২০২৩ অ্যাশেজকে ‘রোমাঞ্চকর অ্যাশেজ’ বললেও ভুল বলা হবে না। প্রতি ম্যাচেই ছড়াচ্ছে রোমাঞ্চ। এজবাস্টন, লর্ডস-প্রথম দুই টেস্টে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার হেডিংলিতে প্রাণ ফেরাল ইংল্যান্ড। ৩ উইকেটের জয়ে সিরিজে ফিরল স্বাগতিকেরা।
হেডিংলিতে অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্টের প্রথম থেকেই ছিল সমানে সমানে লড়াই। তবে গতকাল তৃতীয় দিন রাজত্ব করেছিল বেরসিক বৃষ্টি। ২৫১ এর লক্ষ্যে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৭ রানে দিন শেষ করেছিল ইংল্যান্ড। আজ এখান থেকেই চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে ইংলিশরা। দুই ওপেনার বেন ডাকেট ও জ্যাক ক্রলি শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। উদ্বোধনী জুটিতে তাঁরা যোগ করেন ৫৫ বলে ৪২ রান। ডাকেটকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন মিচেল স্টার্ক। ৩১ বলে ২৩ রান করেন ডাকেট।
ডাকেটের পর মঈন আলী তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন। তবে মিডল অর্ডারে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত এই ব্যাটারের পজিশন পরিবর্তন হলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। স্টার্কের দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ৫ রান করা মঈন। ৬০ রানে ২ উইকেট হারানো ইংল্যান্ড হয়ে ওঠে আরও আক্রমণাত্মক। তৃতীয় উইকেটে ৩৬ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন জো রুট এবং ক্রলি। ৫৫ বলে ৪৪ রান করে ক্রলি শিকার হয়েছেন মিচেল মার্শের।
৯৩ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর উইকেটে আসেন হ্যারি ব্রুক। উইকেটে এসেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকেন ব্রুক। চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে ৩৮ ও ৩০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ব্রুক। ইংল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটারের সঙ্গে চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে জুটি বেধেছিলেন রুট ও স্টোকস। স্টোকসের বিদায়ের পর জনি বেয়ারস্টো ব্যাটিংয়ে এলেও দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ৫ রান করে স্টার্কের বলে বোল্ড হয়ে যান বেয়ারস্টো।
স্টোকস, বেয়ারস্টোর দ্রুত বিদায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর হয় ৬ উইকেটে ১৭১ রান। তারপরও স্বভাবসুলভ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান ব্রুক। ৯৩ বলে ৭৫ রান করেন ইংল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। ব্রুককে ফিরিয়ে টেস্টে ১৪ বার এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। ততক্ষণে ম্যাচ অনেকটাই ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণে। ব্রুকের বিদায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ৭ উইকেটে ২৩০ রান। এরপর অষ্টম উইকেটে ১৪ বলে ২৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মার্ক উড ও ক্রিস ওকস। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে স্টার্ককে চার মেরে হেডিংলিতে প্রাণ ফেরান উড। ১০০ রানে ৭ উইকেট ও ২৪ রানের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন ইংল্যান্ডের এই পেসার। হেডিংলিতে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড গড়ল ইংলিশরা।
এর আগে ২০১৯ অ্যাশেজে রোমাঞ্চকর জয় এনে দিয়েছিলেন স্টোকস। স্টোকসের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে সেবার সমতায় ফিরেছিল ইংল্যান্ড। সেটিও ছিল অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্ট।
২০২৩ অ্যাশেজকে ‘রোমাঞ্চকর অ্যাশেজ’ বললেও ভুল বলা হবে না। প্রতি ম্যাচেই ছড়াচ্ছে রোমাঞ্চ। এজবাস্টন, লর্ডস-প্রথম দুই টেস্টে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার হেডিংলিতে প্রাণ ফেরাল ইংল্যান্ড। ৩ উইকেটের জয়ে সিরিজে ফিরল স্বাগতিকেরা।
হেডিংলিতে অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্টের প্রথম থেকেই ছিল সমানে সমানে লড়াই। তবে গতকাল তৃতীয় দিন রাজত্ব করেছিল বেরসিক বৃষ্টি। ২৫১ এর লক্ষ্যে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৭ রানে দিন শেষ করেছিল ইংল্যান্ড। আজ এখান থেকেই চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে ইংলিশরা। দুই ওপেনার বেন ডাকেট ও জ্যাক ক্রলি শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। উদ্বোধনী জুটিতে তাঁরা যোগ করেন ৫৫ বলে ৪২ রান। ডাকেটকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন মিচেল স্টার্ক। ৩১ বলে ২৩ রান করেন ডাকেট।
ডাকেটের পর মঈন আলী তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসেন। তবে মিডল অর্ডারে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত এই ব্যাটারের পজিশন পরিবর্তন হলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। স্টার্কের দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়েছেন ৫ রান করা মঈন। ৬০ রানে ২ উইকেট হারানো ইংল্যান্ড হয়ে ওঠে আরও আক্রমণাত্মক। তৃতীয় উইকেটে ৩৬ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন জো রুট এবং ক্রলি। ৫৫ বলে ৪৪ রান করে ক্রলি শিকার হয়েছেন মিচেল মার্শের।
৯৩ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর উইকেটে আসেন হ্যারি ব্রুক। উইকেটে এসেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকেন ব্রুক। চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে ৩৮ ও ৩০ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন ব্রুক। ইংল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটারের সঙ্গে চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে জুটি বেধেছিলেন রুট ও স্টোকস। স্টোকসের বিদায়ের পর জনি বেয়ারস্টো ব্যাটিংয়ে এলেও দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ৫ রান করে স্টার্কের বলে বোল্ড হয়ে যান বেয়ারস্টো।
স্টোকস, বেয়ারস্টোর দ্রুত বিদায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর হয় ৬ উইকেটে ১৭১ রান। তারপরও স্বভাবসুলভ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান ব্রুক। ৯৩ বলে ৭৫ রান করেন ইংল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। ব্রুককে ফিরিয়ে টেস্টে ১৪ বার এক ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। ততক্ষণে ম্যাচ অনেকটাই ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণে। ব্রুকের বিদায়ে ইংল্যান্ডের স্কোর তখন ৭ উইকেটে ২৩০ রান। এরপর অষ্টম উইকেটে ১৪ বলে ২৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মার্ক উড ও ক্রিস ওকস। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে স্টার্ককে চার মেরে হেডিংলিতে প্রাণ ফেরান উড। ১০০ রানে ৭ উইকেট ও ২৪ রানের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন ইংল্যান্ডের এই পেসার। হেডিংলিতে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড গড়ল ইংলিশরা।
এর আগে ২০১৯ অ্যাশেজে রোমাঞ্চকর জয় এনে দিয়েছিলেন স্টোকস। স্টোকসের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে সেবার সমতায় ফিরেছিল ইংল্যান্ড। সেটিও ছিল অ্যাশেজের তৃতীয় টেস্ট।
ইংল্যান্ডের ‘দ্য হান্ড্রেডে’ চলছে রেকর্ডের বন্যা। বোলারদের চেয়েও ব্যাটাররা রেকর্ড গড়ছেন মুড়ি-মুড়কির মতো। এবার ইংল্যান্ডের এই ১০০ বলের টুর্নামেন্টে ভেঙে গেল তিন বছরের পুরোনো রেকর্ড। এই ম্যাচে হয়েছে ছক্কার বন্যা।
২৭ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে মহেন্দ্র সিং ধোনি অবসর নিয়েছেন পাঁচ বছর আগে। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তাঁকে শুধু দেখা যায় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেই (আইপিএল)। খেলোয়াড়ি জীবনে শিরোপা, রেকর্ড—কোনো কিছুরই তো অভাব নেই তাঁর। ভারতীয় এই ব্যাটিং কিংবদন্তির এবার একটি রেকর্ড ভাঙলেন কুইন্টন ডি কক।
২ ঘণ্টা আগেনারীদের বয়সভিত্তিক বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে সাথিরা জাকির জেসির। এশিয়া কাপ, আইসিসি ইভেন্টে সবশেষ দুই বছর আম্পায়ারিং করেছেন। এবার তিনি আম্পায়ার হিসেবে কাজ করবেন আইসিসির মূল ইভেন্টেও।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি খেলার অপেক্ষা বেড়েই চলেছে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজমের। দুজনেই সবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গত বছরের ডিসেম্বরে টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন তাঁরা (বাবর-রিজওয়ান)।
৪ ঘণ্টা আগে