নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাচ শুরুর আগে রাসেল আর্নল্ড বলেছিলেন, নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের উইকেটে ১৮০-১৯০ রান হবে। শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে, বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মূল লড়াইয়ের আগে নিজেদের একমাত্র প্রস্তুতি ১৮২ রানই করেছে আগে ব্যাটিং করে।
প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে সে আক্ষেপ আর করতে হয়নি বাংলাদেশ দলকে। বিশ্বকাপের মূল লড়াইয়ের আগে শেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে তারাও। গা গরমের ম্যাচ হলেও বাংলাদেশ ও ভারতের জন্য ম্যাচটির আলাদা গুরুত্বও রয়েছে। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ১০ জুন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নাসাউ স্টেডিয়ামে একটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এ মাঠেই ভারত খেলবে ৩টি ম্যাচ। দুই দলের জন্য কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া ছিল জরুরি। এ মাঠে বসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকে নিয়ে আসা ড্রপ ইন উইকেট।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা তাসকিন আহমেদের সঙ্গে অভিজ্ঞ মোস্তাফিজুর রহমানকে বিশ্রাম দেয় বাংলাদেশ। ভারতের বিরাট কোহলি ছাড়া অন্যদের সবারই খেলার কথা। প্রত্যাশিতভাবে উইকেটের ধরনে কিছুটা বৈচিত্র্য দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট—কিছুটা মন্থর, স্পিনে বল হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা, পেস বোলাররাও পেয়েছেন বাউন্স।
১৪ ওভারের মধ্যেই বাংলাদেশ ব্যবহার করে ৮ বোলার। পাওয়ার-প্লেতে শেখ মেহেদী হাসান উইকেট না পেলেও ৩ ওভারে রক্ষণাত্মক বোলিংয়ে রান দেন মাত্র ১৪। নিজের শেষ ওভারে নেন শিবাম দুবের উইকেট, সব মিলিয়ে ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ২২।
যদিও দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশ প্রথম উইকেটের দেখা পায় শরীফুল ইসলামের সৌজন্যে। দারুণ বোলিংয়ে এলবডব্লিউর ফাঁদে সঞ্জু স্যামসনকে (১) ফেরান এ বাঁহাতি পেসার। শরীফুলও পাওয়ার প্লেতে নিজের প্রস্তুতি ভালোভাবে সেরেছেন। প্রথম দুই ওভারে ৬.৫০ ইকোনমি রেটে দিয়েছেন ১৩ রান, নিয়েছেন ১টি উইকেট। ডেথ ওভারেও ছিলেন উজ্জ্বল। ৩.৫ ওভারে রান দিয়েছেন ২২। ইনিংসের শেষ বলটা করার আগে হাতে চোট পান তিনি। তানজিম হাসান সাকিব বাকি থাকা আরেকটি বোল করেন।
পরীক্ষা-নিরীক্ষার দরকার ছিল তানজিম সাকিবও। আগের চার টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটিতে উইকেটের দেখা পাননি। একটি করে উইকেট পেয়েছেন দুই ম্যাচে। ১.১ ওভারে দিয়েছেন ৬ রান।
প্রথম ওভারে ৮ রান দিয়ে দ্বিতীয় ওভারেই ২২ রান হজম করেছেন সাকিব আল হাসান। শেষ পর্যন্ত ৪ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে থেকেছেন উইকেটশূন্য। প্রায় আড়াই বছর পর ভারতের জার্সিতে ফেরা ঋষভ পন্তের তাণ্ডবের শিকার হয়েছেন সাকিব। স্বেচ্ছা অবসরে যাওয়ার আগে ৩২ বলে করেছেন ৫৩ রান। মেরেছেন ৪টি করে ছক্কা ও চার। চারটি ছক্কাই মেরেছেন সাকিবের বলে। ভারতও পাওয়ার-প্লে সুযোগ কাজে লাগিয়ে তোলে ১ উইকেটে ৫৫ রান।
৭ম ওভারে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ পালন করেছেন নিজের কাজটা। রোহিতকে ফিরিয়ে দারুণ ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন দলকে। বিশ্বকাপে এই দায়িত্বই নিতে হবে পার্টটাইম এই স্পিনারকেই। শেষ দিকে ২৩ বলে ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন হার্দিক পান্ডিয়া। সূর্যকুমার যাদবের ব্যাট থেকে আসে ১৮ বলে ৩১ রান।
ম্যাচের বাংলাদেশের সবচেয়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিং ছিল মাহমদুউল্লাহ রিয়াদের নেওয়া শিবাম দুবের ক্যাচটা। তারপরও বলা যায় নড়বড়ে ফিল্ডিংই ছিল বাংলাদেশের। ৩টি ক্যাচ ও একটি রান আউট মিস করেছে তারা।
ম্যাচ শুরুর আগে রাসেল আর্নল্ড বলেছিলেন, নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের উইকেটে ১৮০-১৯০ রান হবে। শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে, বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মূল লড়াইয়ের আগে নিজেদের একমাত্র প্রস্তুতি ১৮২ রানই করেছে আগে ব্যাটিং করে।
প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে সে আক্ষেপ আর করতে হয়নি বাংলাদেশ দলকে। বিশ্বকাপের মূল লড়াইয়ের আগে শেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে তারাও। গা গরমের ম্যাচ হলেও বাংলাদেশ ও ভারতের জন্য ম্যাচটির আলাদা গুরুত্বও রয়েছে। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ১০ জুন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নাসাউ স্টেডিয়ামে একটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এ মাঠেই ভারত খেলবে ৩টি ম্যাচ। দুই দলের জন্য কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া ছিল জরুরি। এ মাঠে বসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকে নিয়ে আসা ড্রপ ইন উইকেট।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা তাসকিন আহমেদের সঙ্গে অভিজ্ঞ মোস্তাফিজুর রহমানকে বিশ্রাম দেয় বাংলাদেশ। ভারতের বিরাট কোহলি ছাড়া অন্যদের সবারই খেলার কথা। প্রত্যাশিতভাবে উইকেটের ধরনে কিছুটা বৈচিত্র্য দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট—কিছুটা মন্থর, স্পিনে বল হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা, পেস বোলাররাও পেয়েছেন বাউন্স।
১৪ ওভারের মধ্যেই বাংলাদেশ ব্যবহার করে ৮ বোলার। পাওয়ার-প্লেতে শেখ মেহেদী হাসান উইকেট না পেলেও ৩ ওভারে রক্ষণাত্মক বোলিংয়ে রান দেন মাত্র ১৪। নিজের শেষ ওভারে নেন শিবাম দুবের উইকেট, সব মিলিয়ে ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ২২।
যদিও দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশ প্রথম উইকেটের দেখা পায় শরীফুল ইসলামের সৌজন্যে। দারুণ বোলিংয়ে এলবডব্লিউর ফাঁদে সঞ্জু স্যামসনকে (১) ফেরান এ বাঁহাতি পেসার। শরীফুলও পাওয়ার প্লেতে নিজের প্রস্তুতি ভালোভাবে সেরেছেন। প্রথম দুই ওভারে ৬.৫০ ইকোনমি রেটে দিয়েছেন ১৩ রান, নিয়েছেন ১টি উইকেট। ডেথ ওভারেও ছিলেন উজ্জ্বল। ৩.৫ ওভারে রান দিয়েছেন ২২। ইনিংসের শেষ বলটা করার আগে হাতে চোট পান তিনি। তানজিম হাসান সাকিব বাকি থাকা আরেকটি বোল করেন।
পরীক্ষা-নিরীক্ষার দরকার ছিল তানজিম সাকিবও। আগের চার টি-টোয়েন্টি ম্যাচের দুটিতে উইকেটের দেখা পাননি। একটি করে উইকেট পেয়েছেন দুই ম্যাচে। ১.১ ওভারে দিয়েছেন ৬ রান।
প্রথম ওভারে ৮ রান দিয়ে দ্বিতীয় ওভারেই ২২ রান হজম করেছেন সাকিব আল হাসান। শেষ পর্যন্ত ৪ ওভারে ৪৭ রান দিয়ে থেকেছেন উইকেটশূন্য। প্রায় আড়াই বছর পর ভারতের জার্সিতে ফেরা ঋষভ পন্তের তাণ্ডবের শিকার হয়েছেন সাকিব। স্বেচ্ছা অবসরে যাওয়ার আগে ৩২ বলে করেছেন ৫৩ রান। মেরেছেন ৪টি করে ছক্কা ও চার। চারটি ছক্কাই মেরেছেন সাকিবের বলে। ভারতও পাওয়ার-প্লে সুযোগ কাজে লাগিয়ে তোলে ১ উইকেটে ৫৫ রান।
৭ম ওভারে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ পালন করেছেন নিজের কাজটা। রোহিতকে ফিরিয়ে দারুণ ব্রেক-থ্রু এনে দিয়েছেন দলকে। বিশ্বকাপে এই দায়িত্বই নিতে হবে পার্টটাইম এই স্পিনারকেই। শেষ দিকে ২৩ বলে ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন হার্দিক পান্ডিয়া। সূর্যকুমার যাদবের ব্যাট থেকে আসে ১৮ বলে ৩১ রান।
ম্যাচের বাংলাদেশের সবচেয়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিং ছিল মাহমদুউল্লাহ রিয়াদের নেওয়া শিবাম দুবের ক্যাচটা। তারপরও বলা যায় নড়বড়ে ফিল্ডিংই ছিল বাংলাদেশের। ৩টি ক্যাচ ও একটি রান আউট মিস করেছে তারা।
জয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগে২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
৩ ঘণ্টা আগেএ বছরের মে মাসে বাংলাদেশি ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হওয়ার পরই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটের উন্নতিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় যেতে হচ্ছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে আজ বিসিবি সভাপতি বসেছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গতকালই হকি এশিয়া কাপ খেলার নিশ্চয়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ পেল টুর্নামেন্টের সূচিও। দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে আটটি দলকে। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও চাইনিজ তাইপে। অপর গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক ভারত, জাপান, চীন ও কাজাখস্তান।
৪ ঘণ্টা আগে