ভারত সফরে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যাওয়ার পর থেকেই আলোচনা—টি-টোয়েন্টিতে এটাই শেষ সিরিজ এই অলরাউন্ডারের। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে সে ঘোষণা আসার ব্যাপারেও ছিল ব্যাপক আলোচনা। অবশেষে সেই কথাই সত্যি হলো। টেস্টের পর আজ টি-টোয়েন্টি থেকেও অবসরের ঘোষণা দিলেন ৩৯ ছুঁই ছুঁই মাহমুদউল্লাহ। আগামী শনিবার হায়দরাবাদের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলবেন তিনি।
ভারতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাট হাতে ১ রানে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ। সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ব্যাট হাতে ভালো ছন্দ ছিলেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে চলছিল আলোচনা-সমালোচনা। সব মিলিয়ে অবসর নিয়ে ভেবেছেন মাহমুদউল্লাহ নিজেও।
কাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘এই সিরিজের শেষ ম্যাচের পরেই আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব। আসলে এটা আমি এই সফরে আসার আগেই ঠিক করে রেখেছিলাম। আমি আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমার কোচ, অধিনায়ক, নির্বাচক এবং বোর্ড সভাপতিকেও সিদ্ধান্ত জানিয়েছি।’
তবে অবসরের কারণ হিসেবে আলাদা কোনো কিছু না বললেও তাঁর কথায় স্পষ্ট ছিল সময় এবং দলের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য এখনই দল গোছানোর পরামর্শ তাঁর। দল গোছাতে এবং তরুণদের সুযোগ দিতে অবসরের জন্য এই সময়টা বেছে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
এটাই অবসরের সঠিক সময় উল্লেখ করে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমি মনে করি, এটাই সঠিক সময় এই সংস্করণ থেকে সরে গিয়ে সামনে ওয়ানডে যা আছে, সেদিকে মনোযোগ দেওয়ার। আমার জন্য এবং পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা যদি ভাবি, দলের জন্যও এটাই সঠিক সময়। পরের বিশ্বকাপের জন্য এখনই প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।’
অবসরের প্রসঙ্গে প্রথমে আপত্তি জানিয়েছিল মাহমুদউল্লাহর পরিবার। যদিও পরে বোঝানোর পর সায় দিয়েছেন পরিবারের সদস্যরাও। এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘ভারত সিরিজের অনুশীলন শুরুর সময়ই এসব (অবসর) নিয়ে আলোচনা করা শুরু করেছিলাম। পরিবার শুরুতে বোঝেনি, তারা ভেবেছিল এইটা সঠিক সময় নয়। আমি নানাভাবে পরিবারকে বুঝিয়েছি, এরপর তারা বুঝেছে। তারপর আমি বোর্ড সভাপতি এবং নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
ভারত সফরে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যাওয়ার পর থেকেই আলোচনা—টি-টোয়েন্টিতে এটাই শেষ সিরিজ এই অলরাউন্ডারের। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে সে ঘোষণা আসার ব্যাপারেও ছিল ব্যাপক আলোচনা। অবশেষে সেই কথাই সত্যি হলো। টেস্টের পর আজ টি-টোয়েন্টি থেকেও অবসরের ঘোষণা দিলেন ৩৯ ছুঁই ছুঁই মাহমুদউল্লাহ। আগামী শনিবার হায়দরাবাদের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলবেন তিনি।
ভারতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাট হাতে ১ রানে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ। সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ব্যাট হাতে ভালো ছন্দ ছিলেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব নিয়ে চলছিল আলোচনা-সমালোচনা। সব মিলিয়ে অবসর নিয়ে ভেবেছেন মাহমুদউল্লাহ নিজেও।
কাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘এই সিরিজের শেষ ম্যাচের পরেই আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব। আসলে এটা আমি এই সফরে আসার আগেই ঠিক করে রেখেছিলাম। আমি আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমার কোচ, অধিনায়ক, নির্বাচক এবং বোর্ড সভাপতিকেও সিদ্ধান্ত জানিয়েছি।’
তবে অবসরের কারণ হিসেবে আলাদা কোনো কিছু না বললেও তাঁর কথায় স্পষ্ট ছিল সময় এবং দলের স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য এখনই দল গোছানোর পরামর্শ তাঁর। দল গোছাতে এবং তরুণদের সুযোগ দিতে অবসরের জন্য এই সময়টা বেছে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
এটাই অবসরের সঠিক সময় উল্লেখ করে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমি মনে করি, এটাই সঠিক সময় এই সংস্করণ থেকে সরে গিয়ে সামনে ওয়ানডে যা আছে, সেদিকে মনোযোগ দেওয়ার। আমার জন্য এবং পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা যদি ভাবি, দলের জন্যও এটাই সঠিক সময়। পরের বিশ্বকাপের জন্য এখনই প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।’
অবসরের প্রসঙ্গে প্রথমে আপত্তি জানিয়েছিল মাহমুদউল্লাহর পরিবার। যদিও পরে বোঝানোর পর সায় দিয়েছেন পরিবারের সদস্যরাও। এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘ভারত সিরিজের অনুশীলন শুরুর সময়ই এসব (অবসর) নিয়ে আলোচনা করা শুরু করেছিলাম। পরিবার শুরুতে বোঝেনি, তারা ভেবেছিল এইটা সঠিক সময় নয়। আমি নানাভাবে পরিবারকে বুঝিয়েছি, এরপর তারা বুঝেছে। তারপর আমি বোর্ড সভাপতি এবং নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে