সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে কেউ কেউ এখন ‘রানরাইজার্স’ বলেও ডাকেন। কারণটা সবারই জানা। চলতি আইপিএলেই ১৯ দিনের ব্যবধানে রেকর্ড দুটি দলীয় স্কোর গড়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২৭ মার্চ বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ২৭৭ রানের রেকর্ড গড়ার পর ১৫ এপ্রিল সেই রেকর্ড ভেঙে দলটি গড়ে নতুন ২৮৭ রানের রেকর্ড। রানরেট—১৪.৩৫!
শুধু সানরাইজার্সই নয়, এবার তুলনামূলকভাবে অন্যান্য দলকে বেশি বেশি বড় রানের স্কোর গড়ছে। আইপিএলের এ পর্যন্ত সেরা পাঁচটি দলীয় স্কোরের তালিকার চারটিই হয়েছে চলতি আইপিএলে। সব মিলিয়ে এবারেরটি যেন রান উৎসবের আইপিএল!
এবারের আগে হয়েছে ১৬টি আইপিএল। কিন্তু আগের কোনো আসরেই গড় রানরেট ৯+ হতে পারেনি। এবারই প্রথম ৯ ছাড়িয়ে গতকাল পর্যন্ত ৩৪টি ম্যাচ শেষে ইনিংসের গড় রানরেট দাঁড়িয়েছে ৯.৪২।
এটা কত বেশি, সেটি বোঝাতে আগের আসরগুলোর মধ্যে সেরা আসরের রানরেটের হিসেব টানলেই হয়। এর আগে বেশি ৮.৮১ রানরেট ছিল ২০২৩ আইপিএলে। এবারের ৩৪ ম্যাচের হিসেবে সেই রানরেটের চেয়ে এবারের রানরেটের বৃদ্ধি ৭ শতাংশ।
আর চার-ছয়ের ফুলঝুরির হিসেবেও আগের সব আইপিএলকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে এবারেরটি। এরই মধ্যে চলতি আইপিএল দেখে ফেলেছে ৫০০টি ছক্কা। কম বলে বেশি ছক্কার হিসেবে আগের সেরা আইপিএল ছিল ২০১৮। সেবার প্রতি ১৫.২৪ বলে এসেছে একটি ছক্কা। কিন্তু এবার প্রতি ১৩.৭৬ বলেই আসছে ছক্কা। চার মারার ক্ষেত্রেও কমে এসেছে বলের ব্যাপ্তি। ২০২২ আইপিএলে সবচেয়ে কম গড়ে ৫.৩৩ বলে এসেছে একটি চার। কিন্তু এবার ৪.৯৫ বলেই আসছে একটি করে চার।
চার-ছয়ের ফুলঝুরি ছোটায় হৃষ্টপুষ্ট স্কোরও বেশি বেশি পাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এবারের ৩৪ ম্যাচেই ২৭০ পেরোনো ৩টি স্কোর দেখেছে আইপিএল। অথচ এই মৌসুমের আগে আইপিএরের ১০২৫টি ম্যাচের সেরা স্কোর ছিল ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরু চ্যালেঞ্জার্সের করা ২৬৩ রান। এবারের আগে আইপিএলের এক আসরে সবচেয়ে বেশি ২২০ + স্কোর ছিল ৩টি (২০২০,২০২১ ও ২০২৩), কিন্তু এবার ৩৪ ম্যাচেই ৮টি ২০০ + স্কোর দেখেছে আইপিএল। আর ২৪০ + স্কোর হয়েছে ৫ টি। আগের কোনো আসরে যা দুটিও হয়নি।
কি পাওয়ার প্লে, কী ডেথ ওভার—ইনিংসের সবখানেই এবার ব্যাটাররা রান তুলছেন বেশি বেশি। ক্রিকইনফোর এক পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে, এবার পাওয়ার প্লে, মিডল এবং ডেথ ওভারে রান তোলার গড় ৯.১০, ৮.৮৩ ও ১১.৭২। যা আগের বছরে ছিল ৮.৫৮, ৮.৫১ ও ১১.৩৮। পাওয়ার প্লেতে এবার ৬০ + এবং ৭২ + রান নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে ২০ ও ১০ বার। যা ২০২৩ সালে ছিল ১৬ ও ৬ বার।
ব্যাটারদের দাপট দেখাতে এই তথ্যটাও তুলে দেওয়া যায়। এক ওভারে ২০ কিংবা তারচেয়ে বেশি রান দেওয়ার সবচেয়ে বেশি ৩৯টি ঘটনা ছিল ২০২২ আইপিএলে। এবার ৩৪ ম্যাচেই সংখ্যাটা এসে দাঁড়িয়েছে ৫৪-তে।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে কেউ কেউ এখন ‘রানরাইজার্স’ বলেও ডাকেন। কারণটা সবারই জানা। চলতি আইপিএলেই ১৯ দিনের ব্যবধানে রেকর্ড দুটি দলীয় স্কোর গড়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ২৭ মার্চ বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ২৭৭ রানের রেকর্ড গড়ার পর ১৫ এপ্রিল সেই রেকর্ড ভেঙে দলটি গড়ে নতুন ২৮৭ রানের রেকর্ড। রানরেট—১৪.৩৫!
শুধু সানরাইজার্সই নয়, এবার তুলনামূলকভাবে অন্যান্য দলকে বেশি বেশি বড় রানের স্কোর গড়ছে। আইপিএলের এ পর্যন্ত সেরা পাঁচটি দলীয় স্কোরের তালিকার চারটিই হয়েছে চলতি আইপিএলে। সব মিলিয়ে এবারেরটি যেন রান উৎসবের আইপিএল!
এবারের আগে হয়েছে ১৬টি আইপিএল। কিন্তু আগের কোনো আসরেই গড় রানরেট ৯+ হতে পারেনি। এবারই প্রথম ৯ ছাড়িয়ে গতকাল পর্যন্ত ৩৪টি ম্যাচ শেষে ইনিংসের গড় রানরেট দাঁড়িয়েছে ৯.৪২।
এটা কত বেশি, সেটি বোঝাতে আগের আসরগুলোর মধ্যে সেরা আসরের রানরেটের হিসেব টানলেই হয়। এর আগে বেশি ৮.৮১ রানরেট ছিল ২০২৩ আইপিএলে। এবারের ৩৪ ম্যাচের হিসেবে সেই রানরেটের চেয়ে এবারের রানরেটের বৃদ্ধি ৭ শতাংশ।
আর চার-ছয়ের ফুলঝুরির হিসেবেও আগের সব আইপিএলকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে এবারেরটি। এরই মধ্যে চলতি আইপিএল দেখে ফেলেছে ৫০০টি ছক্কা। কম বলে বেশি ছক্কার হিসেবে আগের সেরা আইপিএল ছিল ২০১৮। সেবার প্রতি ১৫.২৪ বলে এসেছে একটি ছক্কা। কিন্তু এবার প্রতি ১৩.৭৬ বলেই আসছে ছক্কা। চার মারার ক্ষেত্রেও কমে এসেছে বলের ব্যাপ্তি। ২০২২ আইপিএলে সবচেয়ে কম গড়ে ৫.৩৩ বলে এসেছে একটি চার। কিন্তু এবার ৪.৯৫ বলেই আসছে একটি করে চার।
চার-ছয়ের ফুলঝুরি ছোটায় হৃষ্টপুষ্ট স্কোরও বেশি বেশি পাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এবারের ৩৪ ম্যাচেই ২৭০ পেরোনো ৩টি স্কোর দেখেছে আইপিএল। অথচ এই মৌসুমের আগে আইপিএরের ১০২৫টি ম্যাচের সেরা স্কোর ছিল ২০১৩ সালে বেঙ্গালুরু চ্যালেঞ্জার্সের করা ২৬৩ রান। এবারের আগে আইপিএলের এক আসরে সবচেয়ে বেশি ২২০ + স্কোর ছিল ৩টি (২০২০,২০২১ ও ২০২৩), কিন্তু এবার ৩৪ ম্যাচেই ৮টি ২০০ + স্কোর দেখেছে আইপিএল। আর ২৪০ + স্কোর হয়েছে ৫ টি। আগের কোনো আসরে যা দুটিও হয়নি।
কি পাওয়ার প্লে, কী ডেথ ওভার—ইনিংসের সবখানেই এবার ব্যাটাররা রান তুলছেন বেশি বেশি। ক্রিকইনফোর এক পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে, এবার পাওয়ার প্লে, মিডল এবং ডেথ ওভারে রান তোলার গড় ৯.১০, ৮.৮৩ ও ১১.৭২। যা আগের বছরে ছিল ৮.৫৮, ৮.৫১ ও ১১.৩৮। পাওয়ার প্লেতে এবার ৬০ + এবং ৭২ + রান নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে ২০ ও ১০ বার। যা ২০২৩ সালে ছিল ১৬ ও ৬ বার।
ব্যাটারদের দাপট দেখাতে এই তথ্যটাও তুলে দেওয়া যায়। এক ওভারে ২০ কিংবা তারচেয়ে বেশি রান দেওয়ার সবচেয়ে বেশি ৩৯টি ঘটনা ছিল ২০২২ আইপিএলে। এবার ৩৪ ম্যাচেই সংখ্যাটা এসে দাঁড়িয়েছে ৫৪-তে।
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
৩ ঘণ্টা আগে