‘যদি-কিন্তুর’ পাশ কাটিয়ে অবশেষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। সুপার এইটে যেতে হলে নামিবিয়ার বিপক্ষে নিশ্চিত জয় পেতে হতো তাদের। পাশাপাশি আরেক ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারতে হতো স্কটল্যান্ডের। হার্টের পরীক্ষা দিয়ে শেষ পর্যন্ত সব ফলই পক্ষে পেয়েছে ইংলিশরা।
অ্যান্টিগায় বৃষ্টিবিঘ্নিত ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে নামিবিয়াকে ইংল্যান্ড হারাল ৪১ রানে। বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যেত, তাহলেও বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের বিদায় নিশ্চিত! ম্যাচ অবশ্য পরিত্যক্ত হয়নি। বৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমে ১০ ওভারে খেলা হয়েছে।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টস জিতে ইংল্যান্ডকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান নামিবিয়ার অধিনায়ক গেরহার্ড এরাসমাস। হ্যারি ব্রুক, জনি বেয়ারস্টো, মইন আলী, লিয়াম লিভিংস্টোনদের ব্যাটিং তাণ্ডবে ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান তোলে ইংল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৩ উইকেটে ৮৪ রানে থেমেছে নামিবিয়ার ইনিংস।
ডেভিড ভিসে-রুবেন ট্রাম্পেলম্যানদের তোপ ২.১ ওভারে ১৩ রানে দুই ওপেনার—জস বাটলার (০), ফিল সল্টকে (১১) হারায় ইংল্যান্ড। দ্রুত উইকেট হারানোর পর পাপ নয়, নামিবিয়ার বোলারদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালান ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা। পাওয়ার-প্লেতে তাঁরা তোলেন ৫২ রান। শেষ ৪ ওভার থেকে স্কোরে যোগ করেন ৭০ রান।
বেয়ারস্টো ১৮ বলে ৩১, ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ২০ বলে ৪৭ রান এসেছে ব্রুকের ব্যাট থেকে। মইন ৬ বলে ১৬, ৪ বলে ১৩ রান করেছেন লিভিংস্টোন। ২ ওভারে ৬ রান দিয়ে ভিসে ১ উইকেট, ২ ওভারে ৩১ রান দিয়ে নামিবিয়ার ট্রাম্পেলম্যানের শিকার ২ উইকেট।
২৩৫.০০ স্ট্রাইকরেটে ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ব্রুক। শুরুর বিপর্যয়ের মধ্যেও তাঁর ইনিংস গড়ে দিয়েছে ম্যাচের পার্থক্য। চিন্তামুক্ত হলো দলও। ম্যাচ শেষ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ব্রুক বললেন, ‘অনেক দুশ্চিন্তা ছিল চারপাশে (বৃষ্টির কারণে)। সৌভাগ্যবশত এটি বন্ধ হয়ে গেছে এবং আমরা একটি খেলা পেয়েছি।’
লক্ষ্য তাড়ায় নামিবিয়া শুরু থেকেই সুবিধা করতে পারেনি। ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারালেও তুলতে পারে ৩৪ রান। শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার পড়ে ৪৬ রান। সেটি ছিল রীতিমতো অসম্ভব ব্যাপারই। ভিসে ১২ বলে ২৭ রান করেছেন। ওপেনার মাইকেল ফন লিনগেন সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন ২৯ বলে। ২ ওভারে ১৫ রান দিয়ে জফরা আর্চার নিয়েছেন ১ উইকেট।
‘যদি-কিন্তুর’ পাশ কাটিয়ে অবশেষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। সুপার এইটে যেতে হলে নামিবিয়ার বিপক্ষে নিশ্চিত জয় পেতে হতো তাদের। পাশাপাশি আরেক ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারতে হতো স্কটল্যান্ডের। হার্টের পরীক্ষা দিয়ে শেষ পর্যন্ত সব ফলই পক্ষে পেয়েছে ইংলিশরা।
অ্যান্টিগায় বৃষ্টিবিঘ্নিত ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে নামিবিয়াকে ইংল্যান্ড হারাল ৪১ রানে। বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যেত, তাহলেও বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের বিদায় নিশ্চিত! ম্যাচ অবশ্য পরিত্যক্ত হয়নি। বৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমে ১০ ওভারে খেলা হয়েছে।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টস জিতে ইংল্যান্ডকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান নামিবিয়ার অধিনায়ক গেরহার্ড এরাসমাস। হ্যারি ব্রুক, জনি বেয়ারস্টো, মইন আলী, লিয়াম লিভিংস্টোনদের ব্যাটিং তাণ্ডবে ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান তোলে ইংল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৩ উইকেটে ৮৪ রানে থেমেছে নামিবিয়ার ইনিংস।
ডেভিড ভিসে-রুবেন ট্রাম্পেলম্যানদের তোপ ২.১ ওভারে ১৩ রানে দুই ওপেনার—জস বাটলার (০), ফিল সল্টকে (১১) হারায় ইংল্যান্ড। দ্রুত উইকেট হারানোর পর পাপ নয়, নামিবিয়ার বোলারদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালান ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা। পাওয়ার-প্লেতে তাঁরা তোলেন ৫২ রান। শেষ ৪ ওভার থেকে স্কোরে যোগ করেন ৭০ রান।
বেয়ারস্টো ১৮ বলে ৩১, ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় ২০ বলে ৪৭ রান এসেছে ব্রুকের ব্যাট থেকে। মইন ৬ বলে ১৬, ৪ বলে ১৩ রান করেছেন লিভিংস্টোন। ২ ওভারে ৬ রান দিয়ে ভিসে ১ উইকেট, ২ ওভারে ৩১ রান দিয়ে নামিবিয়ার ট্রাম্পেলম্যানের শিকার ২ উইকেট।
২৩৫.০০ স্ট্রাইকরেটে ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ব্রুক। শুরুর বিপর্যয়ের মধ্যেও তাঁর ইনিংস গড়ে দিয়েছে ম্যাচের পার্থক্য। চিন্তামুক্ত হলো দলও। ম্যাচ শেষ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ব্রুক বললেন, ‘অনেক দুশ্চিন্তা ছিল চারপাশে (বৃষ্টির কারণে)। সৌভাগ্যবশত এটি বন্ধ হয়ে গেছে এবং আমরা একটি খেলা পেয়েছি।’
লক্ষ্য তাড়ায় নামিবিয়া শুরু থেকেই সুবিধা করতে পারেনি। ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারালেও তুলতে পারে ৩৪ রান। শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার পড়ে ৪৬ রান। সেটি ছিল রীতিমতো অসম্ভব ব্যাপারই। ভিসে ১২ বলে ২৭ রান করেছেন। ওপেনার মাইকেল ফন লিনগেন সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন ২৯ বলে। ২ ওভারে ১৫ রান দিয়ে জফরা আর্চার নিয়েছেন ১ উইকেট।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে