ক্রীড়া ডেস্ক
সুপার ফোরে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই হারে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। সাইড স্ট্রেনের চোটের কারণে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ দুটি খেলতে পারেননি নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস। এজন্য এখনো আক্ষেপে পুড়ছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
লিটন না থাকার প্রভাব স্পষ্ট ছিল বাংলাদেশ দলে। ব্যাটিং ভোগান্তির পাশাপাশি নেতৃত্বেও অভাব ছিল চোখে পড়ার মতো। জাকের আলী অনিকের অধীনে সুযোগ থাকার পরও দুটি ম্যাচে হেরে যায় বাংলাদেশ। বিশেষ করে পাকিস্তানের কাছে অলিখিত সেমিফাইনালে হার বেশি পুড়িয়েছে ভক্তদের। সে ম্যাচে সালমান আলী আগাদের করা ১৩৫ তাড়া করে জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
চোটের কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজেও খেলা হচ্ছে না লিটনের। ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারবেন কিনা সেটাও নিশ্চিত নয়। আপাতত সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে দেশে ফিরেছেন লিটন। বিমানবন্দের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘এশিয়া কাপের শেষ দুই ম্যাচ (ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে) খেলতে পারলে ভালো হত। ম্যাচ দুটি আমাদের জন্য বড় ছিল। ছোট থেকেই দেখে আসছি এগুলো বড় নাম। বড় দলের সাথে এশিয়া কাপে খেলতে পারিনি। খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগত।’
এশিয়া কাপের শুরুর দিকের কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্স নিয়ে সন্তুষ্ট লিটন। কিন্তু সুপার ফোরে ওই দুই ম্যাচ হারায় বাকিদের মতো লিটন নিজেও বেশ হতাশ। তার মতে, ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে দল ভারত ও পাকিস্তানের কাছে হেরেছে।
লিটন বলেন, ‘নির্দিষ্ট দিনে যেকোনো দলই খারাপ ক্রিকেট খেলতে পারে। আমার মনে হয়, আমরা এশিয়া কাপের আগে এবং এশিয়া কাপের প্রথম ৩–৪টা ম্যাচে খুব ভালো ক্রিকেট খেলেছি। ভারতের বিপক্ষে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলছিলাম। তাদের স্পিনাররা বেশ ভালো মানের ছিল। আমরা ভালোভাবে কোপআপ করতে পারিনি। পাকিস্তানের বিপক্ষে আমাদের সামনে যে লক্ষ্য ছিল, বিশ্বাস ছিল আমরা সেটা চেইজ করব। কিন্তু ব্যাটাররা সে ম্যাচে ব্যর্থ হয়েছে। ক্রিকেটে আসলে যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
সুপার ফোরে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই হারে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। সাইড স্ট্রেনের চোটের কারণে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ দুটি খেলতে পারেননি নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস। এজন্য এখনো আক্ষেপে পুড়ছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
লিটন না থাকার প্রভাব স্পষ্ট ছিল বাংলাদেশ দলে। ব্যাটিং ভোগান্তির পাশাপাশি নেতৃত্বেও অভাব ছিল চোখে পড়ার মতো। জাকের আলী অনিকের অধীনে সুযোগ থাকার পরও দুটি ম্যাচে হেরে যায় বাংলাদেশ। বিশেষ করে পাকিস্তানের কাছে অলিখিত সেমিফাইনালে হার বেশি পুড়িয়েছে ভক্তদের। সে ম্যাচে সালমান আলী আগাদের করা ১৩৫ তাড়া করে জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
চোটের কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজেও খেলা হচ্ছে না লিটনের। ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারবেন কিনা সেটাও নিশ্চিত নয়। আপাতত সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে দেশে ফিরেছেন লিটন। বিমানবন্দের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘এশিয়া কাপের শেষ দুই ম্যাচ (ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে) খেলতে পারলে ভালো হত। ম্যাচ দুটি আমাদের জন্য বড় ছিল। ছোট থেকেই দেখে আসছি এগুলো বড় নাম। বড় দলের সাথে এশিয়া কাপে খেলতে পারিনি। খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগত।’
এশিয়া কাপের শুরুর দিকের কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্স নিয়ে সন্তুষ্ট লিটন। কিন্তু সুপার ফোরে ওই দুই ম্যাচ হারায় বাকিদের মতো লিটন নিজেও বেশ হতাশ। তার মতে, ব্যাটারদের ব্যর্থতার কারণে দল ভারত ও পাকিস্তানের কাছে হেরেছে।
লিটন বলেন, ‘নির্দিষ্ট দিনে যেকোনো দলই খারাপ ক্রিকেট খেলতে পারে। আমার মনে হয়, আমরা এশিয়া কাপের আগে এবং এশিয়া কাপের প্রথম ৩–৪টা ম্যাচে খুব ভালো ক্রিকেট খেলেছি। ভারতের বিপক্ষে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলছিলাম। তাদের স্পিনাররা বেশ ভালো মানের ছিল। আমরা ভালোভাবে কোপআপ করতে পারিনি। পাকিস্তানের বিপক্ষে আমাদের সামনে যে লক্ষ্য ছিল, বিশ্বাস ছিল আমরা সেটা চেইজ করব। কিন্তু ব্যাটাররা সে ম্যাচে ব্যর্থ হয়েছে। ক্রিকেটে আসলে যেকোনো কিছুই হতে পারে।’
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা বাংলাদেশের জন্য ছিল অনেক কিছু প্রমাণের মঞ্চ। র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি, ২০২৭ বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাওয়া—সব মিলিয়ে তিন ওয়ানডের সিরিজ থেকে পাঁচটি রেটিং পয়েন্ট তুলে নেওয়াই ছিল মূল লক্ষ্য। কিন্তু প্রথম ওয়ানডে হেরে সেই লক্ষ্য থেকে ছিটকে পড়েছে....
১১ মিনিট আগেসবকিছু ঠিকঠাক থাকলে লিওনেল মেসি আজ সতীর্থদের সঙ্গে আর্জেন্টিনার আরও একটি জয় উপভোগ করতে পারতেন। মায়ামির হার্ডরক স্টেডিয়ামে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে তিনি ছিলেনও। তবে আর্জেন্টিনার জার্সিতে নয়। গ্যালারিতে বসে তিনি খেলা দেখেছেন সপরিবারে।
৩০ মিনিট আগেশেষ মুহূর্তে স্বপ্নভঙ্গের হতাশা বাংলাদেশের ফুটবলের সঙ্গে বেশ পরিচিত। হংকংয়ের বিপক্ষে পরশু ৪-৩ গোলের হার সেই চেনা বেদনারই পুনরাবৃত্তি।
১ ঘণ্টা আগেআবুধাবিতে কাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুটি চ্যালেঞ্জ নিয়ে নামবে। প্রথমটি হলো সিরিজে সমতা আনা, দ্বিতীয়টি বিশ্বকাপের সরাসরি খেলার দৌড়ে টিকে থাকা। সিরিজে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করতে পারলে ৫ রেটিং পয়েন্ট বাড়ত বাংলাদেশের।
১২ ঘণ্টা আগে