ক্রীড়া ডেস্ক
সব ঠিকঠাক থাকলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) প্রথম আইপিএল জয়ের উদযাপন হতো ধুমধাম করে। কিন্তু ওই যে কথায় আছে—মানুষ ভাবে এক, হয় আরেক। বেঙ্গালুরুর শিরোপা উদযাপনের মুহূর্ত রূপ নিল বিষাদে। ক্রিকেটার-ভক্ত সমর্থকদের সামাজিক মাধ্যমে বেঙ্গালুরুতে হতাহতের ঘটনার খবর দেখা যাচ্ছে।
প্রথম আইপিএল শিরোপা জয়ের পর আরসিবি দলীয় উদযাপন করেছে পরশু আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। তবে যে বেঙ্গালুরুর ভক্ত-সমর্থকেরা ‘তীর্থের কাকের’ মতো ১৮ বছর অপেক্ষা করেছেন, তাঁদের জন্য বিশেষ কিছু করার পরিকল্পনা ছিল ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। বেঙ্গালুরুর বিধান সৌধ থেকে ‘ভিক্টরি প্যারেড’ করেই ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে পৌঁছেছেন বিরাট কোহলি, রজত পাতিদার, ক্রুনাল পান্ডিয়ারা। শিরোপাজয়ী দলের আগমন নিয়ে বেঙ্গালুরুর সমর্থকদের মধ্যে বাড়তি উন্মাদনা যে থাকবে, তা জানাই ছিল। তবে উন্মাদনা লাগাম ছাড়িয়ে যাওয়াতেই গতকাল ঘটেছে হতাহতের ঘটনা। ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, পদদলিত হয়ে ১১ জন মারা গেছেন।
১১ মানুষের মৃত্যু তো বটেই, আহতের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আহতদের। এই ঘটনায় নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গত রাতে এক বিবৃতিতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু লিখেছে, ‘আজ বিকেলে দলের আগমন উপলক্ষে জনসমাগমে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। এমন ঘটনায় আমরা সত্যিই অনেক দুঃখিত। প্রত্যেকের নিরাপত্তা ও সুস্থতা আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’ বেঙ্গালুরুর দুঃখ প্রকাশের ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন কোহলি। ভারতীয় তারকা ব্যাটার লিখেছেন, ‘ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সত্যিই অনেক খারাপ লাগছে।’
কোহলিই শুধু সামাজিক মাধ্যমে বেঙ্গালুরুতে হতাহতের ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেননি। এমন দুঃখজনক ঘটনার পর শচীন টেন্ডুলকার, হার্শা ভোগলেরাও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। শচীন নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘বেঙ্গালুরু চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে যা ঘটেছে, সত্যিই অনেক দুঃখজনক। হতাহতদের পরিবারের জন্য আমার হৃদয় কাঁদছে। সবার শান্তি কামনা করছি। সবাই যেন এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারেন।’ হার্শা আশা করেছিলেন, বেঙ্গালুরুর প্রথম আইপিএল জয়ের উদযাপনটা হবে ঘটা করে। কিন্তু পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে এই ধারাভাষ্যকার লিখেছেন,‘কত সুন্দর উপলক্ষ্য ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্য। ভেবেছিলাম দারুণ এক উদযাপন হবে। মানুষের মৃত্যু দেখে খুবই কষ্ট পাচ্ছি। ভক্ত-সমর্থকেরা আমাদেরও অংশ। পরিবারের জন্য সমবেদনা জানাচ্ছি।’
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে পরশু রাতে যে জিতত, সে-ই হতো প্রথমবারের মতো আইপিএল চ্যাম্পিয়ন। শেষ পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা উঁচিয়ে ধরে বেঙ্গালুরু। চতুর্থবার ফাইনালে উঠে বেঙ্গালুরু কাটাল শিরোপাখরা। ম্যাচ শেষে আহমেদাবাদের স্টেডিয়াম হয়ে ওঠে কোহলিময়। সবার মুখে মুখেই তখন কোহলির নাম। অন্যদিকে পাঞ্জাব ২০১৪ সালের পর ফাইনালে উঠেও রানার্সআপ হয়েই থাকতে হলো।
সব ঠিকঠাক থাকলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) প্রথম আইপিএল জয়ের উদযাপন হতো ধুমধাম করে। কিন্তু ওই যে কথায় আছে—মানুষ ভাবে এক, হয় আরেক। বেঙ্গালুরুর শিরোপা উদযাপনের মুহূর্ত রূপ নিল বিষাদে। ক্রিকেটার-ভক্ত সমর্থকদের সামাজিক মাধ্যমে বেঙ্গালুরুতে হতাহতের ঘটনার খবর দেখা যাচ্ছে।
প্রথম আইপিএল শিরোপা জয়ের পর আরসিবি দলীয় উদযাপন করেছে পরশু আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। তবে যে বেঙ্গালুরুর ভক্ত-সমর্থকেরা ‘তীর্থের কাকের’ মতো ১৮ বছর অপেক্ষা করেছেন, তাঁদের জন্য বিশেষ কিছু করার পরিকল্পনা ছিল ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। বেঙ্গালুরুর বিধান সৌধ থেকে ‘ভিক্টরি প্যারেড’ করেই ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে পৌঁছেছেন বিরাট কোহলি, রজত পাতিদার, ক্রুনাল পান্ডিয়ারা। শিরোপাজয়ী দলের আগমন নিয়ে বেঙ্গালুরুর সমর্থকদের মধ্যে বাড়তি উন্মাদনা যে থাকবে, তা জানাই ছিল। তবে উন্মাদনা লাগাম ছাড়িয়ে যাওয়াতেই গতকাল ঘটেছে হতাহতের ঘটনা। ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, পদদলিত হয়ে ১১ জন মারা গেছেন।
১১ মানুষের মৃত্যু তো বটেই, আহতের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আহতদের। এই ঘটনায় নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গত রাতে এক বিবৃতিতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু লিখেছে, ‘আজ বিকেলে দলের আগমন উপলক্ষে জনসমাগমে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। এমন ঘটনায় আমরা সত্যিই অনেক দুঃখিত। প্রত্যেকের নিরাপত্তা ও সুস্থতা আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’ বেঙ্গালুরুর দুঃখ প্রকাশের ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন কোহলি। ভারতীয় তারকা ব্যাটার লিখেছেন, ‘ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সত্যিই অনেক খারাপ লাগছে।’
কোহলিই শুধু সামাজিক মাধ্যমে বেঙ্গালুরুতে হতাহতের ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেননি। এমন দুঃখজনক ঘটনার পর শচীন টেন্ডুলকার, হার্শা ভোগলেরাও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। শচীন নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘বেঙ্গালুরু চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে যা ঘটেছে, সত্যিই অনেক দুঃখজনক। হতাহতদের পরিবারের জন্য আমার হৃদয় কাঁদছে। সবার শান্তি কামনা করছি। সবাই যেন এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারেন।’ হার্শা আশা করেছিলেন, বেঙ্গালুরুর প্রথম আইপিএল জয়ের উদযাপনটা হবে ঘটা করে। কিন্তু পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে এই ধারাভাষ্যকার লিখেছেন,‘কত সুন্দর উপলক্ষ্য ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্য। ভেবেছিলাম দারুণ এক উদযাপন হবে। মানুষের মৃত্যু দেখে খুবই কষ্ট পাচ্ছি। ভক্ত-সমর্থকেরা আমাদেরও অংশ। পরিবারের জন্য সমবেদনা জানাচ্ছি।’
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে পরশু রাতে যে জিতত, সে-ই হতো প্রথমবারের মতো আইপিএল চ্যাম্পিয়ন। শেষ পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা উঁচিয়ে ধরে বেঙ্গালুরু। চতুর্থবার ফাইনালে উঠে বেঙ্গালুরু কাটাল শিরোপাখরা। ম্যাচ শেষে আহমেদাবাদের স্টেডিয়াম হয়ে ওঠে কোহলিময়। সবার মুখে মুখেই তখন কোহলির নাম। অন্যদিকে পাঞ্জাব ২০১৪ সালের পর ফাইনালে উঠেও রানার্সআপ হয়েই থাকতে হলো।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে