মিরপুরে বাংলাদেশকে দুর্দান্ত এক শুরু এনে দিয়েছেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। উদ্বোধনী জুটিতে ১০১ রান তোলেন দুজনে। সেখানে থেকে দুর্দান্তভাবে ম্যাচে ফিরেছে জিম্বাবুয়ে। স্বাগতিক বাংলাদেশকে পরে ১৪৩ রানে অলআউট করে।
বোলিং ইনিংসের শেষটা জিম্বাবুয়ে দুর্দান্ত করলেও তাদের ফিল্ডিংটা ছিল একেবারে ছন্নছাড়া। ঠিক যেন পাড়ার কোনো খেলার মতোই। তানজিদের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের কাছে যখন অসহায় জিম্বাবুয়ের বোলাররা ঠিক তখন একটা ক্যাচ তুলেছিলেন বাংলাদেশি ব্যাটার। ক্যাচটা সহজ বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা শুরু করেছিলেন সে সময় ৫১ রানে ব্যাটিং করা তানজিদ। কিন্তু সহজ কাজটা তালু বন্দী করতে পারলেন না ব্রায়ান বেনেট। বলের নিচে থেকেও কীভাবে যেন এত সহজ ক্যাচটা ফেলে দিলেন তিনি।
ইনিংসের ৯.৫ তম ওভারে সিকান্দার রাজার বলে ক্যাচটা তুলেছিলেন তানজিদ। জীবন পেয়েও পরে অবশ্য বেশি কিছু করতে পারেননি তিনি। আগের রানের সঙ্গে ১ রান যোগ করে ৫২ রানে লুক জংয়ের বলে আউট হন তানজিদ।
ইনিংসের শেষ ওভারে আবার আরও বাজে ফিল্ডিংয়ের পরিচয় দিল জিম্বাবুয়ের ফিল্ডাররা। এতটাই বোকামির যে রান আউটের দীর্ঘ সময় পাওয়ার পরও স্ট্যাম্প ভাঙতে পারলেন না জোনাথন ক্যাম্পবেল। ১৯.২ ওভারের সময় ব্লেসিং মুজারাবানির বলে দ্রুত সিঙ্গেল নেওয়ার জন্য প্রান্ত বদল করতে দৌড় শুরু করেন দুই ব্যাটার তানভীর ইসলাম এবং মোস্তাফিজুর রহমান। বল ধরে জিম্বাবুয়ের পেসার স্ট্রাইক প্রান্ত থ্রো করলে ওভার থ্রো হওয়ায় দ্বিতীয় রান নেওয়ার চেষ্টা করেন তানভীর।
তানভীর-মোস্তাফিজের ভুল বোঝাবুঝি হলে স্ট্রাইক প্রান্তে একসঙ্গে দুই ব্যাটার পৌঁছান। এতে ননস্ট্রাইক প্রান্তে আউট করার অনেক সময় পেয়েও মোস্তাফিজকে আউট করতে ব্যর্থ হন ক্যাম্পবেল। তাঁর বল ধরাটা যেন অনেকটা শোল-টাকি মাছ ধরার মতো ছিল। এতে নিশ্চিত রান আউট থেকে বেঁচে যান মোস্তাফিজ। তবে জিম্বাবুয়ের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়েও বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে আশানুরূপ রান করতে পারেনি। ৪২ রানে শেষ ১০ উইকেট হারিয়ে ১৯.৫ ওভারে ১৪৩ রানে অলআউট হয়েছে স্বাগতিকেরা।
মিরপুরে বাংলাদেশকে দুর্দান্ত এক শুরু এনে দিয়েছেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। উদ্বোধনী জুটিতে ১০১ রান তোলেন দুজনে। সেখানে থেকে দুর্দান্তভাবে ম্যাচে ফিরেছে জিম্বাবুয়ে। স্বাগতিক বাংলাদেশকে পরে ১৪৩ রানে অলআউট করে।
বোলিং ইনিংসের শেষটা জিম্বাবুয়ে দুর্দান্ত করলেও তাদের ফিল্ডিংটা ছিল একেবারে ছন্নছাড়া। ঠিক যেন পাড়ার কোনো খেলার মতোই। তানজিদের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের কাছে যখন অসহায় জিম্বাবুয়ের বোলাররা ঠিক তখন একটা ক্যাচ তুলেছিলেন বাংলাদেশি ব্যাটার। ক্যাচটা সহজ বুঝতে পেরে ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা শুরু করেছিলেন সে সময় ৫১ রানে ব্যাটিং করা তানজিদ। কিন্তু সহজ কাজটা তালু বন্দী করতে পারলেন না ব্রায়ান বেনেট। বলের নিচে থেকেও কীভাবে যেন এত সহজ ক্যাচটা ফেলে দিলেন তিনি।
ইনিংসের ৯.৫ তম ওভারে সিকান্দার রাজার বলে ক্যাচটা তুলেছিলেন তানজিদ। জীবন পেয়েও পরে অবশ্য বেশি কিছু করতে পারেননি তিনি। আগের রানের সঙ্গে ১ রান যোগ করে ৫২ রানে লুক জংয়ের বলে আউট হন তানজিদ।
ইনিংসের শেষ ওভারে আবার আরও বাজে ফিল্ডিংয়ের পরিচয় দিল জিম্বাবুয়ের ফিল্ডাররা। এতটাই বোকামির যে রান আউটের দীর্ঘ সময় পাওয়ার পরও স্ট্যাম্প ভাঙতে পারলেন না জোনাথন ক্যাম্পবেল। ১৯.২ ওভারের সময় ব্লেসিং মুজারাবানির বলে দ্রুত সিঙ্গেল নেওয়ার জন্য প্রান্ত বদল করতে দৌড় শুরু করেন দুই ব্যাটার তানভীর ইসলাম এবং মোস্তাফিজুর রহমান। বল ধরে জিম্বাবুয়ের পেসার স্ট্রাইক প্রান্ত থ্রো করলে ওভার থ্রো হওয়ায় দ্বিতীয় রান নেওয়ার চেষ্টা করেন তানভীর।
তানভীর-মোস্তাফিজের ভুল বোঝাবুঝি হলে স্ট্রাইক প্রান্তে একসঙ্গে দুই ব্যাটার পৌঁছান। এতে ননস্ট্রাইক প্রান্তে আউট করার অনেক সময় পেয়েও মোস্তাফিজকে আউট করতে ব্যর্থ হন ক্যাম্পবেল। তাঁর বল ধরাটা যেন অনেকটা শোল-টাকি মাছ ধরার মতো ছিল। এতে নিশ্চিত রান আউট থেকে বেঁচে যান মোস্তাফিজ। তবে জিম্বাবুয়ের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়েও বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে আশানুরূপ রান করতে পারেনি। ৪২ রানে শেষ ১০ উইকেট হারিয়ে ১৯.৫ ওভারে ১৪৩ রানে অলআউট হয়েছে স্বাগতিকেরা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে