নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেউ কেউ হয়তো আফসোস করেছেন। আফগানিস্তান কেন আর কিছু রান করল না! তাহলে হয়তো বিশ্ব রেকর্ড গড়তে পারতেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও আফিফ হোসেন ধ্রুব।
মাত্র ৪ রানের জন্য সেটা হয়নি। ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটির ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ জেতে ৪ উইকেটে। আফগানদের ২১৫ রানে অলআউট করার পর তামিম ইকবালের দল জয় নিশ্চিত করে ৭ বল হাতে রেখে।
বাংলাদেশের জয়ের দুই কান্ডারি মিরাজ ও আফিফ। দুজনই ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসে অপরাজিত ছিলেন; মিরাজ ৮১ এবং আফিফ ৯৩ রানে। ইনিংস খেলার পথে এই দুজন ভেঙেছেন সপ্তম উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ১২৭ রানের জুটি। ২০১৮ সালে মিরপুরে ইমরুল কায়েস ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের জুটিটা দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ হলেও সর্বজনীন রেকর্ডে চতুর্থ সেরা ছিল।
আজ ইমরুল-সাইফ জুটিকে পাঁচে ঠেলে দিল মিরাজ-আফিফ জুটি। ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর দুজন মিলে গড়েন ১৭৪ রানের জুটি। বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়ে থামতে হয় এই জুটির পথচলা। আফগানরা আর কিছু রান করলে হয়তো জস বাটলার ও আদিল রশিদ জুটিকে পেছনে ফেলতে পারতেন তাঁরা। ২০১৫ সালে বার্মিংহামে জুটিতে ১৭৭ রান করেছিলেন বাটলার-রশিদ। যা এখন পর্যন্ত সপ্তম উইকেটে সেরা জুটি।
রেকর্ডটা অক্ষত থাকায় দুই ইংলিশ ব্যাটার ধন্যবাদ দিতে পারেন বাংলাদেশের বোলারদের। মোস্তাফিজদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের কারণেই তো 'অল্প'তে আটকে যায় আফগানরা। অথচ শুরুর ভয়ংকর ব্যাটিং বিপর্যয়ে তামিমদের সামনে ২১৫ রানই হিমালয়তুল্য হয়ে ওঠে। সেটা জয় করেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটার। তবে মিরাজ-আফিফ দুই ইংলিশ তারকার রেকর্ড ভাঙতে না পারলেও তাঁরা পেছনে ফেলেন বাটলার-ওকস (১৩৮ রান), ফ্লাওয়ার-স্ট্রিক (১৩০) জুটিকে।
তবে একটা দিক দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড করে ফেলেছেন মিরাজ-আফিফ। ৫১ বছরের ওয়ানডে ইতিহাসে রান তাড়ায় সপ্তম উইকেটে এটিই সর্বোচ্চ জুটি।
কেউ কেউ হয়তো আফসোস করেছেন। আফগানিস্তান কেন আর কিছু রান করল না! তাহলে হয়তো বিশ্ব রেকর্ড গড়তে পারতেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও আফিফ হোসেন ধ্রুব।
মাত্র ৪ রানের জন্য সেটা হয়নি। ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটির ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ জেতে ৪ উইকেটে। আফগানদের ২১৫ রানে অলআউট করার পর তামিম ইকবালের দল জয় নিশ্চিত করে ৭ বল হাতে রেখে।
বাংলাদেশের জয়ের দুই কান্ডারি মিরাজ ও আফিফ। দুজনই ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসে অপরাজিত ছিলেন; মিরাজ ৮১ এবং আফিফ ৯৩ রানে। ইনিংস খেলার পথে এই দুজন ভেঙেছেন সপ্তম উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ১২৭ রানের জুটি। ২০১৮ সালে মিরপুরে ইমরুল কায়েস ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের জুটিটা দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ হলেও সর্বজনীন রেকর্ডে চতুর্থ সেরা ছিল।
আজ ইমরুল-সাইফ জুটিকে পাঁচে ঠেলে দিল মিরাজ-আফিফ জুটি। ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর দুজন মিলে গড়েন ১৭৪ রানের জুটি। বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়ে থামতে হয় এই জুটির পথচলা। আফগানরা আর কিছু রান করলে হয়তো জস বাটলার ও আদিল রশিদ জুটিকে পেছনে ফেলতে পারতেন তাঁরা। ২০১৫ সালে বার্মিংহামে জুটিতে ১৭৭ রান করেছিলেন বাটলার-রশিদ। যা এখন পর্যন্ত সপ্তম উইকেটে সেরা জুটি।
রেকর্ডটা অক্ষত থাকায় দুই ইংলিশ ব্যাটার ধন্যবাদ দিতে পারেন বাংলাদেশের বোলারদের। মোস্তাফিজদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের কারণেই তো 'অল্প'তে আটকে যায় আফগানরা। অথচ শুরুর ভয়ংকর ব্যাটিং বিপর্যয়ে তামিমদের সামনে ২১৫ রানই হিমালয়তুল্য হয়ে ওঠে। সেটা জয় করেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটার। তবে মিরাজ-আফিফ দুই ইংলিশ তারকার রেকর্ড ভাঙতে না পারলেও তাঁরা পেছনে ফেলেন বাটলার-ওকস (১৩৮ রান), ফ্লাওয়ার-স্ট্রিক (১৩০) জুটিকে।
তবে একটা দিক দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড করে ফেলেছেন মিরাজ-আফিফ। ৫১ বছরের ওয়ানডে ইতিহাসে রান তাড়ায় সপ্তম উইকেটে এটিই সর্বোচ্চ জুটি।
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
২ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে