ক্যারিয়ারে কত পুরস্কারই তো পান ক্রিকেটাররা। ম্যান অব দ্য ম্যাচ, টুর্নামেন্টসেরাসহ আরও অনেক পুরস্কার পেয়ে থাকেন তাঁরা। নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার লু ভিনসেন্টের একটি ‘বিশেষ পুরস্কার’ পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে প্রায় ১৭ বছর।
২০০৭ সালের ডিসেম্বরে ওয়ানডে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভিনসেন্ট। কিউই ক্রিকেটার এ মাসের শুরুতে শততম ওয়ানডের টুপি নিয়েছেন স্যার রিচার্ড হ্যাডলির থেকে। অকল্যান্ডে ‘বিশেষ টুপি’ দেওয়ার অনুষ্ঠানে ভিনসেন্টের পরিবার ও সাবেক সতীর্থও ছিলেন। এক মাস পর সেই ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন ভিনসেন্ট। নিউজিল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য পোস্ট’কে কিউই এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার ক্রিকেটিং ক্যারিয়ারের জন্য দারুণ এক স্বীকৃতি ছিল। যারা আমার সুসময়ে এবং কঠিন সময়ে পাশে থেকেছেন, তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। রাতটা খুবই বিশেষ স্মরণীয় ও বিশেষ ছিল। অনেক সুন্দর কথাবার্তা হয়েছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ ভিনসেন্ট খেলেন ২০০৭ সালে। নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে খেলা ছাড়লেও ২০১৩ পর্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যান তিনি। যার মধ্যে ছিল নিষিদ্ধ ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগ (আইসিএল)। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে ২০১৪ সালে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) তাঁকে আজীবন নিষিদ্ধ করেছিল। ইসিবি আবার ভিনসেন্টের ঘটনা পর্যালোচনা করে ২০২৩ সালে। তখন তাঁকে আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে কাজ করার অনুমতি দেয় ইসিবি।
অতীতে কী ঘটেছে, সেটা নিয়ে আর ভাবতে চান না ভিনসেন্ট। ‘দ্য পোস্ট’কে আজ নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার বলেন, ‘অতীত তো অতীত। আমি যে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আবেদন করেছি, সেটা অনেক শক্তিশালী ছিল। অনেক সমর্থন ছিল আমার জন্য। ইসিবির থেকে কোনো আপত্তি করা হয়নি। আগামী প্রজন্মের ক্রিকেটারদের শিক্ষিত করতে গত কয়েক বছর আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছি। এই কাজে আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’
২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৩৪ ম্যাচ। যার মধ্যে রয়েছে ১০২ ওয়ানডে, ২৩ টেস্ট ও ৯ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ওয়ানডেতে ২৭.১১ গড়ে করেছেন ২৪১৩ রান। তিন সেঞ্চুরির পাশাপাশি ১১ ফিফটি করেছেন সাদা বলের ক্রিকেটের এই সংস্করণে। কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে শততম ওয়ানডেতে করেন ১৮ রান। ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডেতে রানের খাতা খুলতে পারেননি। তবে ক্রিকেটের এই সংস্করণে ব্যাটিং করেছেন ৯৯ ইনিংসে।
ক্যারিয়ারে কত পুরস্কারই তো পান ক্রিকেটাররা। ম্যান অব দ্য ম্যাচ, টুর্নামেন্টসেরাসহ আরও অনেক পুরস্কার পেয়ে থাকেন তাঁরা। নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার লু ভিনসেন্টের একটি ‘বিশেষ পুরস্কার’ পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে প্রায় ১৭ বছর।
২০০৭ সালের ডিসেম্বরে ওয়ানডে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভিনসেন্ট। কিউই ক্রিকেটার এ মাসের শুরুতে শততম ওয়ানডের টুপি নিয়েছেন স্যার রিচার্ড হ্যাডলির থেকে। অকল্যান্ডে ‘বিশেষ টুপি’ দেওয়ার অনুষ্ঠানে ভিনসেন্টের পরিবার ও সাবেক সতীর্থও ছিলেন। এক মাস পর সেই ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন ভিনসেন্ট। নিউজিল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য পোস্ট’কে কিউই এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার ক্রিকেটিং ক্যারিয়ারের জন্য দারুণ এক স্বীকৃতি ছিল। যারা আমার সুসময়ে এবং কঠিন সময়ে পাশে থেকেছেন, তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। রাতটা খুবই বিশেষ স্মরণীয় ও বিশেষ ছিল। অনেক সুন্দর কথাবার্তা হয়েছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ ভিনসেন্ট খেলেন ২০০৭ সালে। নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে খেলা ছাড়লেও ২০১৩ পর্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যান তিনি। যার মধ্যে ছিল নিষিদ্ধ ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগ (আইসিএল)। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে ২০১৪ সালে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) তাঁকে আজীবন নিষিদ্ধ করেছিল। ইসিবি আবার ভিনসেন্টের ঘটনা পর্যালোচনা করে ২০২৩ সালে। তখন তাঁকে আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে কাজ করার অনুমতি দেয় ইসিবি।
অতীতে কী ঘটেছে, সেটা নিয়ে আর ভাবতে চান না ভিনসেন্ট। ‘দ্য পোস্ট’কে আজ নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার বলেন, ‘অতীত তো অতীত। আমি যে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আবেদন করেছি, সেটা অনেক শক্তিশালী ছিল। অনেক সমর্থন ছিল আমার জন্য। ইসিবির থেকে কোনো আপত্তি করা হয়নি। আগামী প্রজন্মের ক্রিকেটারদের শিক্ষিত করতে গত কয়েক বছর আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছি। এই কাজে আমাকে সমর্থন দিয়েছে।’
২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে খেলেছেন ১৩৪ ম্যাচ। যার মধ্যে রয়েছে ১০২ ওয়ানডে, ২৩ টেস্ট ও ৯ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ওয়ানডেতে ২৭.১১ গড়ে করেছেন ২৪১৩ রান। তিন সেঞ্চুরির পাশাপাশি ১১ ফিফটি করেছেন সাদা বলের ক্রিকেটের এই সংস্করণে। কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে শততম ওয়ানডেতে করেন ১৮ রান। ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডেতে রানের খাতা খুলতে পারেননি। তবে ক্রিকেটের এই সংস্করণে ব্যাটিং করেছেন ৯৯ ইনিংসে।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে