আইসিসির বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারে উড়ন্ত পারফরম্যান্স করছে শ্রীলঙ্কা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর আজ উড়িয়ে দিয়েছে ওমানকে। ওমানকে বিধ্বস্ত করে রেকর্ড বইয়ে জায়গা করে নিয়েছে লঙ্কানরা।
বুলাওয়ের কুইনস স্পোর্টস ক্লাবে টস জিতে আজ প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দাসুন শানাকা। লঙ্কান বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকেন ওমানের ব্যাটাররা। ৯.৩ ওভারে ওমানের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ২০ রান। এরপর পঞ্চম উইকেটে যতিন্দর সিং-আয়ান খানের ৬৪ বলে ৫২ রানের জুটিতে ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা করে ওমান। তবু ১০০ করতে পারেনি তারা। ২৬ রানেই শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ৩০.২ ওভারে ৯৮ রানে অলআউট হয়ে যায় ওমান। ৯৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৫ ওভারেই ১০ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে লঙ্কানরা। দুই লঙ্কান ওপেনার ডিমুথ করুণারত্নে ৬১ রান ও পাথুম নিশাঙ্কা ৩৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন। ১৩ রানে ৫ উইকেট নিয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা হয়েছেন ম্যাচসেরা।
২১০ বল হাতে রেখে জিতলেও রেকর্ড বইয়ে শ্রীলঙ্কার নাম প্রথম ৩০ এর মধ্যেও নেই। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৭৭ বল হাতে রেখে জয়ের রেকর্ড ইংল্যান্ডের। ১৯৭৯ সালে ম্যানচেস্টারে কানাডার বিপক্ষে এই জয় পেয়েছিল ইংলিশরা। তবে ১০ উইকেট ও ২০০ এর ওপর বল হাতে রেখে জয়-এই ‘ডাবলের’ রেকর্ড শ্রীলঙ্কা করেছে তিনবার। এর আগে ২০০৩ ও ২০১৮ সালে ইংল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ২১৭ ও ২২৯ বল হাতে রেখে জিতেছিল লঙ্কানরা। বাংলাদেশেরও এমন ডাবলের রেকর্ড রয়েছে। এ বছরের মার্চে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২২১ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয়ের রেকর্ড গড়েছে নিউজিল্যান্ড। কুইনস্টাউনে ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৬৪ বল হাতে রেখে জিতেছিল কিউইরা।
ওয়ানডেতে ১০ উইকেট ও ২০০ এর ওপর বল হাতে রেখে শ্রীলঙ্কার যত জয়:
বল প্রতিপক্ষ সাল
২২৯ বাংলাদেশ ২০১৮
২১৭ ইংল্যান্ড ২০০৩
২১০ ওমান ২০২৩
আইসিসির বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারে উড়ন্ত পারফরম্যান্স করছে শ্রীলঙ্কা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর আজ উড়িয়ে দিয়েছে ওমানকে। ওমানকে বিধ্বস্ত করে রেকর্ড বইয়ে জায়গা করে নিয়েছে লঙ্কানরা।
বুলাওয়ের কুইনস স্পোর্টস ক্লাবে টস জিতে আজ প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দাসুন শানাকা। লঙ্কান বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকেন ওমানের ব্যাটাররা। ৯.৩ ওভারে ওমানের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ২০ রান। এরপর পঞ্চম উইকেটে যতিন্দর সিং-আয়ান খানের ৬৪ বলে ৫২ রানের জুটিতে ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা করে ওমান। তবু ১০০ করতে পারেনি তারা। ২৬ রানেই শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ৩০.২ ওভারে ৯৮ রানে অলআউট হয়ে যায় ওমান। ৯৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৫ ওভারেই ১০ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে লঙ্কানরা। দুই লঙ্কান ওপেনার ডিমুথ করুণারত্নে ৬১ রান ও পাথুম নিশাঙ্কা ৩৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন। ১৩ রানে ৫ উইকেট নিয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা হয়েছেন ম্যাচসেরা।
২১০ বল হাতে রেখে জিতলেও রেকর্ড বইয়ে শ্রীলঙ্কার নাম প্রথম ৩০ এর মধ্যেও নেই। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৭৭ বল হাতে রেখে জয়ের রেকর্ড ইংল্যান্ডের। ১৯৭৯ সালে ম্যানচেস্টারে কানাডার বিপক্ষে এই জয় পেয়েছিল ইংলিশরা। তবে ১০ উইকেট ও ২০০ এর ওপর বল হাতে রেখে জয়-এই ‘ডাবলের’ রেকর্ড শ্রীলঙ্কা করেছে তিনবার। এর আগে ২০০৩ ও ২০১৮ সালে ইংল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ২১৭ ও ২২৯ বল হাতে রেখে জিতেছিল লঙ্কানরা। বাংলাদেশেরও এমন ডাবলের রেকর্ড রয়েছে। এ বছরের মার্চে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২২১ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয়ের রেকর্ড গড়েছে নিউজিল্যান্ড। কুইনস্টাউনে ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৬৪ বল হাতে রেখে জিতেছিল কিউইরা।
ওয়ানডেতে ১০ উইকেট ও ২০০ এর ওপর বল হাতে রেখে শ্রীলঙ্কার যত জয়:
বল প্রতিপক্ষ সাল
২২৯ বাংলাদেশ ২০১৮
২১৭ ইংল্যান্ড ২০০৩
২১০ ওমান ২০২৩
পেশাদার কারিয়ারে সবচেয়ে বেশি ফুটবল ম্যাচ খেলার রেকর্ড কার? এই প্রশ্নে এখন নাম নিতে হবে ব্রাজিলের অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ফ্যাবিওর। ৪৪ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৩৯১টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। এই রেকর্ডে তিনি পেছনে ফেলেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলকিপার পিটার শিলটনকে।
১১ ঘণ্টা আগেএপ্রিলে এএইচএফ কাপে ছিলেন দলের অধিনায়ক। অথচ হকি এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাননি পুষ্কর খীসা মিমো। শুধু তা-ই নয়, বাদ পড়েছেন মঈনুল ইসলাম কৌশিক ও নাঈম উদ্দিন। মিমোর দাবি, সিনিয়রদের পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। দল নির্বাচনে হকি ফেডারেশনে গতকাল বাগ্বিতণ্ডাও হয়েছে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের মধ্যে।
১১ ঘণ্টা আগেদারুণ জয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক ভুটানকে আজ ৩-১ গোলে হারিয়েছে অর্পিতা বিশ্বাসের দল। বাংলাদেশের হয়ে জোড়া গোল করেন আলপি আক্তার।
১৩ ঘণ্টা আগেবিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেওয়া ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ উদ্যোগের প্রশংসায় করছেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই উদ্যোগের ভালো দিকগুলো যত দিন না বাস্তবায়ন করা হবে, তত দিন কোনো ফল আসবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।
১৩ ঘণ্টা আগে