মোহাম্মদ ইনান রানআউট হতেই উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন পাকিস্তানের যুবারা। ভারতের বিপক্ষে জয় যে নিশ্চিত হয়ে গেছে! হোক না বয়সভিত্তিক দলের লড়াই, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে জয়—উচ্ছ্বাসে মেতে না ওঠে কী থাকা যায়!
আজ দুবাইয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ভারতকে ৪৩ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। এটিই ছিল ‘এ’ গ্রুপে দুই দলের ছিল প্রথম ম্যাচ। পাকিস্তানের ২৮২ রানের জবাবে ভারত ৪৭.১ ওভারে অলআউট হয়েছে ২৩৮ রানে।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্দিষ্ট ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮১ রান করে পাকিস্তান। উসমান খান ও শাহজাইব খান ওপেনিং জুটিতে স্কোরবোর্ডে জমা করেন ১৬০ রান। এই জুটি ভাঙেন আয়ুশ মাত্রে। ৬০ রান করে ফেরেন উসমান।
সতীর্থকে হারালেও ঝড় থামাননি শাহজাইব। সমার্ট নাগারাজের বলে বিদায়ের আগে ১৪৭ বলে ৫ চার ও ১০ ছয়ে ১৫৯ রান করেন তিনি। এরপর অবশ্য মুহাম্মদ রিয়াজউল্লাহ (২৭) ছাড়া আর কেউ পাকিস্তানের দুই অঙ্কের রানের ঘর ছুঁতে পারেননি। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন নাগারাজ।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়ে ভারত। ৫১ রানে হারিয়ে বসে ৩ উইকেট। সেই ধাক্কা সামাল দিয়ে ভারতকে জয়ের স্বপ্ন দেখাতে থাকেন নিখিল কুমার। তিনি ফিরলে জয়ের আশা আবারও ফিকে হতে বসে তাদের। তবে শেষ উইকেটে আবারও রোমাঞ্চ জমিয়ে তোলেন ইনান (৩০) ও যুদ্ধজিত গুহ (১৩*)। তবে দুজনে ৪০ রানের জুটি গড়লেও ভারতকে এনে দিতে পারেননি জয়।
পাকিস্তানের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন আলী রেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আবদুল সোবহান ও ফাহাম-উল-হক। ম্যাচসেরা হয়েছেন শাহজাইব। এই ম্যাচে ১ রানে ফিরেছেন এবারের আইপিএলে ১ কোটি রুপিতে বিক্রি হওয়া ১৩ বছর বয়সী ভারতীয় ওপেনার বৈভব সূর্যবংশী।
মোহাম্মদ ইনান রানআউট হতেই উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন পাকিস্তানের যুবারা। ভারতের বিপক্ষে জয় যে নিশ্চিত হয়ে গেছে! হোক না বয়সভিত্তিক দলের লড়াই, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে জয়—উচ্ছ্বাসে মেতে না ওঠে কী থাকা যায়!
আজ দুবাইয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ভারতকে ৪৩ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। এটিই ছিল ‘এ’ গ্রুপে দুই দলের ছিল প্রথম ম্যাচ। পাকিস্তানের ২৮২ রানের জবাবে ভারত ৪৭.১ ওভারে অলআউট হয়েছে ২৩৮ রানে।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্দিষ্ট ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮১ রান করে পাকিস্তান। উসমান খান ও শাহজাইব খান ওপেনিং জুটিতে স্কোরবোর্ডে জমা করেন ১৬০ রান। এই জুটি ভাঙেন আয়ুশ মাত্রে। ৬০ রান করে ফেরেন উসমান।
সতীর্থকে হারালেও ঝড় থামাননি শাহজাইব। সমার্ট নাগারাজের বলে বিদায়ের আগে ১৪৭ বলে ৫ চার ও ১০ ছয়ে ১৫৯ রান করেন তিনি। এরপর অবশ্য মুহাম্মদ রিয়াজউল্লাহ (২৭) ছাড়া আর কেউ পাকিস্তানের দুই অঙ্কের রানের ঘর ছুঁতে পারেননি। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন নাগারাজ।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়ে ভারত। ৫১ রানে হারিয়ে বসে ৩ উইকেট। সেই ধাক্কা সামাল দিয়ে ভারতকে জয়ের স্বপ্ন দেখাতে থাকেন নিখিল কুমার। তিনি ফিরলে জয়ের আশা আবারও ফিকে হতে বসে তাদের। তবে শেষ উইকেটে আবারও রোমাঞ্চ জমিয়ে তোলেন ইনান (৩০) ও যুদ্ধজিত গুহ (১৩*)। তবে দুজনে ৪০ রানের জুটি গড়লেও ভারতকে এনে দিতে পারেননি জয়।
পাকিস্তানের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন আলী রেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আবদুল সোবহান ও ফাহাম-উল-হক। ম্যাচসেরা হয়েছেন শাহজাইব। এই ম্যাচে ১ রানে ফিরেছেন এবারের আইপিএলে ১ কোটি রুপিতে বিক্রি হওয়া ১৩ বছর বয়সী ভারতীয় ওপেনার বৈভব সূর্যবংশী।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে