পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে অলআউট করার আনন্দ নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল আফগানিস্তানের ব্যাটাররা। কিন্তু সেই আনন্দ এত দ্রুত ফিকে হয়ে যাবে হয়তো কখনো ঘুণাক্ষরে ভাবেননি রহমানউল্লাহ গুরবাজ–মোহাম্মদ নবীরা।
যেন ইট মেরে পাটকেল খেল আফগানিস্তান। প্রতিপক্ষকে ২০১ রানে আটকিয়ে নিজেরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছে লজ্জার হাত থেকে। মাত্র ৫৯ রানে প্রথম ওয়ানডেতে অলআউট হয়েছে তারা। আর ২ রান কম করলেই ওয়ানডেতে সর্বনিম্ন স্কোর গড়ত আফগানরা। ২০১৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করা ৫৮ রানের স্কোরটাই তাই টিকে রইল তাদের।
২০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়ে আফগানিস্তান। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে টানা দুই উইকেট নিয়ে শুরুটা করেন পাকিস্তানের পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। পরে তাঁকে সঙ্গ দেন অন্য সতীর্থরা। বাঁ হাতি পেসারকে সামলাতেই যখন দিশেহারা তখন আরেক পেসার হারিস রউফের আগুনে ছারখার হয়ে যায় আফগানিস্তান।
গুরবাজ ও আহত হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরা আজমতউল্লাহ ওমরজাই ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ইনিংস খেলতে পারেননি। স্কোরকার্ড যেন মোবাইল নম্বর। ক্যারিয়ার সেরা ১৮ রানে ৫ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষকে ৫৯ রানে আফগানদের অলআউট করে দেন হারিস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৮ রান করেন গুরবাজ। এতে ১৪২ রানে হেরে যায় আফগানিস্তান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়ে। ৭ রানে ২ উইকেটে হারিয়ে বসে তারা। এর মধ্যে ২ বছর পর শূন্য রানে আউট হন অধিনায়ক বাবর আজম। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে সেই ধাক্কা সামলিয়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন ইমাম–উল–হক। ২১ রানে রিজওয়ান আউট হলে আবারও চাপে পড়ে পাকিস্তান। ৬২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। পরে ২০১ রানের সংগ্রহ পায় তারা ইমামের ক্যারিয়ারের ১৭ তম ফিফটিতে। ৬১ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। বাঁ হাতি ব্যাটারের সঙ্গে অবশ্য দুর্দান্ত অবদান রেখেছেন ত্রিশোর্ধ্ব দুই ইনিংস খেলা ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খান। ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন হারিস। এতে ১–০ ব্যবধানে তিন ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে যায় পাকিস্তান।
পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে অলআউট করার আনন্দ নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল আফগানিস্তানের ব্যাটাররা। কিন্তু সেই আনন্দ এত দ্রুত ফিকে হয়ে যাবে হয়তো কখনো ঘুণাক্ষরে ভাবেননি রহমানউল্লাহ গুরবাজ–মোহাম্মদ নবীরা।
যেন ইট মেরে পাটকেল খেল আফগানিস্তান। প্রতিপক্ষকে ২০১ রানে আটকিয়ে নিজেরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছে লজ্জার হাত থেকে। মাত্র ৫৯ রানে প্রথম ওয়ানডেতে অলআউট হয়েছে তারা। আর ২ রান কম করলেই ওয়ানডেতে সর্বনিম্ন স্কোর গড়ত আফগানরা। ২০১৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করা ৫৮ রানের স্কোরটাই তাই টিকে রইল তাদের।
২০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়ে আফগানিস্তান। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে টানা দুই উইকেট নিয়ে শুরুটা করেন পাকিস্তানের পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। পরে তাঁকে সঙ্গ দেন অন্য সতীর্থরা। বাঁ হাতি পেসারকে সামলাতেই যখন দিশেহারা তখন আরেক পেসার হারিস রউফের আগুনে ছারখার হয়ে যায় আফগানিস্তান।
গুরবাজ ও আহত হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরা আজমতউল্লাহ ওমরজাই ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ইনিংস খেলতে পারেননি। স্কোরকার্ড যেন মোবাইল নম্বর। ক্যারিয়ার সেরা ১৮ রানে ৫ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষকে ৫৯ রানে আফগানদের অলআউট করে দেন হারিস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৮ রান করেন গুরবাজ। এতে ১৪২ রানে হেরে যায় আফগানিস্তান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়ে। ৭ রানে ২ উইকেটে হারিয়ে বসে তারা। এর মধ্যে ২ বছর পর শূন্য রানে আউট হন অধিনায়ক বাবর আজম। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে সেই ধাক্কা সামলিয়ে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন ইমাম–উল–হক। ২১ রানে রিজওয়ান আউট হলে আবারও চাপে পড়ে পাকিস্তান। ৬২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। পরে ২০১ রানের সংগ্রহ পায় তারা ইমামের ক্যারিয়ারের ১৭ তম ফিফটিতে। ৬১ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। বাঁ হাতি ব্যাটারের সঙ্গে অবশ্য দুর্দান্ত অবদান রেখেছেন ত্রিশোর্ধ্ব দুই ইনিংস খেলা ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খান। ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন হারিস। এতে ১–০ ব্যবধানে তিন ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে যায় পাকিস্তান।
রাজশাহীতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৩ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। একই মাঠে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া প্রোটিয়ারা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩২ রান করেছিল।
২০ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের কারণে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল আইপিএল ও পিএসএল। দুটি টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরুর দিনক্ষণ জানানো হয়েছে। সমস্যাটা হয়েছে এখানেই। বিশেষ করে, আইপিএলের কারণে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) অভিষেকটা রিশাদ হোসেনের হয়েছিল দুর্দান্ত। কিন্তু ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের কারণে টুর্নামেন্ট অসমাপ্ত রেখেই তাঁকে দেশে ফিরতে হয়। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনারের পুনরায় মাঠে নামতে তর সইছে না।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে