ফাইনালে যাওয়া মানে শিরোপা সঙ্গে নিয়ে ফেরা—গত কয়েক দশক অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটে এমনই তো দেখিয়ে আসছে। ওয়ানডে হোক বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কিংবা আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ফাইনাল মানেই যেন অজিদের হাতে শিরোপা। হুবহু না হলেও তাদের সঙ্গে একটা জায়গা বেশ সাদৃশ্য রয়েছে বিপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের।
কী সে সাদৃশ্য? ফাইনালে উঠলে কখনো না হারা। কুমিল্লার অতীত ইতিহাস তো এমনটাই বলে। আগের চারবারের (২০১৫, ২০১৮, ২০২২ ও ২০২৩) একটি ফাইনালেও হারেনি তারা। এ নিয়ে পঞ্চম ফাইনালে উঠল বিপিএলের সবচেয়ে সফল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। গতরাতে মিরপুরে সাকিব আল হাসানদের রংপুর রাইডার্সকে এক প্রকার উড়িয়ে রেকর্ড হ্যাটট্রিক ফাইনালে উঠেছে লিটন দাস-তাওহীদ হৃদয়দের কুমিল্লা।
এবারও কি শিরোপা ধরে রাখতে পারবে নাফিসা কামালের মালিকানাধীন দলটি? সেটি জানা যাবে ১ মার্চ ফাইনালে। বিপিএলের দশম সংস্করণের মধ্যে ৫ ফাইনাল—সফল দলের পাশাপাশি কুমিল্লাকে সবচেয়ে পেশাদার বললেও অত্যুক্তি হবে না। আর সে কারণেই হয়তো দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে হারলেও ঠিকই ফাইনাল নিশ্চিত করতে পেরেছে।
সেই কুমিল্লার ফাইনালের সাফল্য বিবেচনায় স্বাভাবিকভাবে মনে করিয়ে দেয় ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়াকে। ভারতের মাটিতে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে স্বাগতিকদের কাছে হার দিয়ে অভিযান শুরু করেছিল অজিরা। তবে আহমেদাবাদের ফাইনালে ঠিকই ভারতকে কাঁদিয়ে রেকর্ড ষষ্ঠ বিশ্বকাপ নিয়ে ফেরেন প্যাট কামিন্সরা। ওয়ানডে বিশ্বকাপে অজিরা প্রথম ফাইনাল খেলে প্রথম আসরেই। সেবার অবশ্য ফাইনালে হেরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
এরপর একদিনের ক্রিকেটে আরও সাতবার ফাইনাল খেলে অস্ট্রেলিয়া হেরেছে মাত্র একবার—১৯৯৬ বিশ্বকাপে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। ১৯৮৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের স্বাদ পাওয়া অজিরা ১৯৯৯, ২০০৩ ও ২০০৭—জিতেছে হ্যাটট্রিক শিরোপা। এবার জিতলে বিপিএলে হ্যাটট্রিক শিরোপার স্বাদ পাবে কুমিল্লাও।
শুধু ওয়ানডে বিশ্বকাপেই নয়, অস্ট্রেলিয়ার দাপট বাকি দুই সংস্করণেও। দুইবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার। আর গত বছর ওভালে ভারতকে হারিয়েই জিতেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ।
নকআউট পর্বে উঠলে অজিদের সামনে যেমন কেউ দাঁড়াতে পারে না, তেমনি কুমিল্লার সামনেও দাঁড়ানো বিপিএলের বাকিদের পক্ষে কঠিন হয়ে যায়। বিপিএলে সাত সংস্করণে পাঁচবার প্লে-অফ খেলে চারবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। এবার হাতের মুঠো পূরণ করার পালা তাদের।
ফাইনালে যাওয়া মানে শিরোপা সঙ্গে নিয়ে ফেরা—গত কয়েক দশক অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটে এমনই তো দেখিয়ে আসছে। ওয়ানডে হোক বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কিংবা আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ফাইনাল মানেই যেন অজিদের হাতে শিরোপা। হুবহু না হলেও তাদের সঙ্গে একটা জায়গা বেশ সাদৃশ্য রয়েছে বিপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের।
কী সে সাদৃশ্য? ফাইনালে উঠলে কখনো না হারা। কুমিল্লার অতীত ইতিহাস তো এমনটাই বলে। আগের চারবারের (২০১৫, ২০১৮, ২০২২ ও ২০২৩) একটি ফাইনালেও হারেনি তারা। এ নিয়ে পঞ্চম ফাইনালে উঠল বিপিএলের সবচেয়ে সফল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। গতরাতে মিরপুরে সাকিব আল হাসানদের রংপুর রাইডার্সকে এক প্রকার উড়িয়ে রেকর্ড হ্যাটট্রিক ফাইনালে উঠেছে লিটন দাস-তাওহীদ হৃদয়দের কুমিল্লা।
এবারও কি শিরোপা ধরে রাখতে পারবে নাফিসা কামালের মালিকানাধীন দলটি? সেটি জানা যাবে ১ মার্চ ফাইনালে। বিপিএলের দশম সংস্করণের মধ্যে ৫ ফাইনাল—সফল দলের পাশাপাশি কুমিল্লাকে সবচেয়ে পেশাদার বললেও অত্যুক্তি হবে না। আর সে কারণেই হয়তো দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে হারলেও ঠিকই ফাইনাল নিশ্চিত করতে পেরেছে।
সেই কুমিল্লার ফাইনালের সাফল্য বিবেচনায় স্বাভাবিকভাবে মনে করিয়ে দেয় ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়াকে। ভারতের মাটিতে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে স্বাগতিকদের কাছে হার দিয়ে অভিযান শুরু করেছিল অজিরা। তবে আহমেদাবাদের ফাইনালে ঠিকই ভারতকে কাঁদিয়ে রেকর্ড ষষ্ঠ বিশ্বকাপ নিয়ে ফেরেন প্যাট কামিন্সরা। ওয়ানডে বিশ্বকাপে অজিরা প্রথম ফাইনাল খেলে প্রথম আসরেই। সেবার অবশ্য ফাইনালে হেরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
এরপর একদিনের ক্রিকেটে আরও সাতবার ফাইনাল খেলে অস্ট্রেলিয়া হেরেছে মাত্র একবার—১৯৯৬ বিশ্বকাপে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। ১৯৮৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের স্বাদ পাওয়া অজিরা ১৯৯৯, ২০০৩ ও ২০০৭—জিতেছে হ্যাটট্রিক শিরোপা। এবার জিতলে বিপিএলে হ্যাটট্রিক শিরোপার স্বাদ পাবে কুমিল্লাও।
শুধু ওয়ানডে বিশ্বকাপেই নয়, অস্ট্রেলিয়ার দাপট বাকি দুই সংস্করণেও। দুইবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার। আর গত বছর ওভালে ভারতকে হারিয়েই জিতেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ।
নকআউট পর্বে উঠলে অজিদের সামনে যেমন কেউ দাঁড়াতে পারে না, তেমনি কুমিল্লার সামনেও দাঁড়ানো বিপিএলের বাকিদের পক্ষে কঠিন হয়ে যায়। বিপিএলে সাত সংস্করণে পাঁচবার প্লে-অফ খেলে চারবারই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। এবার হাতের মুঠো পূরণ করার পালা তাদের।
পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
২ ঘণ্টা আগে২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে ৯ মাসের মতো বাকি থাকলেও এখনই যে দামামা বেজে গেছে। ১২ সেপ্টেম্বর টিকিট বিক্রির কার্যক্রমের প্রথম ধাপেই জমা পড়েছিল এক লাখের বেশি আবেদন। এবার ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ সামনে রেখে তিনটি রঙিন মাস্কট প্রকাশ করল ফিফা।
৩ ঘণ্টা আগেবর্নাঢ্য ক্যারিয়ার ছিল ওয়েইন রুনির। ইংল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন মানা হয় তাঁকে। এমন একজন ফুটবলারই কি না পেয়ে বসেছিল মদের নেশা। মরে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ফুটবলার। এমন অবস্থায় তাঁকে বাঁচিয়েছেন তাঁর স্ত্রী কোলিন।
৩ ঘণ্টা আগে