ডিকি বার্ড, ডেভিড শেফার্ড, স্টিভ বাকনার, শ্রীনিবাস ভেঙ্কটবাঘবন, রুডি কোয়ার্টজেন, ড্যারিল হারপার, বিলি বাউডেন, সাইমন টাওফেল—বিখ্যাত আম্পায়ারদের সংক্ষিপ্ত তালিকার প্রথম দুজন অনেক আগেই ওপারের বাসিন্দা হয়েছেন। কোনো আভাস ছাড়াই আজ তাঁদের সঙ্গী হলেন কোয়ার্টজেন।
মৃত্যু আসলেই যে নির্মম এক বাস্তবতার নাম, কোয়ার্টজেন যেন সেটাই মনে করিয়ে দিলেন। ২০১১ সালে আম্পায়ারিং ছেড়ে দেওয়া মানুষটি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। অবসর জীবনে গলফ খেলে সময় পার করছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান আম্পায়ার কোয়ার্টজেন। সেই গলফ খেলার উদ্দেশ্যে কেপটাউনের বাড়ি থেকে বের হয়ে আজ এক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
বন্ধুদের নিয়ে কোয়ার্টজেনের গাড়িটি ডেসপ্যাচ এলাকার রিভার্সডেলে পৌঁছালে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী সাবেক আম্পায়ার ও তিন বন্ধু। খবরটি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে কোয়ার্টজেন জুনিয়র, ‘বাবা গলফ খেলার জন্য কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে বের হয়েছিলেন। সোমবার ফেরার কথা থাকলেও আরেক রাউন্ড খেলার জন্য থেকে যান।’
কোয়ার্টজেনের সম্মানে আজ ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা কালো বাহুবন্ধনী পরে খেলতে নেমেছেন।
সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে অন-ফিল্ড ও টিভি আম্পায়ার হিসেবে ৫৫৯ ম্যাচ পরিচালনা করেছেন কোয়ার্টজেন। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পরিচালনায় বাকনারের পরেই তাঁর নাম। শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের হিসাব করলে সংখ্যা ৩৩২। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পরিচালনার রেকর্ড গড়েই অবসরে গিয়েছিলেন তিনি। পরে তাঁর রেকর্ড ভেঙে দেন পাকিস্তানের আলিম দার।
১৯৮১ সালে আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেন কোয়ার্টজেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯৯২ সালে। বর্ণবাদের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা দক্ষিণ আফ্রিকার ভারত সফরের সময় প্রথম দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ৪৩ বছর বয়সে পোর্ট এলিজাবেথে নিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ পরিচালনা করেন। সেটাই ছিল প্রথম সিরিজ, যেখানে রান আউট দেওয়ার ক্ষেত্রে টেলিভিশন রিপ্লে ব্যবহার করা হয়েছিল।
আইসিসির পূর্ণকালীন আম্পায়ার নিযুক্ত হন ১৯৯৭ সালে। ২০০২ সালে হন এলিট প্যানেলের সদস্য। ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে তৃতীয় আম্পায়ার ছিলেন কোয়ার্টজেন। ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তানের টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিং থেকে অবসর নেন তিনি। পরের বছর আইপিএলে তাঁকে শেষবার আম্পায়ারিং করতে দেখা গেছে।
প্রায় সব আম্পায়ারেরই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিজস্বতা আছে, যা তাঁদের ‘ট্রেডমার্ক সিগন্যাল’ হিসেবে ক্রিকেট ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে দিয়েছে। কোয়ার্টজেন বিখ্যাত হয়ে আছেন আউট দেওয়ার সময় খুবই ধীর লয়ে বাঁ হাতের তর্জনী তোলার মধ্য দিয়ে। সেই তর্জনী আর কোনো দিনও ব্যাটারদের মাঠছাড়া করবে না। তিনিই যে এখন পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ওপারের বাসিন্দা!
ডিকি বার্ড, ডেভিড শেফার্ড, স্টিভ বাকনার, শ্রীনিবাস ভেঙ্কটবাঘবন, রুডি কোয়ার্টজেন, ড্যারিল হারপার, বিলি বাউডেন, সাইমন টাওফেল—বিখ্যাত আম্পায়ারদের সংক্ষিপ্ত তালিকার প্রথম দুজন অনেক আগেই ওপারের বাসিন্দা হয়েছেন। কোনো আভাস ছাড়াই আজ তাঁদের সঙ্গী হলেন কোয়ার্টজেন।
মৃত্যু আসলেই যে নির্মম এক বাস্তবতার নাম, কোয়ার্টজেন যেন সেটাই মনে করিয়ে দিলেন। ২০১১ সালে আম্পায়ারিং ছেড়ে দেওয়া মানুষটি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। অবসর জীবনে গলফ খেলে সময় পার করছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান আম্পায়ার কোয়ার্টজেন। সেই গলফ খেলার উদ্দেশ্যে কেপটাউনের বাড়ি থেকে বের হয়ে আজ এক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
বন্ধুদের নিয়ে কোয়ার্টজেনের গাড়িটি ডেসপ্যাচ এলাকার রিভার্সডেলে পৌঁছালে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী সাবেক আম্পায়ার ও তিন বন্ধু। খবরটি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে কোয়ার্টজেন জুনিয়র, ‘বাবা গলফ খেলার জন্য কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে বের হয়েছিলেন। সোমবার ফেরার কথা থাকলেও আরেক রাউন্ড খেলার জন্য থেকে যান।’
কোয়ার্টজেনের সম্মানে আজ ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা কালো বাহুবন্ধনী পরে খেলতে নেমেছেন।
সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে অন-ফিল্ড ও টিভি আম্পায়ার হিসেবে ৫৫৯ ম্যাচ পরিচালনা করেছেন কোয়ার্টজেন। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পরিচালনায় বাকনারের পরেই তাঁর নাম। শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের হিসাব করলে সংখ্যা ৩৩২। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পরিচালনার রেকর্ড গড়েই অবসরে গিয়েছিলেন তিনি। পরে তাঁর রেকর্ড ভেঙে দেন পাকিস্তানের আলিম দার।
১৯৮১ সালে আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেন কোয়ার্টজেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯৯২ সালে। বর্ণবাদের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা দক্ষিণ আফ্রিকার ভারত সফরের সময় প্রথম দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ৪৩ বছর বয়সে পোর্ট এলিজাবেথে নিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ পরিচালনা করেন। সেটাই ছিল প্রথম সিরিজ, যেখানে রান আউট দেওয়ার ক্ষেত্রে টেলিভিশন রিপ্লে ব্যবহার করা হয়েছিল।
আইসিসির পূর্ণকালীন আম্পায়ার নিযুক্ত হন ১৯৯৭ সালে। ২০০২ সালে হন এলিট প্যানেলের সদস্য। ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে তৃতীয় আম্পায়ার ছিলেন কোয়ার্টজেন। ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তানের টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিং থেকে অবসর নেন তিনি। পরের বছর আইপিএলে তাঁকে শেষবার আম্পায়ারিং করতে দেখা গেছে।
প্রায় সব আম্পায়ারেরই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিজস্বতা আছে, যা তাঁদের ‘ট্রেডমার্ক সিগন্যাল’ হিসেবে ক্রিকেট ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে দিয়েছে। কোয়ার্টজেন বিখ্যাত হয়ে আছেন আউট দেওয়ার সময় খুবই ধীর লয়ে বাঁ হাতের তর্জনী তোলার মধ্য দিয়ে। সেই তর্জনী আর কোনো দিনও ব্যাটারদের মাঠছাড়া করবে না। তিনিই যে এখন পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ওপারের বাসিন্দা!
চোট যেন লিওনেল মেসির এখন মহাশত্রু। মূল একাদশ তো দূরে থাক, বদলি খেলোয়াড় হিসেবেও খেলার মতো অবস্থায় নেই তিনি। ইন্টার মায়ামির সবশেষ দুই ম্যাচই তিনি মিস করেছেন।
১৯ মিনিট আগে২০২৫-২৬ মৌসুমের লা লিগা শুরু হচ্ছে আগামীকাল। নতুন মৌসুম শুরুর আগেই ঝামেলায় পড়েছে বার্সেলোনা। মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেন বিরোধ কাটিয়ে বার্সেলোনার অধিনায়কত্ব ফিরে পেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু তাঁর চোটই দলকে বেশি চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে তুমুল সমালোচিত কিউরেটর গামিনি ডি সিলভার বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে কদিন আগে। বিসিবির হেড অব টার্ফ ম্যানেজমেন্টের প্রধান হয়ে বিসিবিতে এসেছেন টনি হেমিং। পরশু মিরপুরে এসে ঘুরে ঘুরে উইকেটগুলো দেখেন হেমিং। উইকেটের পাশে পুঁইশাকের বাগান দেখে হতভম্ব হয়ে যান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে