ক্রীড়া ডেস্ক
সিরিজ আগেই হেরেছে। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রত্যাশা ছিল সান্ত্বনার জয়। সঙ্গে ধবলধোলাই এড়ানো। তবে পরিচিত সেই ব্যাটিং ব্যর্থতায় সেভাবে লড়াইটুকুও করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। সেন্ট কিটসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে আরও একটি বড় ব্যবধানের হারে ধবলধোলাইয়ের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের।
ওয়ার্নার পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বাংলাদেশকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ১০৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে ৯ বল হাতে রেখে অতিথিদের দেওয়া ১০৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছে ক্যারিবিয়ানরা।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ওপেনিংয়ে ২৪ রানের জুটি গড়েন দিলারা আক্তার ও মুর্শিদা খাতুন, যা ইনিংসের সর্বোচ্চ জুটি। ভালো কোনো জুটি হয়নি, কোনো ব্যাটার ব্যক্তিগতভাবেও দায়িত্ব নিতে পারেননি। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৩ বলে ৩৩ রান করেন অধিনায়ক জ্যোতি। এ ছাড়া ওপেনার দিলারা করেন ২১ রান। মুর্শিদা (১৩) ও তাজ নেহার (১০) দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পেরেছেন। ১৫ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেনিলিয়া গ্লাসগো।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় শুরুতে উইকেট হারালেও তেমন কোনো বেগ পেতে হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। সুলতানা খাতুন ও ফাহিমা খাতুন ২টি করে উইকেট নিয়ে কিছুটা চাপে রেখেছিলেন শুরুতে। ৬১ রানে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে শাবিকা গাজনাবি ও জাইদা জেমসের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে স্বাগতিকেরা। শাবিকা ২৭ ও জাইদা ১ রানে অপরাজিত থাকেন।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন শাবিকা। ২৫ বলে ২টি চারের সাহায্যে ২৭ রান করেন তিনি। ২৮ বলে ২৫ রান করেন জেনিলিয়া। তার আগে বল হাতে তোপ দাগানো জেনিলিয়া গ্লাসগো ফেরেন ২৫ রান করে। ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। তিন ম্যাচে ১১০ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন ডিয়েন্ড্রা ডটিন।
সিরিজ আগেই হেরেছে। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের প্রত্যাশা ছিল সান্ত্বনার জয়। সঙ্গে ধবলধোলাই এড়ানো। তবে পরিচিত সেই ব্যাটিং ব্যর্থতায় সেভাবে লড়াইটুকুও করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। সেন্ট কিটসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে আরও একটি বড় ব্যবধানের হারে ধবলধোলাইয়ের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের।
ওয়ার্নার পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বাংলাদেশকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ১০৪ রান তোলে বাংলাদেশ। জবাবে ৯ বল হাতে রেখে অতিথিদের দেওয়া ১০৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছে ক্যারিবিয়ানরা।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ওপেনিংয়ে ২৪ রানের জুটি গড়েন দিলারা আক্তার ও মুর্শিদা খাতুন, যা ইনিংসের সর্বোচ্চ জুটি। ভালো কোনো জুটি হয়নি, কোনো ব্যাটার ব্যক্তিগতভাবেও দায়িত্ব নিতে পারেননি। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৩ বলে ৩৩ রান করেন অধিনায়ক জ্যোতি। এ ছাড়া ওপেনার দিলারা করেন ২১ রান। মুর্শিদা (১৩) ও তাজ নেহার (১০) দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পেরেছেন। ১৫ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেনিলিয়া গ্লাসগো।
লক্ষ্য ছোট হওয়ায় শুরুতে উইকেট হারালেও তেমন কোনো বেগ পেতে হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। সুলতানা খাতুন ও ফাহিমা খাতুন ২টি করে উইকেট নিয়ে কিছুটা চাপে রেখেছিলেন শুরুতে। ৬১ রানে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে শাবিকা গাজনাবি ও জাইদা জেমসের ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে স্বাগতিকেরা। শাবিকা ২৭ ও জাইদা ১ রানে অপরাজিত থাকেন।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন শাবিকা। ২৫ বলে ২টি চারের সাহায্যে ২৭ রান করেন তিনি। ২৮ বলে ২৫ রান করেন জেনিলিয়া। তার আগে বল হাতে তোপ দাগানো জেনিলিয়া গ্লাসগো ফেরেন ২৫ রান করে। ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। তিন ম্যাচে ১১০ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন ডিয়েন্ড্রা ডটিন।
শ্রীলঙ্কা সবশেষ ওয়ানডে খেলেছে এ বছরের ৮ জুলাই বাংলাদেশের বিপক্ষে। লঙ্কান স্পিনার মাহিশ তিকশানারও এটা শেষ ওয়ানডে। দেড় মাস এই সংস্করণে কোনো ম্যাচ না খেললেও র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে তিকশানার। সিংহাসন নিয়ে এখন তিকশানার লড়াই চলছে কেশব মহারাজের সঙ্গে।
২ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম দেখায় নেপালকে ৩-০ গোলে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এবার প্রতিপক্ষের জালে চার গোলই দিয়েছে বাংলাদেশ। তবে এক গোল হজমও করেছে প্রীতি-অর্পিতারা। ফিরতি দেখায় আজ ৪-১ গোলে নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের দল।
২ ঘণ্টা আগেথিম্পুর চ্যাংলিমিথান স্টেডিয়ামে ২৪ আগস্ট নেপালকে হারিয়েই নারী অনূর্ধ্ব-১৭ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ের ধারায় ফেরে বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ জিতেছিল ৩-০ গোলে। একই মাঠে আজ তিন দিন পর বাংলাদেশ খেলছে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে। প্রথমার্ধে ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেসামাজিকমাধ্যমে অবসর নেওয়া ইদানীংকালে একটা ‘ট্রেন্ড’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা এভাবেই সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন সংস্করণে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। রবিচন্দ্রন অশ্বিনও বাদ থাকবেন কেন? ভারতের তারকা স্পিনারও এই ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে