অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ২ বছর পর সেঞ্চুরি পেয়েছেন উসমান খান। মিরপুরে আজ পাকিস্তানি এই ক্রিকেটার চিটাগং কিংসের হয়ে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন। উসমানের সেঞ্চুরির পর আলিস আল ইসলাম, আরাফাত সানিরা দেখিয়েছেন তাঁদের ভেলকি। দুর্বার রাজশাহী উড়ে গেল খড়কুটোর মতো।
হার, জয়, হার-এবারের বিপিএলে দুর্বার রাজশাহী চলছে এভাবেই। ফরচুন বরিশালের কাছে প্রথম ম্যাচেও লড়াই করে জিততে পারেনি রাজশাহী। গতকাল রাজশাহী হেসেখেলে হারায় ঢাকা ক্যাপিটালসকে। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আজ চিটাগং কিংসের কাছে ১০৫ রানে হেরেছে রাজশাহী।
চিটাগং কিংসের কাছে ধরাশায়ী হয়ে বিব্রতকর রেকর্ডে নাম লেখাল দুর্বার রাজশাহী। বিপিএল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত তিনবার ১০৫ রানে হারের ঘটনা ঘটেছে। যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। দুইবারই ঘটেছে ২০১৯ সালে। খুলনা টাইটানসকে ১০৫ রানে হারিয়েছিল ঢাকা ডায়নামাইটস। একই ব্যবধানে রংপুর রেঞ্জার্সের বিপক্ষে ৬ বছর আগে জিতেছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। সর্বোচ্চ ১১৯ রানে জয়ের ঘটনা ঘটে ২০১৩ সালে। ১২ বছর আগে সিলেট রয়্যালসের বিপক্ষে এই ব্যবধানে জিতেছিল চিটাগং কিংস।
২২০ রানের লক্ষ্যে নেমে ৯ রানেই ভেঙে যায় রাজশাহীর উদ্বোধনী জুটি। প্রথম ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনকে ফিরিয়েছেন শরীফুল ইসলাম। দ্রুত প্রথম উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন রাজশাহীর অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। মোহাম্মদ হারিস ও বিজয় পাল্টা আক্রমণ করেন চিটাগংয়ের বোলারদের ওপর। দ্বিতীয় উইকেটে ১৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন বিজয় ও হারিস। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে বিজয়কে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সানি।
বিজয় ফেরার ঠিক পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন মোহাম্মদ হারিস। ১৫ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ রান করেন হারিস। দুই ব্যাটারকে দ্রুত হারিয়ে রাজশাহীর স্কোর হয়ে যায় ৫.১ ওভারে ৩ উইকেটে ৫২ রান। ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও আকবর আলী পাল্টা আক্রমণে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন। চতুর্থ উইকেটে ২০ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (ইয়াসির-আকবর)।
পাল্টা আক্রমণ করলেও রিকোয়ার্ড রেটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজশাহী জয়ের কাছাকাছিও যেতে পারেনি। নবম ওভারের তৃতীয় বলে আকবরকে ফিরিয়েই রাজশাহীর ইনিংসে ধস নামানোর কাজ শুরু করেন সানি। ৩১ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭.১ ওভারে ১১৪ রানে অলআউট হয়েছে বিজয়, তাসকিন আহমেদদের রাজশাহী। ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে সোহাগ গাজীকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে বিজয়দের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। হারিসের ৩২ রানই রাজশাহীর ইনিংস সর্বোচ্চ। চিটাগংয়ের আলিস, সানি পেয়েছেন ৩টি করে উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল ও ওয়াসিম।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিং নেয় রাজশাহী। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে চিটাগং কিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৯ রান করেছে তারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ১২৩ রান করেন উসমান। ৬২ বলের ইনিংসে ১৩ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন। রাজশাহীর তাসকিন ৪ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ২ বছর পর সেঞ্চুরি পেয়েছেন উসমান খান। মিরপুরে আজ পাকিস্তানি এই ক্রিকেটার চিটাগং কিংসের হয়ে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন। উসমানের সেঞ্চুরির পর আলিস আল ইসলাম, আরাফাত সানিরা দেখিয়েছেন তাঁদের ভেলকি। দুর্বার রাজশাহী উড়ে গেল খড়কুটোর মতো।
হার, জয়, হার-এবারের বিপিএলে দুর্বার রাজশাহী চলছে এভাবেই। ফরচুন বরিশালের কাছে প্রথম ম্যাচেও লড়াই করে জিততে পারেনি রাজশাহী। গতকাল রাজশাহী হেসেখেলে হারায় ঢাকা ক্যাপিটালসকে। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আজ চিটাগং কিংসের কাছে ১০৫ রানে হেরেছে রাজশাহী।
চিটাগং কিংসের কাছে ধরাশায়ী হয়ে বিব্রতকর রেকর্ডে নাম লেখাল দুর্বার রাজশাহী। বিপিএল ইতিহাসে এখন পর্যন্ত তিনবার ১০৫ রানে হারের ঘটনা ঘটেছে। যা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। দুইবারই ঘটেছে ২০১৯ সালে। খুলনা টাইটানসকে ১০৫ রানে হারিয়েছিল ঢাকা ডায়নামাইটস। একই ব্যবধানে রংপুর রেঞ্জার্সের বিপক্ষে ৬ বছর আগে জিতেছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। সর্বোচ্চ ১১৯ রানে জয়ের ঘটনা ঘটে ২০১৩ সালে। ১২ বছর আগে সিলেট রয়্যালসের বিপক্ষে এই ব্যবধানে জিতেছিল চিটাগং কিংস।
২২০ রানের লক্ষ্যে নেমে ৯ রানেই ভেঙে যায় রাজশাহীর উদ্বোধনী জুটি। প্রথম ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনকে ফিরিয়েছেন শরীফুল ইসলাম। দ্রুত প্রথম উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নামেন রাজশাহীর অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। মোহাম্মদ হারিস ও বিজয় পাল্টা আক্রমণ করেন চিটাগংয়ের বোলারদের ওপর। দ্বিতীয় উইকেটে ১৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়েন বিজয় ও হারিস। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে বিজয়কে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সানি।
বিজয় ফেরার ঠিক পরের ওভারেই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন মোহাম্মদ হারিস। ১৫ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ রান করেন হারিস। দুই ব্যাটারকে দ্রুত হারিয়ে রাজশাহীর স্কোর হয়ে যায় ৫.১ ওভারে ৩ উইকেটে ৫২ রান। ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও আকবর আলী পাল্টা আক্রমণে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন। চতুর্থ উইকেটে ২০ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (ইয়াসির-আকবর)।
পাল্টা আক্রমণ করলেও রিকোয়ার্ড রেটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজশাহী জয়ের কাছাকাছিও যেতে পারেনি। নবম ওভারের তৃতীয় বলে আকবরকে ফিরিয়েই রাজশাহীর ইনিংসে ধস নামানোর কাজ শুরু করেন সানি। ৩১ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭.১ ওভারে ১১৪ রানে অলআউট হয়েছে বিজয়, তাসকিন আহমেদদের রাজশাহী। ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে সোহাগ গাজীকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে বিজয়দের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। হারিসের ৩২ রানই রাজশাহীর ইনিংস সর্বোচ্চ। চিটাগংয়ের আলিস, সানি পেয়েছেন ৩টি করে উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল ও ওয়াসিম।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিং নেয় রাজশাহী। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে চিটাগং কিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৯ রান করেছে তারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ১২৩ রান করেন উসমান। ৬২ বলের ইনিংসে ১৩ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন। রাজশাহীর তাসকিন ৪ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের পর বাংলাদেশ ‘এ’ দল চার দিনের একটি ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ২০২৬ সালে জাতীয় দলের অস্ট্রেলিয়া সফর সামনে রেখে নির্বাচকদের পরিকল্পনা হলো, চার দিনের ম্যাচে কয়েকজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে সুযোগ দেওয়া।
৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
১৬ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
১৭ ঘণ্টা আগে