শেষ ১২ বলে দরকার ছিল ৩৩ রান। সেই সমীকরণ আর মেলানো সম্ভব হয়নি দুর্দান্ত ঢাকার। হেরেছে ১০ রানে। এ নিয়ে টানা ১১ ম্যাচ হারলেন তাসকিন আহমেদরা। আর এ জয়ে এবারের বিপিএলের প্লে অফের আশও বাঁচিয়ে রাখল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার চারে ওঠে এসেছে তারা। সমান পয়েন্ট আজ দিনের প্রথম ম্যাচে জয় পাওয়া ফরচুন বরিশালেরও। তবে তারা এক ম্যাচ কম খেলেছে।
ঢাকা যা একটু রোমাঞ্চ ছড়াতে পারল আজ। তবে জয়ে ফেরা হয়নি। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তারা থেমে যায় ৫ উইকেটে ১৪৯ রানে। জয়ের জন্য শেষ ওভারে ২২ রান দরকার ছিল ঢাকার। তবে ১৮ বলে অপরাজিত ৩১ রানের জুটি গড়লেও সমীকরণ মেলাতে পারেননি অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (২৯*) ও উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর (১৪*)। শুভাগত হোমের অফব্রেকে ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসা ঢাকাকে জয়ের স্বপ্ন দেখান মূলত অ্যালেক্স রোজ। দলীয় সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন তিনি। ওপেনার মোহাম্মদ নাইম করেন ২৯ রান।
এর আগে চট্টগ্রামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৫৯ রান করে চট্টগ্রাম। ইনিংসের প্রথম বলেই মোসাদ্দেকের বলে বিদায় নেন ওপেনার সৈকত আলী (০)। দলীয় ২৪ রানে হারায় জশ ব্রাউনকেও (১১)। তবে শুরুর এই ধাক্কাতেও কাবু হয়নি তারা। ঢাকার বিপক্ষে ঠিকই লড়াইয়ের পুঁজি পায়। চট্টগ্রামকে খাদ থেকে টেনে তোলেন তানজিদ হাসান তামিম ও উইকেটরক্ষক টম ব্রুস। তৃতীয় উইকেটে দুজনে ৬৮ বলে করেন ৯৫ রানের জুটি।
ব্রুস ২ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হলেও তানজিদ খেলেছেন ৭০ রানের ইনিংস। তাঁর ৫১ বলের ইনিংসটিতে ছিল ১ চার ও ৫ ছয়। তবে শেষ দিকে চট্টগ্রামের কেউ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। ঢাকার হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ।
উদ্বোধনী ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল ঢাকা। এরপর আর একটি ম্যাচও জেতেনি তারা। সেই টানা ১১ হারে ২ পয়েন্ট নিয়ে বিপিএল শেষ করল দুর্দান্ত। ঢাকা।
শেষ ১২ বলে দরকার ছিল ৩৩ রান। সেই সমীকরণ আর মেলানো সম্ভব হয়নি দুর্দান্ত ঢাকার। হেরেছে ১০ রানে। এ নিয়ে টানা ১১ ম্যাচ হারলেন তাসকিন আহমেদরা। আর এ জয়ে এবারের বিপিএলের প্লে অফের আশও বাঁচিয়ে রাখল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার চারে ওঠে এসেছে তারা। সমান পয়েন্ট আজ দিনের প্রথম ম্যাচে জয় পাওয়া ফরচুন বরিশালেরও। তবে তারা এক ম্যাচ কম খেলেছে।
ঢাকা যা একটু রোমাঞ্চ ছড়াতে পারল আজ। তবে জয়ে ফেরা হয়নি। ১৬০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তারা থেমে যায় ৫ উইকেটে ১৪৯ রানে। জয়ের জন্য শেষ ওভারে ২২ রান দরকার ছিল ঢাকার। তবে ১৮ বলে অপরাজিত ৩১ রানের জুটি গড়লেও সমীকরণ মেলাতে পারেননি অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (২৯*) ও উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর (১৪*)। শুভাগত হোমের অফব্রেকে ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসা ঢাকাকে জয়ের স্বপ্ন দেখান মূলত অ্যালেক্স রোজ। দলীয় সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন তিনি। ওপেনার মোহাম্মদ নাইম করেন ২৯ রান।
এর আগে চট্টগ্রামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৫৯ রান করে চট্টগ্রাম। ইনিংসের প্রথম বলেই মোসাদ্দেকের বলে বিদায় নেন ওপেনার সৈকত আলী (০)। দলীয় ২৪ রানে হারায় জশ ব্রাউনকেও (১১)। তবে শুরুর এই ধাক্কাতেও কাবু হয়নি তারা। ঢাকার বিপক্ষে ঠিকই লড়াইয়ের পুঁজি পায়। চট্টগ্রামকে খাদ থেকে টেনে তোলেন তানজিদ হাসান তামিম ও উইকেটরক্ষক টম ব্রুস। তৃতীয় উইকেটে দুজনে ৬৮ বলে করেন ৯৫ রানের জুটি।
ব্রুস ২ রানের জন্য ফিফটি বঞ্চিত হলেও তানজিদ খেলেছেন ৭০ রানের ইনিংস। তাঁর ৫১ বলের ইনিংসটিতে ছিল ১ চার ও ৫ ছয়। তবে শেষ দিকে চট্টগ্রামের কেউ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। ঢাকার হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ।
উদ্বোধনী ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল ঢাকা। এরপর আর একটি ম্যাচও জেতেনি তারা। সেই টানা ১১ হারে ২ পয়েন্ট নিয়ে বিপিএল শেষ করল দুর্দান্ত। ঢাকা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে