আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম তুমি চলে গেলে—কানপুরে আজ বাংলাদেশ-ভারত টেস্টের চতুর্থ দিনে মুমিনুল হক হয়তো হৈমন্তী শুক্লার গানটাই গাইছিলেন। একটা প্রান্ত আগলে রাখলেও অপরপ্রান্তে ব্যাটাররা খেই হারালেন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশ করতে পারল না ২৫০ রানও।
কানপুরের গ্রিন পার্কে ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। যেখানে প্রথম দিন অর্ধেকের মতো খেলা হয়েছিল। পরবর্তীতে দ্বিতীয়, তৃতীয় দিনে কোনো বল মাঠেই গড়ায়নি। দুই দিন নষ্ট হওয়ার পর আজ চতুর্থ দিনে পুনরায় শুরু হয়েছে খেলা। তিনে নামা মুমিনুল একপ্রান্ত আগলে রেখে ১০৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ২৩৩ রানে।
লাঞ্চের আগেই মুমিনুল তুলে ফেলেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৩তম সেঞ্চুরি।ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে মুমিনুলের এটা ১৫ মাস পর সেঞ্চুরি। ভারতের মাঠে সেটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টেস্টে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি। ১৭২ বল লেগেছে এই সেঞ্চুরি করতে। ৬ উইকেটে ২০৫ রানে থেকে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। বাংলাদেশের নামের পাশে তখন ৬৬ ওভার। মুমিনুল তখন পর্যন্ত খেলেছেন ১৭৬ বল।
এই মুমিনুল লাঞ্চের পর খেলেছেন মাত্র ১৮ বল। অন্য প্রান্তে জসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, রবীন্দ্র জাদেজা দ্রুতই বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। তাতে বাংলাদেশের ব্যাটারদেরও দায় রয়েছে। যেখানে ৭০তম ওভারের প্রথম দুই বলে বুমরাকে পরপর দুই বলে চার মেরেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। প্রথম চারটা এসেছে ইনসাইড এজে। একই ওভারের তৃতীয় বল মিরাজ ডট দিলেন। চতুর্থ বলে খোঁচা মেরে মিরাজ ক্যাচ তুলে দিলেন দ্বিতীয় স্লিপে শুবমান গিলের হাতে।
এক ওভার বিরতিতে এসে বুমরা তুলে নিয়েছেন আরও এক উইকেট। ৭২তম ওভারের প্রথম বলে বুমরার ইনসুইং ডেলিভারি বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে যান তাইজুল ইসলাম। ঠিক তার পরের ওভারে আঘাত হেনেছেন মোহাম্মদ সিরাজ। ৭৩তম ওভারের তৃতীয় বলে হাসান মাহমুদকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন সিরাজ। রিভিউ করেও বাঁচতে পারেননি হাসান।
মুমিনুল এক প্রান্তে থাকলেও বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে খুব একটা সময় লাগেনি। ৭৫তম ওভারের তৃতীয় বলে সৈয়দ খালেদ আহমেদকে কট এন্ড বোল্ড করেন জাদেজা। ৪ রানে শেষ ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ৭৪.২ ওভারে ২৩৩ রানে। বাংলাদেশের ইনিংস সর্বোচ্চ ১০৭ রান আসে মুমিনুলের ব্যাট থেকেই। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার খেলেছেন ১৯৪ বল। ভারতের সেরা বোলার বুমরা নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১৭ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ৫০ রান। ৭ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন সিরাজ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও আকাশ দীপ। বাংলাদেশের শেষ উইকেটটাই ম্যাচে জাদেজার একমাত্র উইকেট।
প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটে ১০৭ রান থেকে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ। সফরকারীদের নামের পাশে ছিল ৩৫ ওভার। পুরোটাই বাংলাদেশ খেলে প্রথম দিনই।
আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম তুমি চলে গেলে—কানপুরে আজ বাংলাদেশ-ভারত টেস্টের চতুর্থ দিনে মুমিনুল হক হয়তো হৈমন্তী শুক্লার গানটাই গাইছিলেন। একটা প্রান্ত আগলে রাখলেও অপরপ্রান্তে ব্যাটাররা খেই হারালেন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশ করতে পারল না ২৫০ রানও।
কানপুরের গ্রিন পার্কে ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। যেখানে প্রথম দিন অর্ধেকের মতো খেলা হয়েছিল। পরবর্তীতে দ্বিতীয়, তৃতীয় দিনে কোনো বল মাঠেই গড়ায়নি। দুই দিন নষ্ট হওয়ার পর আজ চতুর্থ দিনে পুনরায় শুরু হয়েছে খেলা। তিনে নামা মুমিনুল একপ্রান্ত আগলে রেখে ১০৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ২৩৩ রানে।
লাঞ্চের আগেই মুমিনুল তুলে ফেলেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৩তম সেঞ্চুরি।ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে মুমিনুলের এটা ১৫ মাস পর সেঞ্চুরি। ভারতের মাঠে সেটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টেস্টে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি। ১৭২ বল লেগেছে এই সেঞ্চুরি করতে। ৬ উইকেটে ২০৫ রানে থেকে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। বাংলাদেশের নামের পাশে তখন ৬৬ ওভার। মুমিনুল তখন পর্যন্ত খেলেছেন ১৭৬ বল।
এই মুমিনুল লাঞ্চের পর খেলেছেন মাত্র ১৮ বল। অন্য প্রান্তে জসপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, রবীন্দ্র জাদেজা দ্রুতই বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। তাতে বাংলাদেশের ব্যাটারদেরও দায় রয়েছে। যেখানে ৭০তম ওভারের প্রথম দুই বলে বুমরাকে পরপর দুই বলে চার মেরেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। প্রথম চারটা এসেছে ইনসাইড এজে। একই ওভারের তৃতীয় বল মিরাজ ডট দিলেন। চতুর্থ বলে খোঁচা মেরে মিরাজ ক্যাচ তুলে দিলেন দ্বিতীয় স্লিপে শুবমান গিলের হাতে।
এক ওভার বিরতিতে এসে বুমরা তুলে নিয়েছেন আরও এক উইকেট। ৭২তম ওভারের প্রথম বলে বুমরার ইনসুইং ডেলিভারি বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে যান তাইজুল ইসলাম। ঠিক তার পরের ওভারে আঘাত হেনেছেন মোহাম্মদ সিরাজ। ৭৩তম ওভারের তৃতীয় বলে হাসান মাহমুদকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন সিরাজ। রিভিউ করেও বাঁচতে পারেননি হাসান।
মুমিনুল এক প্রান্তে থাকলেও বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে খুব একটা সময় লাগেনি। ৭৫তম ওভারের তৃতীয় বলে সৈয়দ খালেদ আহমেদকে কট এন্ড বোল্ড করেন জাদেজা। ৪ রানে শেষ ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ৭৪.২ ওভারে ২৩৩ রানে। বাংলাদেশের ইনিংস সর্বোচ্চ ১০৭ রান আসে মুমিনুলের ব্যাট থেকেই। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার খেলেছেন ১৯৪ বল। ভারতের সেরা বোলার বুমরা নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১৭ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ৫০ রান। ৭ ওভার মেডেন দিয়েছেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন সিরাজ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও আকাশ দীপ। বাংলাদেশের শেষ উইকেটটাই ম্যাচে জাদেজার একমাত্র উইকেট।
প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটে ১০৭ রান থেকে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ। সফরকারীদের নামের পাশে ছিল ৩৫ ওভার। পুরোটাই বাংলাদেশ খেলে প্রথম দিনই।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৭ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৮ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৯ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৯ ঘণ্টা আগে