নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের পেশাদার ক্রিকেটারদের স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) এর বর্তমান কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গঠন করা হয়েছে নতুন অ্যাডহক কমিটি। বিসিবি একাডেমি ভবনে আজ দুপুরে জাতীয় দলের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের উপস্থিতিতে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কদিন ধরে গুঞ্জন ছিল যে দেশের ক্রিকেটাররা বর্তমান কোয়াব কমিটির কার্যক্রমে অসন্তুষ্ট এবং নতুন নেতৃত্ব চাচ্ছেন। অবশেষে সেই গুঞ্জন সত্যি হলো।বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কোয়াবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পালের নেতৃত্বাধীন কমিটি আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
নতুন অ্যাডহক কমিটির প্রধান করা হয়েছে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক সেলিম শাহেদকে। দেশের আট বিভাগের ক্রিকেটারদের প্রতিনিধি হিসেবেও বিভিন্ন সিনিয়র ক্রিকেটারদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ঢাকা বিভাগ থেকে আছেন আরাফাত সানি, নাজমুল হোসেন শান্ত হচ্ছেন রাজশাহী বিভাগের প্রতিনিধি, সিলেট বিভাগ থেকে থাকছেন জাকির হাসান আর চট্টগ্রাম থেকে আছেন ইরফান শুক্কুর। বরিশাল, খুলনা, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে আছেন কামরুল ইসলাম রাব্বি, নুরুল হাসান সোহান, নাঈম ইসলাম ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। অ্যাডহক কমিটিতে আরও আছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, হাবিবুল বাশার সুমন, সাবেক ক্রিকেটার নিয়ামুর রশিদ রাহুল এবং দেবব্রত পাল।
বৈঠকে জাতীয় দলের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা ছিলেন। মেহেদী হাসান মিরাজকেও দেখা গেছে। বিশেষ করে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তাঁর মতামত দিয়েছেন এবং সংগঠনের কাঠামোগত উন্নতির পক্ষে কথা বলেছেন। আকরাম খান সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বৈঠকে শুধু তামিম নন, সবাই নিজেদের মতামত দিয়েছেন। ক্রিকেটারদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে সবাই সচেতন এবং সক্রিয়ভাবে আলোচনা করেছেন।’
বৈঠকে সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাসুদ পাইলট, জাভেদ ওমর বেলিমরাও ছিলেন। বৈঠক শেষে অ্যাডহক কমিটির প্রধান সেলিম বলেন, ‘আমরা একটি স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের দিকে এগোচ্ছি। এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যা ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা হবে। নতুন করে সংবিধান প্রণয়ন করা হবে এবং নির্বাচনের জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করা হবে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে তিন মাসও লাগতে পারে, আবার ছয় মাসও লাগতে পারে। তবে যত দ্রুত সম্ভব আমরা কাজটি শেষ করার চেষ্টা করব। আমাদের মূল লক্ষ্য হবে কোয়াবের কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করা এবং ক্রিকেটারদের কল্যাণে সংগঠনটি যেন আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা।’
এর আগে ২০২৩ সালের ২০ মে বিসিবিতে বেশ ঘটা করেই কোয়াবের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সভাপতিত্বে জয়ী হয়ে নাঈম রহমান ও দেবব্রত পাল বর্তমান কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
বাংলাদেশের পেশাদার ক্রিকেটারদের স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) এর বর্তমান কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। গঠন করা হয়েছে নতুন অ্যাডহক কমিটি। বিসিবি একাডেমি ভবনে আজ দুপুরে জাতীয় দলের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের উপস্থিতিতে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কদিন ধরে গুঞ্জন ছিল যে দেশের ক্রিকেটাররা বর্তমান কোয়াব কমিটির কার্যক্রমে অসন্তুষ্ট এবং নতুন নেতৃত্ব চাচ্ছেন। অবশেষে সেই গুঞ্জন সত্যি হলো।বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কোয়াবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পালের নেতৃত্বাধীন কমিটি আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
নতুন অ্যাডহক কমিটির প্রধান করা হয়েছে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক সেলিম শাহেদকে। দেশের আট বিভাগের ক্রিকেটারদের প্রতিনিধি হিসেবেও বিভিন্ন সিনিয়র ক্রিকেটারদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ঢাকা বিভাগ থেকে আছেন আরাফাত সানি, নাজমুল হোসেন শান্ত হচ্ছেন রাজশাহী বিভাগের প্রতিনিধি, সিলেট বিভাগ থেকে থাকছেন জাকির হাসান আর চট্টগ্রাম থেকে আছেন ইরফান শুক্কুর। বরিশাল, খুলনা, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে আছেন কামরুল ইসলাম রাব্বি, নুরুল হাসান সোহান, নাঈম ইসলাম ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। অ্যাডহক কমিটিতে আরও আছেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, হাবিবুল বাশার সুমন, সাবেক ক্রিকেটার নিয়ামুর রশিদ রাহুল এবং দেবব্রত পাল।
বৈঠকে জাতীয় দলের সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা ছিলেন। মেহেদী হাসান মিরাজকেও দেখা গেছে। বিশেষ করে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তাঁর মতামত দিয়েছেন এবং সংগঠনের কাঠামোগত উন্নতির পক্ষে কথা বলেছেন। আকরাম খান সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বৈঠকে শুধু তামিম নন, সবাই নিজেদের মতামত দিয়েছেন। ক্রিকেটারদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে সবাই সচেতন এবং সক্রিয়ভাবে আলোচনা করেছেন।’
বৈঠকে সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাসুদ পাইলট, জাভেদ ওমর বেলিমরাও ছিলেন। বৈঠক শেষে অ্যাডহক কমিটির প্রধান সেলিম বলেন, ‘আমরা একটি স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের দিকে এগোচ্ছি। এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যা ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা হবে। নতুন করে সংবিধান প্রণয়ন করা হবে এবং নির্বাচনের জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করা হবে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে তিন মাসও লাগতে পারে, আবার ছয় মাসও লাগতে পারে। তবে যত দ্রুত সম্ভব আমরা কাজটি শেষ করার চেষ্টা করব। আমাদের মূল লক্ষ্য হবে কোয়াবের কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করা এবং ক্রিকেটারদের কল্যাণে সংগঠনটি যেন আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা।’
এর আগে ২০২৩ সালের ২০ মে বিসিবিতে বেশ ঘটা করেই কোয়াবের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সভাপতিত্বে জয়ী হয়ে নাঈম রহমান ও দেবব্রত পাল বর্তমান কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে