ক্রীড়া ডেস্ক
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৮৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
এরপর এই ম্যাচের বিজয়ী কে—সেটা সহজেই অনুমেয়। শেষ পর্যন্ত ৯৮ রানে জিতেছেও দক্ষিণ আফ্রিকা। রানের ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এটি দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বড় জয়। ১৯৯৪ সালে পার্থে ৮২ রানে জিতেছিল তারা। কিন্তু এই হেরে যাওয়া ম্যাচেও ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে কীভাবে লড়াই করতে হয় সেটাই দেখিয়েছে মিচেল মার্শ। সতীর্থরা ব্যর্থ হলেও ‘বিনা যুদ্ধে নাহি দেব সূচ্যগ্র মেদিনী’ মানসিকতা নিয়ে লড়াই করে গেলেন অধিনায়ক মার্শ।
একে একে ছয় সতীর্থ যখন বিদায় নিলেন, তখন ৪০ বল খেলে ৪১ রান করে এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন তিনি। সেখান থেকে রক্ষণ, ধৈর্য ও আগ্রাসনের দারুণ এক প্রদর্শনীতে লড়াই চালিয়ে গেলেন। আট নম্বরে উইকেটে আসা বেন দারশুইস দারুণ সঙ্গ দিয়েছে অধিনায়ককে। নান্দ্রে বার্গারের শিকার হওয়ার আগে ৫২ বলে করেন ৩৩ রান। মার্শের সঙ্গে তাঁর জুটিটি ছিল ৭১ রানের। দারশুইসকে হারিয়েও লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন মার্শ। ৫১ বলে ফিফটি ছুঁয়ে এগোতে থাকেন সেঞ্চুরির দিকে। সঙ্গী হিসেবে উইকেটে আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটার না থাকায় তিনি সেঞ্চুরি পাবেন কি না এই প্রশ্নও চলে আসে সামনে। শেষ পর্যন্ত সেঞ্চুরি পাননি মার্শ। ৯৬ বলে ১০টি চারে ৮৮ রান করে আউট হয়ে যান। ৪০.৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়া অলআউট ১৯৮ রানে। ক্যারিয়ারে প্রথম ৫ উইকেট নিয়ে পাওয়া মহারাজ ১০ ওভারে খরচ করেন মাত্র ৩৩ রান। এ ছাড়া বার্গার ও এনগিদির শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে এইডেন মার্করাম, টেম্বা বাভুমা ও ম্যাথু ব্রিটজকের ফিফটিতে ৮ উইকেটে ২৯৬ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা।
ইনিংসের সূচনায় দারুণ একটা জুটি গড়েছিলেন এইডেন মার্করাম ও রায়ান রিকেলটন। ১০১ বল খেলে ৯২ রানের জুটি গড়েন তারা। ব্যক্তিগত ৩৩ রানে রিকেলটনকে ট্রাভিস হেড ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। উইকেটে আসেন টেম্বা বাভুমা। এরপর ৮১ বলে ৮২ রান করে দারশুইসের বলে আউট হন মার্করাম। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ৯টি চার। টেম্বা বাভুমা ৭৪ বলে করেন ৬৫ রান। বাভুমার আউট হওয়ার আগেই অবশ্য ফিরে যান ম্যাথু ব্রিটজকে (৫৬ বলে ৫৭), স্ত্রিস্তান স্তাবস (০), ডেওয়াল্ড ব্রেভিস (৬)।
বল হাতে সবচেয়ে সফল খণ্ডকালীন বোলার ট্রাভিস হেড। ৯ ওভার বল করে ৫৭ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে অবশ্য এটিই তাঁর প্রথম ৪ উইকেট পাওয়ার ঘটনা নয়। গত বছর ব্রিস্টলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৮ রানে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। সেটি তাঁর ওয়ানডেতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিংও।
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৮৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
এরপর এই ম্যাচের বিজয়ী কে—সেটা সহজেই অনুমেয়। শেষ পর্যন্ত ৯৮ রানে জিতেছেও দক্ষিণ আফ্রিকা। রানের ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এটি দক্ষিণ আফ্রিকার সবচেয়ে বড় জয়। ১৯৯৪ সালে পার্থে ৮২ রানে জিতেছিল তারা। কিন্তু এই হেরে যাওয়া ম্যাচেও ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে কীভাবে লড়াই করতে হয় সেটাই দেখিয়েছে মিচেল মার্শ। সতীর্থরা ব্যর্থ হলেও ‘বিনা যুদ্ধে নাহি দেব সূচ্যগ্র মেদিনী’ মানসিকতা নিয়ে লড়াই করে গেলেন অধিনায়ক মার্শ।
একে একে ছয় সতীর্থ যখন বিদায় নিলেন, তখন ৪০ বল খেলে ৪১ রান করে এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন তিনি। সেখান থেকে রক্ষণ, ধৈর্য ও আগ্রাসনের দারুণ এক প্রদর্শনীতে লড়াই চালিয়ে গেলেন। আট নম্বরে উইকেটে আসা বেন দারশুইস দারুণ সঙ্গ দিয়েছে অধিনায়ককে। নান্দ্রে বার্গারের শিকার হওয়ার আগে ৫২ বলে করেন ৩৩ রান। মার্শের সঙ্গে তাঁর জুটিটি ছিল ৭১ রানের। দারশুইসকে হারিয়েও লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন মার্শ। ৫১ বলে ফিফটি ছুঁয়ে এগোতে থাকেন সেঞ্চুরির দিকে। সঙ্গী হিসেবে উইকেটে আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটার না থাকায় তিনি সেঞ্চুরি পাবেন কি না এই প্রশ্নও চলে আসে সামনে। শেষ পর্যন্ত সেঞ্চুরি পাননি মার্শ। ৯৬ বলে ১০টি চারে ৮৮ রান করে আউট হয়ে যান। ৪০.৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়া অলআউট ১৯৮ রানে। ক্যারিয়ারে প্রথম ৫ উইকেট নিয়ে পাওয়া মহারাজ ১০ ওভারে খরচ করেন মাত্র ৩৩ রান। এ ছাড়া বার্গার ও এনগিদির শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে এইডেন মার্করাম, টেম্বা বাভুমা ও ম্যাথু ব্রিটজকের ফিফটিতে ৮ উইকেটে ২৯৬ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা।
ইনিংসের সূচনায় দারুণ একটা জুটি গড়েছিলেন এইডেন মার্করাম ও রায়ান রিকেলটন। ১০১ বল খেলে ৯২ রানের জুটি গড়েন তারা। ব্যক্তিগত ৩৩ রানে রিকেলটনকে ট্রাভিস হেড ফিরিয়ে দিলে ভাঙে এই জুটি। উইকেটে আসেন টেম্বা বাভুমা। এরপর ৮১ বলে ৮২ রান করে দারশুইসের বলে আউট হন মার্করাম। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ৯টি চার। টেম্বা বাভুমা ৭৪ বলে করেন ৬৫ রান। বাভুমার আউট হওয়ার আগেই অবশ্য ফিরে যান ম্যাথু ব্রিটজকে (৫৬ বলে ৫৭), স্ত্রিস্তান স্তাবস (০), ডেওয়াল্ড ব্রেভিস (৬)।
বল হাতে সবচেয়ে সফল খণ্ডকালীন বোলার ট্রাভিস হেড। ৯ ওভার বল করে ৫৭ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে অবশ্য এটিই তাঁর প্রথম ৪ উইকেট পাওয়ার ঘটনা নয়। গত বছর ব্রিস্টলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৮ রানে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। সেটি তাঁর ওয়ানডেতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিংও।
জয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
২ ঘণ্টা আগেএ বছরের মে মাসে বাংলাদেশি ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হওয়ার পরই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটের উন্নতিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় যেতে হচ্ছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে আজ বিসিবি সভাপতি বসেছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গতকালই হকি এশিয়া কাপ খেলার নিশ্চয়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ পেল টুর্নামেন্টের সূচিও। দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে আটটি দলকে। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও চাইনিজ তাইপে। অপর গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক ভারত, জাপান, চীন ও কাজাখস্তান।
৪ ঘণ্টা আগেপেশাদার সার্কিটে ইয়ানিক সিনার আর কার্লোস আলকারাস মানেই দারুণ এক লড়াই। নতুন প্রজন্মের এই দুই টেনিস তারকার সাম্প্রতিক সময়ের সব ম্যাচই ছিল উত্তেজনায় ভরা। সে হিসেবে সিনসিনাটি ওপেনের পুরুষ বিভাগের ফাইনালেও কাব্যিক এক লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সে আশায় গুঁড়েবালি!
৫ ঘণ্টা আগে