়া ডেস্ক
জিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও একই সমীকরণ নিয়ে খেলে হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৭ উইকেটের হারে জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া থাইল্যান্ডের মেয়েদের বিপক্ষে খেলছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা। এই ফলাফলের ওপরই নির্ভর করছে জ্যোতিদের বিশ্বকাপে খেলা না খেলা।
এই ম্যাচে থাইল্যান্ড জিতলে, বিশ্বকাপ নিশ্চিত হবে বাংলাদেশের। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতলে হিসাব হবে রানরেটের। তখন বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট উইন্ডিজের পয়েন্ট সমান হয়ে যাওয়ায় শ্রেয়তর রানরেটের ভিত্তিতেই ঠিক হবে পাকিস্তানের পর দ্বিতীয় দল হিসেবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের টিকিট পাবে কোন দল।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আগের চার ম্যাচের চারটিতেই ২০০ পেরোনো স্কোর গড়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু পাকিস্তানের বিপক্ষে যে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বড় রান দরকার ছিল, সেই ম্যাচেই কিনা জ্যোতিরা ৫০ ওভার খেলেও ৯ উইকেটে রান তুলতে পারলেন মাত্র ১৭৮; যা টপকে যেতে মোটেও বেগ পেতে হয়নি স্বাগতিক পাকিস্তানি মেয়েদের। ৭ উইকেট ও ৬২ বল হাতে রেখেই জয়ের প্রয়োজনীয় রান তুলে ফেলে পাকিস্তান (১৮১/৩)।
বড় স্কোর গড়ার আশা নিয়েই টস জিতে লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ডে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। কিন্তু শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েন তাঁরা। মাত্র ২১ রানের মধ্যেই বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে দুই ওপেনার ফারজানা হক (০), দিলারা আক্তার (১৩) এবং ফর্মে থাকা অধিনায়ক জ্যোতিকে (১)।
এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন শারমিন আক্তার সুপ্তা ও রিতু মনি। শুরুর ধাক্কা সামলে ৪৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে বড় স্কোরের জন্য এই জুটিটি আরও বড় হওয়ার দরকার ছিল। কিন্তু তা হতে দেননি ডায়ানা বেগ। ব্যক্তিগত ২৪ রানে শারমিনকে ফিরিয়ে দেন তিনি। তখন স্কোরবোর্ড বাংলাদেশ—৫৬ /৪।
এরপর নাহিদা আক্তারকে নিয়ে পঞ্চম উইকেটেও ৪৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন রিতু। তিনিই ফিফটিশূন্য বাংলাদেশ ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোরার। ৫টি চারে ৭৬ বলে ৪৮ রান করে রিতু আউট হয়ে যান। সাত নম্বরে উইকেটে এসে ৫৩ বলে ফাহিমা আক্তার অপরাজিত ৪৪ রান করলে পৌনে দু শ ছাড়ায় বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে মারুফাকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ১২ রানের জুটি গড়েন ফাহিমা। তাঁর ইনিংসটি ৪টি চারে সাজানো।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় সহজেই জিতে যায় পাকিস্তান। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই মারুফা আক্তার পাকিস্তানি ওপেনার সাওয়াল জুলফিকারকে (২) ফিরিয়ে দিলেও দ্বিতীয় উইকেটে সিদ্রা আমিনকে নিয়ে ৮০ রানের জুটি গড়ে দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন আরেক ওপেনার মুনীবা আলী। ৩৭ রান করে সিদ্রা আউট হন। আউট হওয়ার আগে মুনীবা ৯৩ বলে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন। মুনীবার পর আলিয়া রিয়াজ উইকেটে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৫২ রান করেন তিনি। মারুফা ছাড়াও ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদা ও রাবেয়া।
জিতলেই বিশ্বকাপ—এমন সমীকরণ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জিততে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও একই সমীকরণ নিয়ে খেলে হেরেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। ৭ উইকেটের হারে জ্যোতিদের বিশ্বকাপ-ভাগ্য এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে। বিকেলে শুরু হওয়া থাইল্যান্ডের মেয়েদের বিপক্ষে খেলছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা। এই ফলাফলের ওপরই নির্ভর করছে জ্যোতিদের বিশ্বকাপে খেলা না খেলা।
এই ম্যাচে থাইল্যান্ড জিতলে, বিশ্বকাপ নিশ্চিত হবে বাংলাদেশের। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতলে হিসাব হবে রানরেটের। তখন বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট উইন্ডিজের পয়েন্ট সমান হয়ে যাওয়ায় শ্রেয়তর রানরেটের ভিত্তিতেই ঠিক হবে পাকিস্তানের পর দ্বিতীয় দল হিসেবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের টিকিট পাবে কোন দল।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আগের চার ম্যাচের চারটিতেই ২০০ পেরোনো স্কোর গড়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু পাকিস্তানের বিপক্ষে যে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বড় রান দরকার ছিল, সেই ম্যাচেই কিনা জ্যোতিরা ৫০ ওভার খেলেও ৯ উইকেটে রান তুলতে পারলেন মাত্র ১৭৮; যা টপকে যেতে মোটেও বেগ পেতে হয়নি স্বাগতিক পাকিস্তানি মেয়েদের। ৭ উইকেট ও ৬২ বল হাতে রেখেই জয়ের প্রয়োজনীয় রান তুলে ফেলে পাকিস্তান (১৮১/৩)।
বড় স্কোর গড়ার আশা নিয়েই টস জিতে লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ডে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। কিন্তু শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েন তাঁরা। মাত্র ২১ রানের মধ্যেই বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে দুই ওপেনার ফারজানা হক (০), দিলারা আক্তার (১৩) এবং ফর্মে থাকা অধিনায়ক জ্যোতিকে (১)।
এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে দলের হাল ধরেন শারমিন আক্তার সুপ্তা ও রিতু মনি। শুরুর ধাক্কা সামলে ৪৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে বড় স্কোরের জন্য এই জুটিটি আরও বড় হওয়ার দরকার ছিল। কিন্তু তা হতে দেননি ডায়ানা বেগ। ব্যক্তিগত ২৪ রানে শারমিনকে ফিরিয়ে দেন তিনি। তখন স্কোরবোর্ড বাংলাদেশ—৫৬ /৪।
এরপর নাহিদা আক্তারকে নিয়ে পঞ্চম উইকেটেও ৪৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন রিতু। তিনিই ফিফটিশূন্য বাংলাদেশ ইনিংসের সর্বোচ্চ স্কোরার। ৫টি চারে ৭৬ বলে ৪৮ রান করে রিতু আউট হয়ে যান। সাত নম্বরে উইকেটে এসে ৫৩ বলে ফাহিমা আক্তার অপরাজিত ৪৪ রান করলে পৌনে দু শ ছাড়ায় বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে মারুফাকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ১২ রানের জুটি গড়েন ফাহিমা। তাঁর ইনিংসটি ৪টি চারে সাজানো।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় সহজেই জিতে যায় পাকিস্তান। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই মারুফা আক্তার পাকিস্তানি ওপেনার সাওয়াল জুলফিকারকে (২) ফিরিয়ে দিলেও দ্বিতীয় উইকেটে সিদ্রা আমিনকে নিয়ে ৮০ রানের জুটি গড়ে দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন আরেক ওপেনার মুনীবা আলী। ৩৭ রান করে সিদ্রা আউট হন। আউট হওয়ার আগে মুনীবা ৯৩ বলে ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন। মুনীবার পর আলিয়া রিয়াজ উইকেটে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৫২ রান করেন তিনি। মারুফা ছাড়াও ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদা ও রাবেয়া।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৯ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১১ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে