এবারের বিশ্বকাপের শুরুতে বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের উদ্বোধনী জুটি জমছিল না। বাবর তো রানখরায় ভুগছিলেনই, এমনকি রিজওয়ানের ব্যাটিংও ছিল না টি-টোয়েন্টি-সুলভ। পাকিস্তানের এ দুই ওপেনারকে নিয়ে হচ্ছিল প্রচণ্ড সমালোচনাও। আর সমালোচনার জবাব দিতেই তাঁরা বেছে নিলেন সেমিফাইনালের মতো মঞ্চকে। সিডনিতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম সেমিফাইনালে গড়েছেন ১০৫ রানের উদ্বোধনী জুটি, যা এবারের বিশ্বকাপে প্রথম এবং একমাত্র শতরানের উদ্বোধনী জুটি।
বাবর-রিজওয়ানের এই ১০৫ রানের জুটিতে ওলটপালট হয়েছে রেকর্ড-বইয়ের পাতা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অনেক রেকর্ডে শতরানের এই জুটি যোগ করেছে অনন্য মাত্রা। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই রেকর্ডগুলো—
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চসংখ্যক সেঞ্চুরি উদ্বোধনী জুটি: এই নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয়বারের মতো শতরানের উদ্বোধনী জুটি গড়লেন বাবর-রিজওয়ান। এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে ৫৫.১৮ গড়ে ৬০৭ রান করেছেন দুজনে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২টি করে শতরানের উদ্বোধনী জুটির রেকর্ড আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। অ্যাডাম গিলক্রিস্ট-ম্যাথু হেইডেন এবং ডেভিড ওয়ার্নার-শেন ওয়াটসন—অস্ট্রেলিয়ার এই দুই উদ্বোধনী জুটিই বিশ্বকাপে দুবার করে শতরান পেরিয়েছেন।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জুটি: টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যেকোনো উইকেটে পাকিস্তানের এটাই প্রথম শতরানের জুটি। এর আগে কিউইদের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ডটি গড়েছিলেন আহমেদ শেহজাদ ও ফখর জামান। ২০১৮ সালে অকল্যান্ডে ফখর-শেহজাদ করেছিলেন ৯৪ রানের জুটি। এই জুটিও এসেছিল ওপেনিংয়ে।
আড়াই হাজার রান পেরিয়ে বাবর-রিজওয়ান: এই ম্যাচে ১০৫ রানের জুটি গড়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম জুটি হিসেবে ২৫০০ রান পেরোলেন বাবর-রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই জুটি ৫১ ম্যাচে ৫১.২০ গড়ে করেছেন ২৫০৯ রান। এই জুটি সেঞ্চুরি পেরিয়েছেন ৯ বার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লোকেশ রাহুল-রোহিত শর্মা জুটি বেঁধে করেছেন ১৮৮৮ রান। ভারতীয় এ দুই ব্যাটার শতরানের জুটি পেরিয়েছেন পাঁচবার।
এবারের বিশ্বকাপের শুরুতে বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের উদ্বোধনী জুটি জমছিল না। বাবর তো রানখরায় ভুগছিলেনই, এমনকি রিজওয়ানের ব্যাটিংও ছিল না টি-টোয়েন্টি-সুলভ। পাকিস্তানের এ দুই ওপেনারকে নিয়ে হচ্ছিল প্রচণ্ড সমালোচনাও। আর সমালোচনার জবাব দিতেই তাঁরা বেছে নিলেন সেমিফাইনালের মতো মঞ্চকে। সিডনিতে আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম সেমিফাইনালে গড়েছেন ১০৫ রানের উদ্বোধনী জুটি, যা এবারের বিশ্বকাপে প্রথম এবং একমাত্র শতরানের উদ্বোধনী জুটি।
বাবর-রিজওয়ানের এই ১০৫ রানের জুটিতে ওলটপালট হয়েছে রেকর্ড-বইয়ের পাতা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অনেক রেকর্ডে শতরানের এই জুটি যোগ করেছে অনন্য মাত্রা। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই রেকর্ডগুলো—
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চসংখ্যক সেঞ্চুরি উদ্বোধনী জুটি: এই নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয়বারের মতো শতরানের উদ্বোধনী জুটি গড়লেন বাবর-রিজওয়ান। এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে ৫৫.১৮ গড়ে ৬০৭ রান করেছেন দুজনে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২টি করে শতরানের উদ্বোধনী জুটির রেকর্ড আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। অ্যাডাম গিলক্রিস্ট-ম্যাথু হেইডেন এবং ডেভিড ওয়ার্নার-শেন ওয়াটসন—অস্ট্রেলিয়ার এই দুই উদ্বোধনী জুটিই বিশ্বকাপে দুবার করে শতরান পেরিয়েছেন।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জুটি: টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যেকোনো উইকেটে পাকিস্তানের এটাই প্রথম শতরানের জুটি। এর আগে কিউইদের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ডটি গড়েছিলেন আহমেদ শেহজাদ ও ফখর জামান। ২০১৮ সালে অকল্যান্ডে ফখর-শেহজাদ করেছিলেন ৯৪ রানের জুটি। এই জুটিও এসেছিল ওপেনিংয়ে।
আড়াই হাজার রান পেরিয়ে বাবর-রিজওয়ান: এই ম্যাচে ১০৫ রানের জুটি গড়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম জুটি হিসেবে ২৫০০ রান পেরোলেন বাবর-রিজওয়ান। পাকিস্তানের এই জুটি ৫১ ম্যাচে ৫১.২০ গড়ে করেছেন ২৫০৯ রান। এই জুটি সেঞ্চুরি পেরিয়েছেন ৯ বার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লোকেশ রাহুল-রোহিত শর্মা জুটি বেঁধে করেছেন ১৮৮৮ রান। ভারতীয় এ দুই ব্যাটার শতরানের জুটি পেরিয়েছেন পাঁচবার।
কলম্বোয় কয়েকটি মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে। আরেকটি ক্যাচ-স্ট্যাম্পিং করলেই উইকেটকিপার হিসেবে মুশফিকুর রহিমকে ছাড়িয়ে যাবেন লিটন দাস। ১৯ রান করলে টেস্টে সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে মুমিনুল হক হবেন বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এ ছাড়া আর আরও কয়েকটি মাইলফলক হতে পারে। দেখে
১২ মিনিট আগেম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে গত মৌসুমে এফএ কাপ জেতার গৌরব অর্জন করে ক্রিস্টাল প্যালেস। ১২০ বছরের ইতিহাসে সেটি ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। এই শিরোপা জিতে বড্ড ঝামেলায় পড়ে গেছে ক্লাবটির স্বত্বাধিকারী! এখন অংশীদারত্ব বিক্রি করতে চাচ্ছেন ক্লাবের অন্যতম অংশীদার জন টেক্সটর।
২ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে ফিরছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এই অলরাউন্ডারকে পেয়ে নিশ্চয়ই ফিল সিমন্স একাদশ তৈরিতে ভালো সমন্বয় পাবেন। প্রথম টেস্টের পর বাংলাদেশ কোচ বলেছিলেন, মিরাজ ফিট না থাকায় দলের সমন্বয় নিয়েও তিনি
৩ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতার কারণে মেহেদী হাসান মিরাজ গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলতে পারেননি। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা গল টেস্ট ড্র হয়েছে। আগামীকাল কলম্বোতে শুরু হতে যাওয়া দ্বিতীয় টেস্টটা হয়ে পড়েছে সিরিজ নির্ধারণী। জয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এবার খেলতে নামবে মিরাজকে নিয়ে।
৩ ঘণ্টা আগে