ঘরের মাঠে 'অজেয়' হলেও বাংলাদেশের মাটিতে খুব বেশি সুখস্মৃতি নেই নিউজিল্যান্ডের। সবশেষ দুটি ওয়ানডে সিরিজেই ধবলধোলাই হয়েছিল কিউইরা। জিততে ব্যর্থ হয়েছে টেস্ট সিরিজও।
২০১০ সালে ৪-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হারের দলে থাকা হ্যামিশ বেনেট এবারের টি-টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াডেও আছেন। এবার তিনি অনুপ্রেরণা খুঁজছেন সেই 'বাংলাওয়াশ' লজ্জা থেকেই।
প্রায় এক দশক আগের সেই তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলে এবার ভালো করতে প্রত্যয়ী বেনেট। হারের প্রসঙ্গ টেনে এনে আজ ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা দল হয়ে এখানে এসেছি ভালো কিছু করতে। এর আগেও আমি বাংলাদেশে এসেছি। সেবার ৪-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিলাম। এখানে আমাদের খুব বেশি সাফল্য নেই। এটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা হতে পারে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জিতে আমরা দেশে ফিরতে চাই। সবাই দেখেছে অস্ট্রেলিয়া কেমন করেছে এখানে। অন্য বড় দলগুলোও এই কন্ডিশনে খুব ভোগে।’
প্রায় এক যুগ আগে বাংলাদেশ সফর দিয়ে ওয়ানডেতে অভিষেক হয়েছিল বেনেটের। সেই সিরিজে দুটি ম্যাচ খেলে তাঁর মনে হয়েছে, উইকেট বিবেচনায় স্কোর ভালোই ছিল। সংবাদ সম্মেলনে বেনেট সেই সিরিজের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন, ‘আমার মনে আছে ওই সিরিজের সময় (বাংলাদেশে) খুব গরম ছিল। এটা ছিল ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে। আমার মনে হয় উইকেট বিবেচনায় ওই সিরিজের স্কোর ঠিকই ছিল। কয়েকটি ম্যাচ আমরা খুব কাছে গিয়ে হেরেছিলাম।’
বাংলাদেশে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় এখানকার উইকেট সম্পর্কে বেশ ভালোই ধারণা আছে তাঁর। তবে বাস্তবতা মেনে বেনেট স্বীকার করছেন চেনা পরিবেশে বাংলাদেশ সুবিধা পাবে, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দিকে লক্ষ্য করুন। এই উইকেটে কোনো ব্যাটসম্যানই স্বস্তিতে খেলতে পারেনি। তবে বোলারদের পরিসংখ্যান কিন্তু দুর্দান্ত। একইভাবে বাংলাদেশকেও নিউজিল্যান্ডে সবুজ ও বাউন্সি উইকেটে খেলতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই নিজেদের কন্ডিশনে তারা কিছুটা সুবিধা পাবে। আমরাও এই চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি।'
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে চোখ রেখেছিলেন বেনেট। তাঁর ধারণা, তাঁদের বিপক্ষে বাংলাদেশের কৌশল আলাদাও হতে পারে। তবে সিরিজ শুরুর আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে চার-পাঁচ দিন সময়কে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ৩৪ বছর বয়সী এই পেসার, ‘বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটা বেশ মজার ছিল। আশা করি আমাদের সঙ্গেও সিরিজটা জমবে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। কারণ এখন আমরা জানি বাংলাদেশের কৌশল কেমন হতে পারে। তবে আমাদের বিপক্ষে তাঁদের কৌশল আলাদাও হতে পারে। অবশ্য হাতে চার-পাঁচ দিন সময় আছে। উইকেট বোঝার জন্য এই সময়ই যথেষ্ট।’
অবশ্য মূল একাদশে সুযোগ পাওয়া নিয়ে নিশ্চিত নন বেনেট। তবে সুযোগ পেলে সেটি কাজে লাগাতে চান তিনি, ‘উপমহাদেশের কন্ডিশনে আমার বোলিং দক্ষতা দেখানোর সেরা সুযোগ এটা। যদি কেউ চোটে পড়ে অথবা অন্য কিছু ঘটে, তাহলে জায়গা পেতে পারি।’
ঘরের মাঠে 'অজেয়' হলেও বাংলাদেশের মাটিতে খুব বেশি সুখস্মৃতি নেই নিউজিল্যান্ডের। সবশেষ দুটি ওয়ানডে সিরিজেই ধবলধোলাই হয়েছিল কিউইরা। জিততে ব্যর্থ হয়েছে টেস্ট সিরিজও।
২০১০ সালে ৪-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হারের দলে থাকা হ্যামিশ বেনেট এবারের টি-টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াডেও আছেন। এবার তিনি অনুপ্রেরণা খুঁজছেন সেই 'বাংলাওয়াশ' লজ্জা থেকেই।
প্রায় এক দশক আগের সেই তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলে এবার ভালো করতে প্রত্যয়ী বেনেট। হারের প্রসঙ্গ টেনে এনে আজ ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা দল হয়ে এখানে এসেছি ভালো কিছু করতে। এর আগেও আমি বাংলাদেশে এসেছি। সেবার ৪-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিলাম। এখানে আমাদের খুব বেশি সাফল্য নেই। এটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা হতে পারে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জিতে আমরা দেশে ফিরতে চাই। সবাই দেখেছে অস্ট্রেলিয়া কেমন করেছে এখানে। অন্য বড় দলগুলোও এই কন্ডিশনে খুব ভোগে।’
প্রায় এক যুগ আগে বাংলাদেশ সফর দিয়ে ওয়ানডেতে অভিষেক হয়েছিল বেনেটের। সেই সিরিজে দুটি ম্যাচ খেলে তাঁর মনে হয়েছে, উইকেট বিবেচনায় স্কোর ভালোই ছিল। সংবাদ সম্মেলনে বেনেট সেই সিরিজের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন, ‘আমার মনে আছে ওই সিরিজের সময় (বাংলাদেশে) খুব গরম ছিল। এটা ছিল ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে। আমার মনে হয় উইকেট বিবেচনায় ওই সিরিজের স্কোর ঠিকই ছিল। কয়েকটি ম্যাচ আমরা খুব কাছে গিয়ে হেরেছিলাম।’
বাংলাদেশে খেলার অভিজ্ঞতা থাকায় এখানকার উইকেট সম্পর্কে বেশ ভালোই ধারণা আছে তাঁর। তবে বাস্তবতা মেনে বেনেট স্বীকার করছেন চেনা পরিবেশে বাংলাদেশ সুবিধা পাবে, ‘অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দিকে লক্ষ্য করুন। এই উইকেটে কোনো ব্যাটসম্যানই স্বস্তিতে খেলতে পারেনি। তবে বোলারদের পরিসংখ্যান কিন্তু দুর্দান্ত। একইভাবে বাংলাদেশকেও নিউজিল্যান্ডে সবুজ ও বাউন্সি উইকেটে খেলতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই নিজেদের কন্ডিশনে তারা কিছুটা সুবিধা পাবে। আমরাও এই চ্যালেঞ্জ নিতে মুখিয়ে আছি।'
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে চোখ রেখেছিলেন বেনেট। তাঁর ধারণা, তাঁদের বিপক্ষে বাংলাদেশের কৌশল আলাদাও হতে পারে। তবে সিরিজ শুরুর আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে চার-পাঁচ দিন সময়কে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ৩৪ বছর বয়সী এই পেসার, ‘বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটা বেশ মজার ছিল। আশা করি আমাদের সঙ্গেও সিরিজটা জমবে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। কারণ এখন আমরা জানি বাংলাদেশের কৌশল কেমন হতে পারে। তবে আমাদের বিপক্ষে তাঁদের কৌশল আলাদাও হতে পারে। অবশ্য হাতে চার-পাঁচ দিন সময় আছে। উইকেট বোঝার জন্য এই সময়ই যথেষ্ট।’
অবশ্য মূল একাদশে সুযোগ পাওয়া নিয়ে নিশ্চিত নন বেনেট। তবে সুযোগ পেলে সেটি কাজে লাগাতে চান তিনি, ‘উপমহাদেশের কন্ডিশনে আমার বোলিং দক্ষতা দেখানোর সেরা সুযোগ এটা। যদি কেউ চোটে পড়ে অথবা অন্য কিছু ঘটে, তাহলে জায়গা পেতে পারি।’
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
৫ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৯ ঘণ্টা আগে