সাহিদ রহমান অরিন, ঢাকা
ফুটবলে কোচই সর্বেসর্বা। ক্রিকেট সেখানে ‘ক্যাপ্টেনস গেম’। পুরোপুরি ফুটবলের মতো না হলেও আধুনিক ক্রিকেটে কোচদের প্রভাব কিংবা ভূমিকা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট বদলে দিয়েছে সনাতন কোচিং ধারাটাই। এ কারণে ফুটবলের মতো ক্রিকেটেও এখন কোচদের কদর আর পারিশ্রমিক বাড়ছে।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে টাকার ঝনঝনানিতে এখন প্রচুর নামডাক থাকা উঁচু মানের কোচকে জাতীয় দলের জন্য পাওয়াও কঠিন হয়ে যায় ক্রিকেট বোর্ডগুলোর। একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি দলকে দুই মাস সময় দিয়ে যেখানে কোটি কোটি টাকা আয় করা যায়, একটি জাতীয় দলে সারা বছর কাজ করেও সে পরিমাণ অর্থ মেলে না।
স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের কোচ নিয়োগে ক্রিকেট বোর্ডের দৃষ্টিভঙ্গিও বদলে যাচ্ছে। উঁচু মানের কোচ পেতে তারাও বড় অঙ্কের পারিশ্রমিক দিতে সংকোচ করছে না। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কথায় ধরুন। বিদেশি কোচদের পেছনে ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিসিবি ব্যয় করেছে ৮ কোটি ২ লাখ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সেটি ছিল ৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।
২০১৪ সালে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে কোচ হওয়ার পর বাংলাদেশ দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুর্দান্ত কিছু সাফল্য পেয়েছে। হাথুরুর হাত ধরে আরও একটি জায়গায় বড় পরিবর্তন এসেছে দেশের ক্রিকেটে। তাঁকে দিয়েই উচ্চ পারিশ্রমিক দেওয়ার রীতিটা চালু বিসিবিতে। হাথুরুকে একটা পর্যায়ে মাসে ২৭ হাজার ডলার (২১ লাখ টাকা) বেতন দিয়েছে বিসিবি। বর্তমান কোচ ডমিঙ্গোর মাসে বেতন ১৫ হাজার ডলার বা ১২ লাখ টাকা। ৪৭ বছর বয়সী প্রোটিয়া কোচ বছরে পেয়ে থাকেন প্রায় দেড় কোটি টাকা।
কোচদের পারিশ্রমিকের পরিসংখ্যানে ক্রিকেট বিশ্বে ডমিঙ্গোর অবস্থান ছয়ে। কদিন আগে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অন্তত তা-ই বলছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে বেতনের নিরিখে বিশ্বের শীর্ষ আট কোচের তালিকা প্রকাশ করেছে তারা। অনুমিতভাবেই কোচদের পারিশ্রমিকের তালিকায় শীর্ষ তিনে রয়েছেন ভারতের রবি শাস্ত্রী, অস্ট্রেলিয়ার জাস্টিন ল্যাঙ্গার ও ইংল্যান্ডের ক্রিস সিলভারউড। বেতনে অবশ্য শাস্ত্রীর ধারেকাছেও নেই ল্যাঙ্গার-সিলভারউড।
ফুটবলে কোচই সর্বেসর্বা। ক্রিকেট সেখানে ‘ক্যাপ্টেনস গেম’। পুরোপুরি ফুটবলের মতো না হলেও আধুনিক ক্রিকেটে কোচদের প্রভাব কিংবা ভূমিকা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট বদলে দিয়েছে সনাতন কোচিং ধারাটাই। এ কারণে ফুটবলের মতো ক্রিকেটেও এখন কোচদের কদর আর পারিশ্রমিক বাড়ছে।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে টাকার ঝনঝনানিতে এখন প্রচুর নামডাক থাকা উঁচু মানের কোচকে জাতীয় দলের জন্য পাওয়াও কঠিন হয়ে যায় ক্রিকেট বোর্ডগুলোর। একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি দলকে দুই মাস সময় দিয়ে যেখানে কোটি কোটি টাকা আয় করা যায়, একটি জাতীয় দলে সারা বছর কাজ করেও সে পরিমাণ অর্থ মেলে না।
স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের কোচ নিয়োগে ক্রিকেট বোর্ডের দৃষ্টিভঙ্গিও বদলে যাচ্ছে। উঁচু মানের কোচ পেতে তারাও বড় অঙ্কের পারিশ্রমিক দিতে সংকোচ করছে না। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কথায় ধরুন। বিদেশি কোচদের পেছনে ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিসিবি ব্যয় করেছে ৮ কোটি ২ লাখ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সেটি ছিল ৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।
২০১৪ সালে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে কোচ হওয়ার পর বাংলাদেশ দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুর্দান্ত কিছু সাফল্য পেয়েছে। হাথুরুর হাত ধরে আরও একটি জায়গায় বড় পরিবর্তন এসেছে দেশের ক্রিকেটে। তাঁকে দিয়েই উচ্চ পারিশ্রমিক দেওয়ার রীতিটা চালু বিসিবিতে। হাথুরুকে একটা পর্যায়ে মাসে ২৭ হাজার ডলার (২১ লাখ টাকা) বেতন দিয়েছে বিসিবি। বর্তমান কোচ ডমিঙ্গোর মাসে বেতন ১৫ হাজার ডলার বা ১২ লাখ টাকা। ৪৭ বছর বয়সী প্রোটিয়া কোচ বছরে পেয়ে থাকেন প্রায় দেড় কোটি টাকা।
কোচদের পারিশ্রমিকের পরিসংখ্যানে ক্রিকেট বিশ্বে ডমিঙ্গোর অবস্থান ছয়ে। কদিন আগে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অন্তত তা-ই বলছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে বেতনের নিরিখে বিশ্বের শীর্ষ আট কোচের তালিকা প্রকাশ করেছে তারা। অনুমিতভাবেই কোচদের পারিশ্রমিকের তালিকায় শীর্ষ তিনে রয়েছেন ভারতের রবি শাস্ত্রী, অস্ট্রেলিয়ার জাস্টিন ল্যাঙ্গার ও ইংল্যান্ডের ক্রিস সিলভারউড। বেতনে অবশ্য শাস্ত্রীর ধারেকাছেও নেই ল্যাঙ্গার-সিলভারউড।
ঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
১ সেকেন্ড আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
৮ মিনিট আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২৪ মিনিট আগেগলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১৪ ঘণ্টা আগে