ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসির ভবিষ্যৎ সূচি পরিকল্পনায় অনুযায়ী, আগামী জুলাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে তিন সংস্করণের সিরিজ খেলার কথা ছিল আয়ারল্যান্ডের। হঠাৎ এই সিরিজ বাতিল করেছে ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।
ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রামের (এফটিপি) অংশ হিসেবে এই সিরিজে একটি টেস্ট ম্যাচ, তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ছিল আয়ারল্যান্ড-আফগানিস্তানের। ম্যাচ আয়োজনের ব্যয়ভার বহন করতে পারবে না, এমন কারণেই আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড এটি বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।
ক্রিকেট আয়ারল্যান্ডের প্রধান নির্বাহী ওয়ারেন ডয়ুট্রোম বাজেট সংকটের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আর্থিক কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নির্ধারিত সিরিজটি আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি আমাদের স্বল্পমেয়াদি বাজেট ব্যবস্থাপনার অংশ, পাশাপাশি বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী কৌশলগত লক্ষ্যগুলোর মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ফলাফল।’
তবে সেপ্টেম্বরে তারা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ঘরের মাঠে একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন করবে। মে ও জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজও অনুষ্ঠিত হবে। শুধু মাঝে নবী-রশিদদের সঙ্গের এ সিরিজই বাতিল করল। ডয়ুট্রোম বলেন, ‘আয়ারল্যান্ডের সমর্থকেরা নিজেদের মাঠে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স উপভোগ করতে পারবেন।’
আয়ারল্যান্ডের নারী দলও ব্যস্ত সূচির জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। তারা জুলাইতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি ওয়ানডে খেলবে, তারপর আগস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে মুখোমুখি হবে। আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বেও লড়বে নারী দল, যেখানে পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে তারা।
কয়েক দিন আগে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আফগানিস্তান ক্রিকেট নিষিদ্ধের চিঠি দিয়েছে আইসিসিকে। এ ঘটনার মধ্যেই আয়ারল্যান্ড সিরিজ বাতিল, নিশ্চয়ই আফগানদের জন্য কিছুটা হলেও দুঃসংবাদই। ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানে নারীদের ক্রিকেট কার্যত নিষিদ্ধ করে তালেবান সরকার। বিশ্ব ক্রিকেটে এ নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। নারীদের ক্রিকেট ইস্যুতে কয়েক বছর ধরেই আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) ও দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে আইসিসির কাছে নানাভাবে নালিশ জানিয়ে আসছিল বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা।
নারীদের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করায় আফগানিস্তান পুরুষ দলের বিপক্ষে সিরিজ বাতিল করেছিল অস্ট্রেলিয়া। সদ্য শেষ হওয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ইংল্যান্ডকে আফগানিস্তান ম্যাচ বয়কট করার জন্য ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডকে (ইসিবি) আহ্বান জানিয়েছিলেন ১৬০ জন ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। এবার আফগানিস্তানের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করতে আইসিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ)।
স্কাই স্পোর্টসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) আহ্বান জানিয়েছে, তারা যেন আফগানিস্তানের নারী ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়ায় এবং তালেবানের পক্ষে অবস্থান না নেয়। সংস্থাটি ৭ মার্চ আইসিসির কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে তালেবান শাসিত আফগানিস্তানে নারীদের অধিকার হ্রাসের প্রতিক্রিয়ায় দেশটিকে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
আইসিসির ভবিষ্যৎ সূচি পরিকল্পনায় অনুযায়ী, আগামী জুলাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে তিন সংস্করণের সিরিজ খেলার কথা ছিল আয়ারল্যান্ডের। হঠাৎ এই সিরিজ বাতিল করেছে ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।
ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রামের (এফটিপি) অংশ হিসেবে এই সিরিজে একটি টেস্ট ম্যাচ, তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ছিল আয়ারল্যান্ড-আফগানিস্তানের। ম্যাচ আয়োজনের ব্যয়ভার বহন করতে পারবে না, এমন কারণেই আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড এটি বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।
ক্রিকেট আয়ারল্যান্ডের প্রধান নির্বাহী ওয়ারেন ডয়ুট্রোম বাজেট সংকটের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আর্থিক কারণে আফগানিস্তানের বিপক্ষে নির্ধারিত সিরিজটি আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি আমাদের স্বল্পমেয়াদি বাজেট ব্যবস্থাপনার অংশ, পাশাপাশি বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী কৌশলগত লক্ষ্যগুলোর মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ফলাফল।’
তবে সেপ্টেম্বরে তারা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ঘরের মাঠে একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন করবে। মে ও জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজও অনুষ্ঠিত হবে। শুধু মাঝে নবী-রশিদদের সঙ্গের এ সিরিজই বাতিল করল। ডয়ুট্রোম বলেন, ‘আয়ারল্যান্ডের সমর্থকেরা নিজেদের মাঠে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স উপভোগ করতে পারবেন।’
আয়ারল্যান্ডের নারী দলও ব্যস্ত সূচির জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। তারা জুলাইতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিনটি টি-টোয়েন্টি ও দুটি ওয়ানডে খেলবে, তারপর আগস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে মুখোমুখি হবে। আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বেও লড়বে নারী দল, যেখানে পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে তারা।
কয়েক দিন আগে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আফগানিস্তান ক্রিকেট নিষিদ্ধের চিঠি দিয়েছে আইসিসিকে। এ ঘটনার মধ্যেই আয়ারল্যান্ড সিরিজ বাতিল, নিশ্চয়ই আফগানদের জন্য কিছুটা হলেও দুঃসংবাদই। ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানে নারীদের ক্রিকেট কার্যত নিষিদ্ধ করে তালেবান সরকার। বিশ্ব ক্রিকেটে এ নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। নারীদের ক্রিকেট ইস্যুতে কয়েক বছর ধরেই আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) ও দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে আইসিসির কাছে নানাভাবে নালিশ জানিয়ে আসছিল বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা।
নারীদের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করায় আফগানিস্তান পুরুষ দলের বিপক্ষে সিরিজ বাতিল করেছিল অস্ট্রেলিয়া। সদ্য শেষ হওয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ইংল্যান্ডকে আফগানিস্তান ম্যাচ বয়কট করার জন্য ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডকে (ইসিবি) আহ্বান জানিয়েছিলেন ১৬০ জন ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ। এবার আফগানিস্তানের ক্রিকেট নিষিদ্ধ করতে আইসিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ)।
স্কাই স্পোর্টসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) আহ্বান জানিয়েছে, তারা যেন আফগানিস্তানের নারী ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়ায় এবং তালেবানের পক্ষে অবস্থান না নেয়। সংস্থাটি ৭ মার্চ আইসিসির কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে তালেবান শাসিত আফগানিস্তানে নারীদের অধিকার হ্রাসের প্রতিক্রিয়ায় দেশটিকে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে