নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আগেই নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। গতকাল শারজায় শেষ ম্যাচ জিতে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাইও করে ছাড়লেন সাইফ হাসান-জাকের আলীরা। ১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সাইফ হাসানের ফিফটির সুবাদে ৬ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ এবং ১২ বল হাতে রেখেই।
টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান দলকে এটাই প্রথম ধবলধোলাই বাংলাদেশের। এটি এক অর্থে প্রতিশোধেরও। ২০১৮ সালের জুনে ভারতের দেরাদুনে আফগানদের কাছে ৩ ম্যাচের সিরিজে ধবলধোলাই হয়ে ফিরেছিল বাংলাদেশ। পুরোনো সেই ক্ষতে উপশমের প্রলেপ হিসেবে বাংলাদেশ দল দেখতে পারে এই ধবলধোলাইকে।
লক্ষ্য তাড়ায় পারভেজ হোসেন ইমান ও তানজিদ তামিম ২৪ রানের জুটি এনে দিয়েছিলেন দলকে। ব্যক্তিগত ১৪ রানে ইমন ওমারজাইয়ের শিকার হলে উইকেটে আসেন সাইফ হাসান। তানজিদের সঙ্গে ৩৯ বলে ৫৫ রান যোগ করেন তিনি। দলীয় ৭৯ রানে তানজিদ (৩৩) ফিরে গেলেও ম্যাচে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন সাইফ হাসান। ৩২ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ২টি চার ও ৭টি ছয়ে সাজানো তাঁর ৩৮ বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—১৬৮.৪২। তাঁর এই ইনিংসই মাঝপথে এক ওভারে জাকের আলী (১০) ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর (০) ফিরে যাওয়ার প্রভাব দলের ইনিংসে পড়তে দেয়নি। শেষ দিকে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ বলে ১০ রান করে অপরাজিত থাকেন নুরুল হাসান সোহান। আগের দুই ম্যাচেও ২৩ ও ৩১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৪৩ রান করে আফগানিস্তান। ২৪ রানের মধ্যে ফিরে যান দুই ওপেনার ইব্রাহিম জাদরান (৭) ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ (১২)। এরপর সেদিকউল্লাহ আতাল ও ওয়াফিউল্লাহ তারাখিলের প্রতিরোধের চেষ্টা। ওয়াফিউল্লাহকে (১১) ফিরিয়ে সে চেষ্টা ব্যর্থ করে দেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এরপর আতালের সঙ্গে দারউইশ রাসুলির ৩৪ রানের জুটি। পাওয়ারপ্লের পর ১১তম ওভারে আক্রমণে আসা সাইফউদ্দিন প্রথম বলেই ভাঙেন ৩৪ রানের এই জুটি। আতালকে (২৮) ফিরিয়ে জাগিয়ে তোলেন হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা।
সাইফউদ্দিন আর হ্যাটট্রিকের দেখা পাননি, তবে শুরু হয় আফগানদের ব্যাটিং ধস। ২৫ রানের ব্যবধানে হারিয়ে ফেলেন ৫ উইকেট। রিশাদ হোসেনকে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট ওমরজাই (৩)। নাসুম আহমেদকে ফ্রন্ট ফুটে খেলতে গিয়ে নবি হারিয়ে ফেলেন নিজের স্টাম্প। অধিনায়ক রশিদ খান শিকার হন তানিজম সাকিবের (১২)। ১৫তম ওভারের পরের বলে আব্দুল্লাহ আহমাদজাইকে (০) ফিরিয়ে তানজিমও জাগিয়ে তোলেন হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা। সাইফউদ্দিনের মতো ব্যর্থ হন তিনিও। তারপরও আফগানদের রান ১৪০ ছাড়িয়েছে রাসুলি ও মুজিব উর রহমানের ব্যাটে চড়ে। নবম উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ২৯ বেল ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করে রাসুলি ফিরলেও ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন মুজিব।
বল হাতে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাইফউদ্দিন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন তানজিম ও নাসুম।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আগেই নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। গতকাল শারজায় শেষ ম্যাচ জিতে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাইও করে ছাড়লেন সাইফ হাসান-জাকের আলীরা। ১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সাইফ হাসানের ফিফটির সুবাদে ৬ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশ এবং ১২ বল হাতে রেখেই।
টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান দলকে এটাই প্রথম ধবলধোলাই বাংলাদেশের। এটি এক অর্থে প্রতিশোধেরও। ২০১৮ সালের জুনে ভারতের দেরাদুনে আফগানদের কাছে ৩ ম্যাচের সিরিজে ধবলধোলাই হয়ে ফিরেছিল বাংলাদেশ। পুরোনো সেই ক্ষতে উপশমের প্রলেপ হিসেবে বাংলাদেশ দল দেখতে পারে এই ধবলধোলাইকে।
লক্ষ্য তাড়ায় পারভেজ হোসেন ইমান ও তানজিদ তামিম ২৪ রানের জুটি এনে দিয়েছিলেন দলকে। ব্যক্তিগত ১৪ রানে ইমন ওমারজাইয়ের শিকার হলে উইকেটে আসেন সাইফ হাসান। তানজিদের সঙ্গে ৩৯ বলে ৫৫ রান যোগ করেন তিনি। দলীয় ৭৯ রানে তানজিদ (৩৩) ফিরে গেলেও ম্যাচে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন সাইফ হাসান। ৩২ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ২টি চার ও ৭টি ছয়ে সাজানো তাঁর ৩৮ বলের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট—১৬৮.৪২। তাঁর এই ইনিংসই মাঝপথে এক ওভারে জাকের আলী (১০) ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর (০) ফিরে যাওয়ার প্রভাব দলের ইনিংসে পড়তে দেয়নি। শেষ দিকে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ বলে ১০ রান করে অপরাজিত থাকেন নুরুল হাসান সোহান। আগের দুই ম্যাচেও ২৩ ও ৩১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৪৩ রান করে আফগানিস্তান। ২৪ রানের মধ্যে ফিরে যান দুই ওপেনার ইব্রাহিম জাদরান (৭) ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ (১২)। এরপর সেদিকউল্লাহ আতাল ও ওয়াফিউল্লাহ তারাখিলের প্রতিরোধের চেষ্টা। ওয়াফিউল্লাহকে (১১) ফিরিয়ে সে চেষ্টা ব্যর্থ করে দেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এরপর আতালের সঙ্গে দারউইশ রাসুলির ৩৪ রানের জুটি। পাওয়ারপ্লের পর ১১তম ওভারে আক্রমণে আসা সাইফউদ্দিন প্রথম বলেই ভাঙেন ৩৪ রানের এই জুটি। আতালকে (২৮) ফিরিয়ে জাগিয়ে তোলেন হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা।
সাইফউদ্দিন আর হ্যাটট্রিকের দেখা পাননি, তবে শুরু হয় আফগানদের ব্যাটিং ধস। ২৫ রানের ব্যবধানে হারিয়ে ফেলেন ৫ উইকেট। রিশাদ হোসেনকে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট ওমরজাই (৩)। নাসুম আহমেদকে ফ্রন্ট ফুটে খেলতে গিয়ে নবি হারিয়ে ফেলেন নিজের স্টাম্প। অধিনায়ক রশিদ খান শিকার হন তানিজম সাকিবের (১২)। ১৫তম ওভারের পরের বলে আব্দুল্লাহ আহমাদজাইকে (০) ফিরিয়ে তানজিমও জাগিয়ে তোলেন হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা। সাইফউদ্দিনের মতো ব্যর্থ হন তিনিও। তারপরও আফগানদের রান ১৪০ ছাড়িয়েছে রাসুলি ও মুজিব উর রহমানের ব্যাটে চড়ে। নবম উইকেটে ৩৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ২৯ বেল ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করে রাসুলি ফিরলেও ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন মুজিব।
বল হাতে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাইফউদ্দিন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন তানজিম ও নাসুম।
লা লিগায় শীর্ষে উঠে এক সপ্তাহ টিকতে পারল না বার্সেলোনা। পিএসজির কাছে হার যতটা না পোড়াচ্ছে, তার চেয়েও বেশি পোড়াচ্ছে সেভিয়ার বিপক্ষে আজকের হার। মৌসুমের সবচেয়ে বাজে ম্যাচটাই যেন খেলল হান্সি ফ্লিকের দল। সেভিয়ার মাঠ থেকে তাদের ফিরতে হচ্ছে ৪-১ গোলের হার নিয়ে।
৪ ঘণ্টা আগেমৌসুমের শুরু থেকেই উড়ছেন হ্যারি কেইন। কোনোভাবেই যেন থামানো যাচ্ছে না বায়ার্ন মিউনিখের ইংলিশ স্ট্রাইকারকে। মাঠে নামলেই পাচ্ছেন গোলের দেখা। এবার এমন দুর্দান্ত শুরুর রহস্য জানালেন তারকা ফুটবলার। কেইনের ভাষ্য–আক্রমণভাগের দুই সতীর্থ সার্জি জিন্যাব্রি ও নিকোলাস জ্যাকসনের সঙ্গে দারুণ বোঝাপড়ার কারণেই প্রতি
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই হয়েছে সিরিজ নিশ্চিত। বাংলাদেশের সামনে তাই আজ লক্ষ্য ছিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ নেওয়ার। বোলাররা আগের মতোই ছিলেন ধারাবাহিক। তবু শেষ দিকে রান বিলিয়ে দেওয়ার অস্বস্তি আর কাটল না।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদুয়ান। দেশের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার এবারের নির্বাচন রাতের ভোটকেও হার মানিয়েছে বলে অভিযোগ এই সংগঠকের।
৬ ঘণ্টা আগে