ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) মাধ্যমে প্রশাসনিক যাত্রা শুরু হয় সৌরভ গাঙ্গুলীর। চার বছর তিনি সিএবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অবশেষে ছয় বছর পর আবার এই সংগঠনের প্রধান হতে যাচ্ছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে গত রাতে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা গেছে, সিএবির সভাপতি পদে লড়বেন সৌরভ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে’কে এই বাঁহাতি ব্যাটার স্বয়ং এ খবর নিশ্চিত করেছেন। সৌরভ জানিয়েছেন, বার্ষিক সাধারণ সভার আগে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন তিনি। এটাও জানা গেছে, নির্বাচনের আয়োজন না করে সবার সম্মতির ভিত্তিতে সিএবির সভাপতি বেছে নেওয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সৌরভ নির্বাচিত হবেন বলেই আশা করা হচ্ছে। বর্তমানে সিএবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সৌরভের ভাই স্নেহাশীষ গাঙ্গুলী। তবে লোধা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী স্নেহাশীষের মেয়াদ শেষ।
সিএবি তাদের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও নির্বাচনের জন্য এরই মধ্যে দিনক্ষণ চূড়ান্ত করেছে। নতুন নির্বাচনের জন্য গতকাল অ্যাপেক্স কাউন্সিলের জরুরি সভা হয়েছে। এ বছরের ১৪ আগস্ট হবে অ্যাপেক্স কাউন্সিলের চূড়ান্ত সভা। এজিএম হবে ২০ সেপ্টেম্বর। ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, সিএবি সভাপতি থাকা অবস্থায় সৌরভ পশ্চিমবঙ্গের ক্রিকেটে চোখে পড়ার মতো কিছু কাজ করেছেন। পেশাদার কোচিং ব্যবস্থা ও খেলোয়াড় উন্নয়ন কর্মসূচি জোরদার করতে গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। রঞ্জি ট্রফিতেও বেঙ্গল দারুণ খেলতে থাকে।
২০১৫ সালে সিএবি সচিব হিসেবে প্রশাসনিক যাত্রা শুরু করেন সৌরভ। ২০১৫-এর শেষে তিনি সংগঠনটির সভাপতি হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিএবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। ২০২২ পর্যন্ত তিন বছর ভারতীয় বোর্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
সৌরভ বিসিসিআই সভাপতি হওয়ার পরই ধীরে ধীরে বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের প্রভাব বাড়ে। বোর্ডের প্রধান থাকা অবস্থায় বেঙ্গালুরুতে আধুনিক ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি (এনসিএ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিশেষ করে, উঠতি পর্যায়ের ক্রিকেটারদের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কোনো ক্রিকেটার চোটে পড়লে তাঁর পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার কার্যক্রমের জন্য এখানে পাঠানো হয়। তাঁর নেতৃত্বে বিসিসিআই আইপিএলের জন্য রেকর্ড চুক্তি করেছে। তাতে ২০২৩ থেকে ২০২৭ মেয়াদে ৪৮ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব এসেছে।
ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) মাধ্যমে প্রশাসনিক যাত্রা শুরু হয় সৌরভ গাঙ্গুলীর। চার বছর তিনি সিএবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অবশেষে ছয় বছর পর আবার এই সংগঠনের প্রধান হতে যাচ্ছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।
ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে গত রাতে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা গেছে, সিএবির সভাপতি পদে লড়বেন সৌরভ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে’কে এই বাঁহাতি ব্যাটার স্বয়ং এ খবর নিশ্চিত করেছেন। সৌরভ জানিয়েছেন, বার্ষিক সাধারণ সভার আগে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন তিনি। এটাও জানা গেছে, নির্বাচনের আয়োজন না করে সবার সম্মতির ভিত্তিতে সিএবির সভাপতি বেছে নেওয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সৌরভ নির্বাচিত হবেন বলেই আশা করা হচ্ছে। বর্তমানে সিএবি সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সৌরভের ভাই স্নেহাশীষ গাঙ্গুলী। তবে লোধা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী স্নেহাশীষের মেয়াদ শেষ।
সিএবি তাদের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও নির্বাচনের জন্য এরই মধ্যে দিনক্ষণ চূড়ান্ত করেছে। নতুন নির্বাচনের জন্য গতকাল অ্যাপেক্স কাউন্সিলের জরুরি সভা হয়েছে। এ বছরের ১৪ আগস্ট হবে অ্যাপেক্স কাউন্সিলের চূড়ান্ত সভা। এজিএম হবে ২০ সেপ্টেম্বর। ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, সিএবি সভাপতি থাকা অবস্থায় সৌরভ পশ্চিমবঙ্গের ক্রিকেটে চোখে পড়ার মতো কিছু কাজ করেছেন। পেশাদার কোচিং ব্যবস্থা ও খেলোয়াড় উন্নয়ন কর্মসূচি জোরদার করতে গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। রঞ্জি ট্রফিতেও বেঙ্গল দারুণ খেলতে থাকে।
২০১৫ সালে সিএবি সচিব হিসেবে প্রশাসনিক যাত্রা শুরু করেন সৌরভ। ২০১৫-এর শেষে তিনি সংগঠনটির সভাপতি হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিএবি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। ২০২২ পর্যন্ত তিন বছর ভারতীয় বোর্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
সৌরভ বিসিসিআই সভাপতি হওয়ার পরই ধীরে ধীরে বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের প্রভাব বাড়ে। বোর্ডের প্রধান থাকা অবস্থায় বেঙ্গালুরুতে আধুনিক ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমি (এনসিএ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিশেষ করে, উঠতি পর্যায়ের ক্রিকেটারদের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কোনো ক্রিকেটার চোটে পড়লে তাঁর পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার কার্যক্রমের জন্য এখানে পাঠানো হয়। তাঁর নেতৃত্বে বিসিসিআই আইপিএলের জন্য রেকর্ড চুক্তি করেছে। তাতে ২০২৩ থেকে ২০২৭ মেয়াদে ৪৮ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব এসেছে।
মোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
২১ মিনিট আগেএশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে টিকে আছে পাকিস্তান। অলিখিত সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে পারলেই ভারতের বিপক্ষে শিরোপার লড়াইয়ে নামবে তারা। এরপরও পাকিস্তানের টপ অর্ডার ব্যাটারদের খারাপ ফর্ম ভাবাচ্ছে ভক্তদের। তাতেই বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ানদের দলে ফেরার গুঞ্জন ডালপালা মেলতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগেপাজরের বাঁ পাশের চোটের কারণে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারেননি লিটন দাস। আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালেও তাঁকে ছাড়াই মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। তিনি না থাকায় নেতৃত্বের ভার যথারীতি জাকের আলীর কাঁধে। গতকাল ভারতের কাছে ৪১ রানে হারের পর জাকের বলেছিলেন লিটনকে নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী আজ সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিসিবি কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশনার খসড়া ভোটার তালিকার ওপর জমা পড়া প্রায় ৩০টি আপত্তির শুনানি করেছেন। যার একটিতে হাজির হয়েছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
৩ ঘণ্টা আগে